Subscribe:

যেন অবিকল বঙ্গবন্ধু! ভুল হতে পারে আপনারও!!


শিরোনাম পড়ে আঁতকে উঠতে পাড়েন যে কেউ। তবে ঘটনা কিন্তু মিথ্যা নয়। ফেসবুক দুনিয়ায় এক ব্যক্তির ছবি পাওয়া গিয়েছে যিনি দেখতে হুবহু বঙ্গবন্ধু শেখ শেখ মুজিবুর রহমানের মতো। যেন অবিকল কপি টু পেস্ট। যে কেউ প্রথম দেখায় ছবিটাকে বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত ছবি বলে মেনে নিতে পারেন। তবে একটু খেয়াল করলেই ভুলটা বুঝতে পারবেন।

ফেসবুকে এই বঙ্গবন্ধু রূপি ব্যক্তির ছবি পোস্ট করে একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‌বলেন তো উনি কে? তিনি অভিনয় করছেন বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে। সরকারি অনুদানের ছবিটা শিগগিরই মুক্তি পেতে যাচ্ছে।

কিন্তু চলচ্চিত্রটি কে নির্মাণ করছেন, কিংবা অভিনেতা অভিনেত্রী কারা, এ বিষয়ে কিছুই উল্লেখ করা হয়নি পোস্টটিতে। অন্যদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে নির্মাণ হচ্ছে এমন কোনো চলচ্চিত্রকে সরকারি অনুদান এখন পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। তাহলে কী ব্যক্তি উদ্যোগে কেউ ছবিটা বানাচ্ছেন? সে তথ্যও পাওয়া যায়নি এখন পর্যন্ত।

প্রিয় ফেসবুক মেসেঞ্জারে যুক্ত হচ্ছে নতুন সুবিধা, যা জানলে আপনি বেশ খুশি হবেন!


‘প্রাইভেট মেসেজিং’ ফিচার যুক্ত করতে যাচ্ছে ফেসবুক মেসেঞ্জারে। এ ব্যবস্থা প্রেরকের ডিভাইস থেকে বার্তা এনক্রিপ্টেড অবস্থায় পাঠানোর পর তা শুধু মাত্র প্রাপকের ডিভাইসেই ডিক্রিপ্ট করা যায়। মাঝপথে তৃতীয় কোনো পক্ষ বার্তাটি হাতে পেলেও; তা তার পক্ষে পড়া সম্ভব হয়না।
এবছর জুনেই ফেসবুক মেসেঞ্জারে এ ফিচারটি যোগ করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
এপ্রিলের শুরুতে ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং সেবা হোয়াটসঅ্যাপ সর্বপ্রথম এ সেবাটি চালু করে।
হোয়াটসঅ্যাপকে টিক্কা দিতে এপ্রিলের শেষদিকে ‘এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন’ ফিচারটি যোগ করে তার অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভাইবার। এবার এ সেবার আওতায় আসছে ফেসবুক মেসেঞ্জার।
ফেসবুকের মেসেজিং সেবার ভাইস প্রেসিডেন্ট ডেভিট মারকাস এক বার্তায় জানিয়েছেন: মেসেজিং এর জন্য আপনার প্রথম পছন্দ হতে চাইছে ফেসবুক মেসেঞ্জার। আবার দিন দিন বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের মেসেজিং সেবার নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ বাড়ছে। এই বাস্তবতায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিতেই ফেসবুকের মেসেঞ্জারে যোগ হল এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন বা প্রাইভেট মেসেজিং ফিচার। -চ্যানেল আই

রাতে ঘুমের আগে যে মারাত্নক ভূল করে নিজেকে শেষ করে দিচ্ছেন !


ঘুম শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভালো ঘুম না হলে ক্লান্ত ও অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ি আমরা। ঘুমের মধ্যে শরীরের সব অঙ্গ নতুন করে শক্তি সঞ্চয় করে। ভালো ঘুম না হলে অনেক ধরনের রোগ তৈরি হয়, মানসিক চাপও বাড়ে। কাজেই ঘুম নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না। আর নির্ঝঞ্ঝাট ঘুমের জন্য রয়েছে কিছু টিপস। লাইফস্টাইল ওয়েবসাইট বোল্ড স্কাই জানিয়েছে ঘুমের আগে কিছু জিনিস করবেন না, তাহলে দুই চোখজুড়ে ঘুম আসবে আপনার।
তর্ক-বিতর্ক
ঘুমানোর আগে যদি কারো সাথে যুক্তিতর্কে লিপ্ত হন তখন আপনার মন নানা চিন্তায় পূর্ণ হয়ে যায়। যুক্তির পিঠে পাল্টা যুক্তি আপনার ভাবনায় আসতেই থাকবে। এটি আপনার ঘুমকে ব্যাহত করবে। গবেষকরা বলেন, ঘুমের আগে কারো সঙ্গে ঝগড়া করলে, এর রেশ রয়ে যায় পরেরদিন ভোর পর্যন্ত। পুরো রাত নিশ্চিন্ত ঘুমকে নিশ্চিত করতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে কোনো তর্কবিতর্ক নয়, কেমন?
আগ্রহ জাগায় এমন বই
ঘুমানোর আগে বই বা উপন্যাস পড়লে ঘুম তাড়াতাড়ি আসে। তবে এ সময় কোনো উৎসুক বা জানার আগ্রহ হয় এমন গল্পের বই পড়তে যাবেন না। এর ফলে আপনি বইটি পড়তেই থাকবেন আর এতে আপনার ঘুমের সময় চলে যাবে। তখন ঘুম সহজে ধরা দেবে না চোখে।
ব্যায়াম করবেন না
ব্যায়াম শরীরকে স্বাস্থ্যকর ও সুঠাম রাখে। তবে ঘুমের আগে ব্যায়াম করলে ঘুম ব্যাহত হবে। ব্যায়ামের ফলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং এটা ঘুমের অসুবিধা করে। তাই ঘুমের আগে শরীরচর্চা নয়।
ইন্টারনেট ব্রাউজ করা
ঘুমের আগে ল্যাপটপ চালানো বা টিভি দেখা ঘুমের আবেশকে নষ্ট করে দেয়। টিভির স্ক্রিন থেকে যে আলো আসে সেটা ঘুম তৈরির হরমোন মেলাটোনিনের নিঃসরণকে কমিয়ে দেয়। সব ধরনের স্ক্রিনের আলো এমনকি মোবাইল ফোনের আলোও এড়িয়ে চলুন।
বিছানায় বসেও কাজ নয়
ঘুমাতে যাওয়ার আগে যেকোনো ধরনের অফিসের কাজ মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে। এটা মানসিক চাপ তৈরি করে এবং ঘুমকে ব্যাহত করে। কাজেই বিছানায় যাবেন ঘুমোতেই, কাজ করে ঘুমাবেন এমন চিন্তা করবেন না।
শিশুদের সঙ্গে খেলা
ঘুমানোর আগে শিশুর সঙ্গে খেলতে যাবেন না। এটা শিশু এবং আপনার উভয়ের ঘুমই নষ্ট করবে। মস্তিষ্ককে শেখাতে হবে খেলার সময় খেলা, ঘুমের সময় ঘুম।
চা-কফি খাবেন না
চা-কফি বা যে কোনো ক্যাফেইন-জাতীয় খাবার ঘুমানোর আগে এড়িয়ে চলুন। এগুলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।
গরম পানির গোসল
গরম পানির গোসল শরীরের তাপমাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। এটি ঘুম তাড়িয়ে দেয়। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, ঘুমের আগে গরম পানি দিয়ে গোসল করতে যাবেন না।
বেশি খাবেন না
রাতের খাবারে বেশি খাওয়া অনেক সময় ভীতিকর স্বপ্নের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এটি ঘুমকে ব্যাহত করবে। আবার অস্বাস্থ্যকর খাবার আপনাকে দুঃস্বপ্নও দেখাতে পারে। পেটে গণ্ডগোল থাকলে ঘুম তো নষ্ট হবেই। তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন, ঘুম ভালো হওয়ার জন্য রাতে স্বাস্থ্যকর হালকা খাবার খান।
দুশ্চিন্তা বাদ দিন
যেকোনো ধরনের দুশ্চিন্তা মানসিক চাপ বাড়ায়। সারা দিন কী করলেন, না করলেন এগুলো চিন্তা করতে যাবেন না। যদি কোনো চিন্তার কারণ থাকে সেগুলো একটি নোট প্যাডে লিখে রাখুন। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এই পদ্ধতি চিন্তা থেকে কিছুটা অব্যাহতি দেয় এবং ঘুমাতে সাহায্য করে।

গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খাচ্ছেন?? থামুন…! প্লীজ এড়িয়ে যাবেন না! বাঁচতে চাইলে, এখনই পড়ুন!


গলা জ্বালাপোড়া বা পেটে গ্যাসের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে এক ধরনের ওষুধ সেবনে আমাদের কিডনিতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করলেন গবেষকরা।
গবেষকরা প্রমাণ পেয়েছেন প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরস (পিপিআইএস) জাতীয় ওষুধ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ তৈরি করে।
নিউইয়র্কের স্টেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষক অধ্যাপক প্রদীপ আরোরা ও তার গবেষক দল ৭১ হাজার ৫১৬ রোগীর পরীক্ষা করেন,
যাদের মধ্যে ২৪ হাজার ১৪৯ জন দীর্ঘমেয়াদি কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত। এসব রোগীর মধ্যে ২৫ শতাংশ পিপিআইএস জাতীয় ওষুধ সেবন করেছেন।
পিপিআই জাতীয় ওষুধ ব্যবহারকারী মধ্যে ১০ শতাংশের কিডনি রোগীর ঝুঁকি বাড়ায় এবং ৭৬ শতাংশের ক্ষেত্রে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
প্রদীপ অরোরা বলেন, রোগীদের বৃহৎ একটা অংশ পিপিআইএস জাতীয় ওষুধ সেবন করেন। যারা স্বাস্থ্য সেবা দেন তাদের এই জাতীয় ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা উচিৎ।

মেয়ে পটানোর সহজ উপায়। (একটি গবেষণাধর্মী পোস্ট) (১৮- দের প্রবেশ নিষেধ)


এই পোস্টটি লিখতে আমাকে রীতিমত গবেষণা করতে হয়েছে। সাক্ষাৎকার নিতে হয়েছে প্রায় ডজন খানেক রমনীর। এজন্য করেছি অনলাইনে গুতাগুতি এবং ব্যাপক হারে ফিল্ডওয়ার্ক। ফিল্ড ওয়ার্ক না বলে ক্যান্টিন ওয়ার্ক বললেই মনে হয় ভালো হয়। ব্যাপারটা একটু ব্যাক্ষা করি। হয়তো ক্যান্টিনে আমাদের ক্লাসের কোন মেয়ে বসে আছে। আমি হাসি মুখে মেয়েটাকে একটা প্রশ্নপত্র ধরিয়ে দিলাম। মেয়েটা প্রশ্নপত্র পড়ে আমার দিকে বিচিত্র ভংগিতে তাকালো। তাকানোর ভংগিটার সমার্থক বাক্য সম্ভবত এটা, “৬ ফুটি গাধা তো এর আগে কোন দিন দেখিনি”!!”
গাধা ভাবুক আর যাই ভাবুক, আমাকে অবাক করে দিয়ে সবাই আমার প্রশ্নপত্রটির নিচে বেশ সুন্দর করেই উত্তর লিখে দিয়েছে। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা সহ লাল সালাম।
গবেষনা করতে গিয়ে ফেসবুকেও অনেক খাটাখাটি করতে হয়েছে। এখানে আমাকে রেগুলার ঝাড়ি দিলেও নানান ভাবে সাহায্য করেছেন ব্লগার অগ্নিলা তানিয়া মুন ও জেরী । তাদেরকেও ঝাড়িসহ লাল সালাম।
প্রাক কথন শেষ, এবার মূল পোস্টে যাওয়া যাক।
গবেষনা পত্র
আগেই বলেছি যাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছি তাদেরকে একটি প্রশ্নপত্র ধরিয়ে দিয়েছিলাম। কি ছিলো সেই প্রশ্নপত্রে? আসুন দেখি,
১। ছেলেদের কোন গুন গুলো আপনাকে মুগ্ধ করে?
২। ছেলেদের কোন কোন ব্যাপারগুলো আপনাকে বিরক্ত করে?
৩। কিভাবে অফার করলে আপনি পটে যাবেন বলে আপনার ধারণা?
এবার আসুন উত্তর গুলো দেখা যাক।
প্রথম প্রশ্ন ছিলো, ছেলেদের কোন গুন গুলো আপনাকে মুগ্ধ করে? উত্তরে পাওয়া গেছে বেশ কিছু ব্যাপার।
১। সততা
২। দায়ীত্ববোধ।
৩। ব্যাক্তিত্ব
৩। চমৎকার হাসি।
৪। রিক্সা খোজে দেওয়া।
৫। যে মেয়ে ও ছেলের মধ্যে পার্থক্য না করা।
৬। ইভ টিজিং-এ বাধা দেওয়া।
৭। সাবলীলতা।
৮। স্মার্টনেস।
৯। একাগ্র চিত্তে মনযোগের সাথে গল্প শোনার ক্ষমতা।
১০। কেয়ার করা।
১১। ভালো যত্ন নেয়া।
১২। সহজে মিশে যাওয়ার ক্ষমতা।
১৩। অনেক কথা বলা(!)।
১৪। প্রানবন্ততা।
১৫। বুদ্ধিদিপ্ততা
১৬। প্রগতিশিল মানষিকতা।
১৭। পরোপকারী মনোভাব।
১৮। অন্যের বিপদে ঝাপিয়ে পড়ার মানষিকতা।
১৯। আশেপাশের মানুষদের সাথে সম্পর্কের ব্যাপারে যত্নবান হওয়া।
২০। কথায় কাজে মিল থাকা।
২১। মন গলানোর জন্য পাগলামো করা।
২২। দায়িত্বশীলতা
২৩। বুদ্ধিমত্তা
২৪। পরিমিতবোধ
এর মাঝে কিছু আজব টাইপের ব্যাপারও পাওয়া গেছে। যেমনঃ
-মোটরসাইকেল কিনে দিতে হবে।
-নিয়মিত মাইর খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। :))
-মশারী টাঙ্গানোর ব্যাপারে পারদর্শী হতে হবে।
(কথাগুলো যিনি বলেছেন তার বয়ফ্রেন্ডের ভাগ্য নিয়ে আমি শংকিত)
দ্বিতীয় প্রশ্ন ছিলো, ছেলেদের কোন কোন ব্যাপারগুলো আপনাকে বিরক্ত করে? । এর উত্তরেও পাওয়া গেছে বেশ কিছু ব্যাপার।
১। মিথ্যা বলার প্রবণতা।
২। অসততা।
৩। ক্রমাগত বিরক্ত করা।
৪। সিরিয়াস ব্যাপারে সিরিয়াস না থাকা।
৫। আতলামী
৬। চাপা স্বভাব।
৭। অকারণে বসিং।
৮। নারি বিদ্ধেষী মনোভাব।
৯। নিজেকে হালকা ভাবে প্রেজেন্ট করা।
১০। নাভির নিচে প্যান্ট পরে কিছক্ষন পর পর উঠানোর চেস্টা করলে। 🙂
১১। বেশী কথা বলা। ছেলেরা বুঝেনা বেশী কথা বলে নিজেরাই নিজেদের ওয়েট টা কমিয়ে ফেলে
১২। সামনে বসে হাই কাটা,নাক খুচানো,একটু পর পর চুলে হাত দেওয়া ।(অনেক ছেলেরে দেখি কোমরে হাত দিয়ে আঁকা-বাঁকা হয়ে স্প্রিং এর মত দাড়িয়ে থাকে)
আমার শেষ প্রশ্ন ছিলো কিভাবে অফার করলে আপনি পটে যাবেন বলে আপনার ধারণা???
এর উত্তরে পাওয়া গেছে বেশ কিছু ইন্টারেস্টিং ব্যাপার। মোটামোটি যাদেরকেই জিজ্ঞাস করেছি সবাই আলাদা আলাদা উত্তর দিয়েছেন। কেউ কেউ উত্তর দিতে চান নি। যাই হোক, নিচে সেগুলো তাদের জবানীতে দেয়ার চেস্টা করলামঃ
:“রেস্টুরেন্টে নিয়ে মধুর মধুর কথার সাথে বেশ ভালো কিছু খাওয়াতে হবে। এর ফাকে আস্তে করে হাতে গোলাপ ধরিয়ে দিতে হবে। তখন আমি যা বোঝার বুঝে নিবো”
:“কোন রকম ভনিতা না করে সহজভাবে বলতে হবে “I love you”
:”কোন বাংলা সিনেমার পোস্টার-এর লেখা দেখিয়ে বলতে হবে “মন দিয়েছি তোমাকে” কিংবা “প্রেমে পড়েছি””
:”মন গলানোর পর ভদ্রভাবে করুণ সূরে অফার করলে।”
:”প্রথমে বন্ধু হতে হবে, আমাকে ভালোভাবে বুঝতে হবে, এরপরে ইন্টারেকশন খুব ভালো পর্যায়ে গেলে আমাকে তার ভালো লাগার কথা বলতে পারে, ঝামেলা করবোনা খুব একটা।”
:“অনেকদিন আমরা একা হেঠেছি, অনেকটা পথ, এসো এবার বাকিটা পথ হাত ধরে হাঠি বললে”
:“পটে যাবো মনে হয়খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলে, নিজেকে বড় প্রমান করতে গিয়ে অন্যকে ছোট না করে, সহজভাবে আমাকে বললে”
:”পটানোর মানসিকতা চাইনা। কিছু বলার ও দরকার নাই ভালো আন্ডারস্ট্যাডিং থাকলে (হয়তো) বুঝতে পারবো কি বলতে চায়।”
:“ওরে শয়তান!! এইটা তরে বলব কেনো!!!!”
:“ওই ফাজিল!!!! এটা বলা যাবে না”
রসায়নিক ভালোবাসাঃ
দুইজন ভালোবাসার দুটা সমীকরণ দিয়েছেন, সেগুলো তুলে দেওয়ার লোভ সামলাতে পারছিনা।
:শ্রদ্ধা+বিশ্বাস+অনুভূতি=ভালোবাসা।
: ঝগড়া+মিটমাট+অনুভূতি=ভালোবাসা।

বাজ পড়লে টিভি, ফ্রিজ বা কম্পিউটারের সুইচ বন্ধ করে দিলেই নিরাপদ? জেনে নিন সত্যটি…



কী ভাবছেন? টিভি, ফ্রিজ বা কম্পিউটারের সুইচ বন্ধ করে দিলেই নিরাপদ?
চার্জড ক্লাউড বা বিদ্যুৎযুক্ত মেঘের মধ্যে পোটেনশিয়াল ডিফারেন্স থেকে যে বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়, তা-ই আমরা বিদ্যুৎ নামে চিনি। এই বিদ্যুৎ তীব্র গতিতে ধেয়ে আসে পৃথিবীর দিকে। ফলে বিদ্যুতের তারের সঙ্গে এর সংঘর্ষ অনিবার্য হয়ে পড়ে অনেক ক্ষেত্রে। তার বেয়ে এই বিদ্যুৎ ধেয়ে আসতে পারে টিভি, ফ্রিজে।
আকাশ থেকে যে বিদ্যুৎ নেমে আসে, তার স্থায়িত্ব তেমন নয়। কিন্তু ওই অল্পসময়েই টিভি, ফ্রিজ বা কম্পিউটারের সার্কিটের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে। যে গতিতে এই বিদ্যুৎ আসে, তাতে সুইচ বন্ধ করে রাখলেও ক্ষতি হতে পারে অনায়াসে।
ফলে বাজ পড়লে টিভি, ফ্রিজ বা কম্পিউটারের সুইচ তো বন্ধ করবেনই, সঙ্গে প্লাগটিও খুলে দিন।

ফেসবুকের নতুম নিয়মঃ না মানলে ব্লক হয়ে যেতে পারে আপনার আইডি!জানুন বিস্তারিত।


যে সব কারণে সাধারণত ফেসবুক আইডি ব্লক হয় তার কয়েকটি তা থেকে উত্তরণের উপায়সহ উল্লেখ করলামঃ
১. ফেসবুক স্ট্যাটাসে বা ম্যাসেজে আক্রমাত্মক এমন কিছু লিখবেন না যেটা পড়ে মনে হয় আপনি কাউকে হুমকি দিচ্ছেন এমনটা যদি করেন তাহলে সেই বাক্তি যদি আপনার অ্যাকাউন্টে রিপোর্ট করে তাহলে আপনি কিন্তু ব্লক হতেই পারেন,
ফেসবুক এই অভিযোগটিকে খুবই গুরুত্ব সহ বিচার করে। তাই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট টি থেকে কাউকে হুমকি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২. আমারা যারা নতুন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট করি তারা ফেসবুকে ফ্রেন্ড লিস্ট বন্ধু বাড়ানোর জন্য এক দিনে একাধিক জনকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে দিই যা মোটেও ঠিক নয়। এই ভাবে সীমা অতিক্রম করলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক হওয়া থেকে কেউ বাঁচাতে পারবে না।
৩. একই দিনে যদি ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে একই ম্যাসেজ লিখে একাধিক বার ম্যাসেজ করা হয় তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হয়ে যেটে পারে । এ ক্ষেত্রে আপনি সেই সব ম্যাসেজ করার সময় কিছুটা পরিবর্তন করে করে ম্যাসেজ করুন ।
৪. আপনি যদি আপনার নিজের ফেসবুক ওয়ালেও একই পোস্ট একাধিক বার দেন তাহলে সেটাকে ফেসবুক স্প্যাম ভেবে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে তাই এটা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।
৫. আপনি যদি প্রতিদিন একাধিক ফেসবুক ফ্যান পেজে লাইক করেন তাহলে আপনাকে প্রথমে সতর্কবার্তা দেবে। আপনি যদি তাও একি ভাবে কাজটি চালিয়ে যান তাহলে অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে।
*****আপনাদের অনুরোধক্রমে আরো কিছু বিষয় আমি এই লেখার সাথে যোগ করে দিলাম,আমি বলেছিলাম বাংলাদেশী সাব্বিরের আছে 82000 ফেসবুক আইডি, হয়তো আপনার কিংবা অনেকের আইডি আছে তার কাছে,আপনি নিজেও সেটা জানেন না.
এবার নিচের লেখাটি আবারো পড়ুন.
প্রতিদিন আমাদের আইটি বিভাগে অসংখ্য কল আসে, অনেকেই অভিযোগ করেন তাদের ফেসবুক আইডি তে লগইন করতে পারেন না,আবার অনেকেই অভিযোগ করেন তাদের ফেসবুক আইডি থেকে অনেক সময় আজেবাজে কিছু ছবি শেয়ার করা হয় কিন্তু তারা সেটা নিজেরা করেন না,
এখন আমার প্রশ্ন তাহলে এগুলো কি ভুতে করে,না এগুলো মনুস্যবাহি কিছু জানোয়ার এর কাজ যারা হ্যাকিং করে অন্যের ফেসবুক আইডি তে প্রবেশ করে,
আপনার ফেসবুক আইডি নিরাপদে রাখতে হলে ফেসবুকের প্রাইভেসি এবং সেটিংস ঠিকমতো রাখার পাশাপাশি এই কাজগুলো কখনো করবেন না
কোন পোস্টের নিচে অনেকেই কমেন্ট করেন কিংবা বিভিন্ন গ্রুপ এ স্টাটাস দেন এভাবে ব্রেকিং নিউজ এইমাত্র ফাস হলো রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীর গোপণ সেক্স ভিডিও,ভিডিও টি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন.
অনেকেই আবার এভাবে দেন,নায়িকা পুর্নিমা যে এত খারাপ নিচের সেক্স ভিডিও টি না দেখলে বুজতে পারতাম না,
আবার অনেক সময় টাকার লোভ দেখিয়ে এভাবে দেওয়া হয়,নিচের সহজ প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিয়ে বুজে নিন দুইশো টাকা বিকাশ,
অনেকেই আবার অন্যভাবে লিংক গুলো ছাড়েন,এই ধরুন এভাবে আপনি কি আপনার ফেসবুকে অটো ফলোয়ার বাড়াতে চান,অটো লাইক চান তাহলে নিচের লিংকে ক্লিক করো.
এই সব লিংক গুলোতে থাকে অটো জেনারেটেড পাওয়ার,আপনি ক্লিক করার সাথে সাথেই আপনার ফেসবুক আইডি এবং পাসওয়ার্ড চলে যাবে হ্যাকারদের হাতে.
অনেক সময় হ্যাকাররা এগুলো হ্যাকিং করে অনেকের কাছে টাকা দাবি করে আবার কারও আইডি একটু পপুলার দেখলে সেগুলো পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে ব্যাবহার করে, নিজের আইডি নিরাপদে রাখতে হলে কখনো এইসব লিংকে ক্লিক করে আপনার মুল্যবান সম্পদটি নস্ট করবেন না.
এগুলো হলো হ্যাকিং এর সহজ সিস্টেম এছাড়াও অনেক কঠিন পন্থা প্রয়োগ করতে পারে সেগুলো হলো এমন,যদি আপনার ফেসবুকের মোবাইল নাম্বার কিংবা ইমেল আইডি জানা থাকে তাহলে কিছু অটোরান সফটওয়্যার এর মাধ্যমে বার বার সার্চ করে পাসওয়ার্ড খুজেঁ বের করা হয়.
তাই যথাসম্ভব ফেসবুকের ইমেল এবং মোবাইল নাম্বার গোপন রাখা সবচাইতে ভালো

আজীবন ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা নিয়ে বাজারে মোবাইল ‘WE’



আর চিন্তা নেই। মোবাইল কিনলেই পাচ্ছেন আজীবন ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা। সাথে রয়েছে ১০০ জিবি পর্যন্ত ডাটা স্টোরেজের সুযোগ।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) তিনদিনব্যাপী স্মার্টফোন ও ট্যাব এক্সপোতে গিয়ে এ তথ্য জানা গেছে।
মোবাইল ফোন প্রতিষ্ঠানটি সম্পূর্ণ দেশীয়। এরা দেশের বাজারে আসার আগেই বিদেশে রফতানি শুরু করেছে। বর্তমানে চায়না থেকেই এরা তাদের মোবাইল এসেমব্লিঙ করছে। তবে, অদূর ভবিষ্যতে কালিয়াকৈর এবং যশোরের হাইটেক পার্কে উৎপাদনে যাবে।
WE বাজারে বিভিন্ন মডেলের ৩ হাজার টাকা থেকে ১২ হাজার টাকা মূল্যের ফোন এনেছে। আর প্রত্যেক মোবাইলের সাথেই রয়েছে ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা। এজন্য তারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ৮শ’টি ওয়াইফাই জোন স্থাপন করেছে। আর এদের মোবাইলে দেওয়া হয়েছে একটি অ্যাপ। যেটাতে ক্লিক করলেই ইন্টারনেট সংযোগ হয়ে যাবে।
এক্সপোতে দু’টি মডেলের ওপর ব্যাপক ছাড় দিচ্ছে। এক্ষেত্রে X2 এবং B2 মডেলের ওপর একটি কিনলে একটি ফ্রি মোবাইল সেট দিচ্ছে। দাম জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে যেতে হবে এক্সপোতে।
এদিকে, মোবাইল কেনার পর র‌্যাফেল ড্রয়ের মাধ্যমে ক্রেতার জন্য এরা ফ্রি মালয়েশিয়া ভ্রমণের সুযোগও দিচ্ছে।
প্রতিষ্ঠানটির জেনারেল ম্যানেজার (অপারেশনস) এএম এহসান-উল হক বাংলানিউজকে বলেন, মোবাইল কেনার পর অনেকেই ডাটা ম্যানেজমেন্ট নিয়ে সমস্যায় ভোগেন। বিশেষ করে ফোন হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে সমস্যাটা বেশি হয়। এক্ষেত্রে আমরাই ক্লাউড সুবিধা দিচ্ছি।
এক্ষেত্রে গ্রাহক তার মোবাইলের মাধ্যমে যেকোনো ডাটা স্টোরেজ করতে পারেন। তার জন্য ১০০ জিবি (গিগাবাইট) পর্যন্ত ক্লাউড স্পেস রাখা আছে। এতে ফোন হারিয়ে গেলেও ক্লাউডে সংরক্ষিত ডাটা রক্ষিত থাকবে। যা নতুন ফোন নিয়ে আবার ব্যবহার করতে পারবেন।
জোন রয়েছে দেশের ৮শ’টি স্থানে। সব জেলা সদরসহ দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এক্ষেত্রে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। প্রতিদিন ওপেন করা হচ্ছে ১১টি ওয়াইফাই জোন। ফলে, শিক্ষার্থীরা কোনো সিম কার্ড ব্যবহার ছাড়াই এই ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।
এক্সপো মেকার আয়োজিত স্মার্টফোন ও ট্যাব এক্সপো প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিকিকিনি চলে। শনিবার (২৮ জানুয়ারি) রাতে মেলার পর্দা নামবে।

হৃদরোগ এড়াতে ডাঃ দেবি শেঠির কিছু চমৎকার পরামর্শ


দেবি শেঠি ভারতের বিখ্যাত চিকিৎসক। বলা হয়, বিশ্বের সেরা ১০ জন সার্জনের একজন তিনি।বাংলাদেশেও তিনি বেশ পরিচিত। ভারতের কর্নাটক রাজ্যের ব্যাঙ্গালোর থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার দূরে শেঠির নারায়ণা হৃদয়ালয় হাসপাতালটি বিশ্বের অন্যতম প্রধান হাসপাতাল।
প্রশ্ন: হৃদরোগ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নয় এমন মানুষেরা কিভাবে হৃদযন্ত্রের যত্ন নিতে পারে?
দেবি শেঠি:
১. খাবারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। শর্করা এবং চর্বিজাত খাবার কম খেতে হবে। আর আমিষের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।
২. সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন আধা ঘণ্টা করে হাঁটতে হবে। লিফটে চড়া এড়াতে হবে। একটানা বেশি সময় বসে থাকা যাবে না।
৩. ধূমপান ত্যাগ করতে হবে।
৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৫. রক্তচাপ এবং সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
প্রশ্ন: শাক জাতীয় নয়, এমন খাবার (যেমন মাছ) খাওয়া কি হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: মাঝে মাঝে শোনা যায় সুস্থ মানুষ হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছে যা খুবই দুঃখজনক। এ বিষয়টি আপনি কিভাবে দেখেন?
দেবি শেঠি: এটাকে বলে নীরব আক্রমণ। এজন্যই ত্রিশোর্ধ্ব সকলের উচিত নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা।
প্রশ্ন: মানুষ কি উত্তরাধিকারসূত্রে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারে?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের ওপর চাপ পড়ে কেন? এর থেকে উত্তরণের উপায় কি?
দেবি শেঠি: জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। জীবনে সব কিছু নিখুঁত হবে এমন ভাবার কোনো কারণ নেই।
প্রশ্ন: জগিং করার চেয়ে কি হাঁটা ভারেঅ? নাকি হৃদযন্ত্রের যত্ন নেয়ার জন্য আরো কঠিন ব্যায়াম জরুরি?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ, জগিং করার চেয়ে হাঁটা ভালো। জগিং করলে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায় এবং জয়েন্টে ব্যথা হয়।
প্রশ্ন: দরিদ্র এবং অভাবগ্রস্তদের জন্য আপনি অনেক কিছু করেছেন। এসবের পেছনে অনুপ্রেরণা কি ছিল?
দেবি শেঠি: মাদার তেরেসা। তিনি আমার রোগী ছিলেন।
প্রশ্ন: নিম্ন রক্তচাপে যারা ভোগেন, তারা কি হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারে?
দেবি শেঠি: সেটা হবে খুবই বিরল।
প্রশ্ন: কোলেস্টেরলের মাত্রা কি অল্প বয়স থেকেই বাড়তে থাকে? নাকি ত্রিশের পর এ বিষয়ে চিন্তিত হওয়া উচিত?
দেবি শেঠি: না, কোলেস্টেরলের মাত্রা ছোটবেলা থেকেই ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।
প্রশ্ন: অনিয়মিত খাদ্যাভাস কিভাবে হৃদযন্ত্রের ওপর প্রভাব ফেলে?
দেবি শেঠি: অনিয়মিত খাদ্যাভাস মানুষকে জাঙ্ক ফুডের দিকে ঠেলে দেয়। আর তখনই হজমের জন্য ব্যবহৃত এনজাইমগুলো দ্বিধায় পড়ে যায়।
প্রশ্ন: ওষুধ ছাড়া কিভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
দেবি শেঠি: নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খাওয়ার মাধ্যমে।
প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে খারাপ খাবার কোনটি?
দেবি শেঠি: ফল এবং সবজি সবচেয়ে ভাল খাবার। আর সবচেয়ে খারাপ তৈলাক্ত খাবার।
প্রশ্ন: কোন তেল ভালো? সূর্যমুখী নাকি জলপাই?
দেবি শেঠি: যেকোনো তেলই খারাপ।
প্রশ্ন: নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কি নির্দিষ্ট কোনো পরীক্ষা আছে?
দেবি শেঠি: নিয়মিত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে সুগার এবং কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। তাছাড়া রক্তচাপ পরিমাপও জরুরি।
প্রশ্ন: হার্ট অ্যাটাক হলে প্রাথমিকভাবে কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে?
দেবি শেঠি: রোগীকে প্রথমে শুইয়ে দিতে হবে। এরপর জিহ্বার নিচে একটি এ্যাসপিরিন ট্যাবলেট রাখতে হবে। যদি পাওয়া যায় তবে এ্যাসপিরিনের পাশাপাশি একটি সরবিট্রেট ট্যাবলেটও রাখতে হবে। এরপর দ্রুত হাসপাতালে নেবার ব্যবস্থা করতে হবে। কেননা প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।
প্রশ্ন: হৃদরোগজনিত ব্যথা এবং গ্যাস্ট্রিকের ব্যথার মধ্যে পার্থক্য করা যায় কিভাবে?
দেবি শেঠি: ইসিজি ছাড়া এটা সত্যিই খুব কঠিন।
প্রশ্ন: যুবকদের মধ্যে হৃদযন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যার আধিক্যের কারণ কি?
দেবি শেঠি: একটানা দীর্ঘ সময় বসে থাকা, ধূমপান এবং জাঙ্ক ফুড। তাছাড়া ব্যায়াম না করাও একটি প্রধান কারণ। কিছু কিছু দেশের মানুষের জেনেটিক কারণেই ইউরোপিয়ান এবং আমেরিকানদের চেয়ে তিন গুণ বেশি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
প্রশ্ন: রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা (১২০/৮০) না থাকলেও কি কেউ পুরোপুরি সুস্থ থাকতে পারে?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ।
প্রশ্ন: নিকট আত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে করলে সন্তানের হৃদরোগ হতে পারে- এটা কি সত্য?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ। নিকট আত্মীয়ের মধ্যে বিয়ে জন্মগত অস্বাভাবিকতার দিকে ঠেলে দেয়।
প্রশ্ন: বেশিরভাগ মানুষ অনিয়ন্ত্রিত রুটিন অনুসরণ করে। মাঝে মাঝে মানুষকে অনেক রাত পর্যন্ত অফিসে থাকতে হয়। এতে কি হৃদযন্ত্রের ক্ষতি হয়? যদি হয় তবে এক্ষেত্রে কি পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে?
দেবি শেঠি: তরুণ বয়সে প্রকৃতি মানুষকে এ ধরনের অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দেয়। কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে এসব বিষয়ে সচেতন হতে হবে।
প্রশ্ন: অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধ গ্রহণ করলে অন্য কোন জটিলতা তৈরি হয়?
দেবি শেঠি: হ্যাঁ, বেশিরভাগ ওষুধেরই কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। কিন্তু আধুনিক অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধগুলো অনেক নিরাপদ।
প্রশ্ন: অতিরিক্ত চা বা কফি খেলে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: অ্যাজমা রোগীদের কি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: জাঙ্ক ফুডকে কিভাবে সংজ্ঞায়িত করবেন?
দেবি শেঠি: যেকোনো ধরনের ফ্রাইড ফুড যেমন কেন্টাকি, ম্যাকডোনাল্ডস, সমুচা। এমনকি মাসালা দোসাও জাঙ্ক ফুড।
প্রশ্ন: আপনার মতে ভারতীয়দের হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা তিন গুণ বেশি। এর কারণ কি?
দেবি শেঠি: পৃথিবীর প্রতিটি জাতিরই কিছু নির্দিষ্ট রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। দুঃখজনক হলেও সত্য, জাতি হিসেবে ভারতীয়দের সবচেয়ে ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি।
প্রশ্ন: কলা খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: হার্ট অ্যাটাক হলে কেউ কি নিজে নিজে প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে পারে?
দেবি শেঠি: অবশ্যই। তাকে প্রথমেই শুতে হবে এবং একটি এ্যাসপিরিন ট্যাবলেট জিহবার নিচে রাখতে হবে। এরপর দ্রুত আশপাশের কাউকে বলতে হবে যেন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি মনে করি অ্যাম্বুলেন্সের জন্য অপেক্ষা করা ঠিক নয়। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাম্বুলেন্স যথাসময়ে হাজির হয় না।
প্রশ্ন: রক্তে শ্বেতকণিকা এবং হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেলে কি হৃদরোগ হতে পারে?
দেবি শেঠি: না। কিন্তু নিয়মিত ব্যায়াম করার জন্য হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিক থাকা জরুরি।
প্রশ্ন: আমাদের ব্যস্ত জীবনযাত্রার কারণে অনেক সময় ব্যায়াম করা সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে ঘরের স্বাভাবিক কাজের সময় হাঁটাহাঁটি করা অথবা সিঁড়ি বেয়ে ওঠানামা করা কি ব্যায়ামের বিকল্প হতে পারে?
দেবি শেঠি: অবশ্যই। একটানা আধা ঘণ্টার বেশি বসে থাকার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। এমনকি এক চেয়ার থেকে উঠে অন্য চেয়ারে যেয়ে বসাও শরীরের জন্য অনেকটা সহায়ক।
প্রশ্ন: হৃদরোগ এবং রক্তে সুগারের পরিমাণের সাথে কি কোনো সম্পর্ক আছে?
দেবি শেঠি: বেশ গভীর সম্পর্ক আছে। ডায়াবেটিস রোগীদের হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অনেক।
প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রের অস্ত্রোপচারের পর কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে?
দেবি শেঠি: পরিমিত খাদ্যাভাস, ব্যায়াম, নিয়মিত ওষুধ খাওয়া, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা। পাশাপাশি রক্তচাপ এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
প্রশ্ন: যারা রাতের শিফটে কাজ করেন তাদের কি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশি?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: আধুনিক অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধগু কোনগুলো?
দেবি শেঠি: অনেক ওষুধই আছে। এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া জরুরি। তবে আমার পরামর্শ হলো, ওষুধ এড়িয়ে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা। আর সেজন্য নিয়মিত হাঁটা, ওজন কমে এমন খাবার খাওয়া এবং জীবনযাত্রার প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন জরুরি।
প্রশ্ন: ডিসপিরিন বা এই ধরনের মাথাব্যথা উপশমকারী ট্যাবলেট কি হৃদরোগের সম্ভাবনা বাড়ায়?
দেবি শেঠি: না।
প্রশ্ন: মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা কেন হৃদরোগে বেশি আক্রান্ত হয়?
দেবি শেঠি: প্রকৃতি মেয়েদেরকে ৪৫ বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়।
প্রশ্ন: হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখার উপায় কি?
দেবি শেঠি: স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। জাঙ্ক ফুড ও ধূমপান পরিহার করতে হবে। প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে। আর বয়স ত্রিশ পার হলে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। অন্তত প্রতি ছয় মাসে একবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতেই হবে।

সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে নকল ডিম, জেনে রাখুন বিষাক্ত ডিম চিনে নেয়ার ১০টি লক্ষণ


নকল বা কৃত্রিম ডিমের কথা এখন সবাই জানেন। অনেকেই বিষয়টিকে গুজব বলে উড়িয়ে দিলেও এখন আর সেটা গুজবের পর্যায়ে নেই। কেননা খোদ বাংলাদেশেই নকল ডিম কেনার ও খাওয়ার অভিজ্ঞতা অনেকের হয়েছে। এবং আক্ষরিক অর্থেই চিন থেকে বিপুল পরিমাণ নকল ডিম ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশে-ভারত-মায়ানমার সহ আশেপাশের অনেক দেশেই।
মায়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এবং ইন্ডিপেন্ডেন্ট মর্নিং নিউজ এজেন্সি-সহ বেশ কয়েকটি বিদেশি সম্প্রতি জানিয়েছে যে, মায়ানমারের রাজধানী ইয়াঙ্গুনসহ ওই দেশের বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চিন থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হচ্ছে। চোরাপথে সেই ডিম ভারত-সহ আশপাশের অন্যান্য দেশেও সয়লাব হয়েছে নকল ডিমে। যা দেখতে একদম হাঁস-মুরগির মতো।
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অফ টক্সোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে।
তাতে অবশ্য একথাও বলা আছে যে, কৃত্রিম ডিমে কোনও খাদ্যগুন নেই। নেই কোনও প্রোটিন নেই। বরং তা মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। চীনে তৈরি হওয়া এসব কৃত্রিম বা নকল ডিম এক কথায় বিষাক্ত। কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রেসিন, জিলেটিন মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন এই ধরনের ডিম খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যান্সারসহ জটিল রোগের কারণ।
কীভাবে চিনবেন নকল ডিম?
-কৃত্রিম ডিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। এর খোসা অল্প চাপেই ভেঙে যায়।
-এই ডিম সিদ্ধ করলে কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়।
-ভাঙার পর আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে খানিকটা চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় পুরো কুসুমটাই নষ্ট ডিমের মত ছড়ানো থাকে।
-কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড়
-এর খোলস খুব মসৃণ হয়। খোসায় প্রায়ই বিন্দু বিন্দু ফুটকি দাগ দেখা যায়।
-রান্না করার পর এই ডিমে অনেক সম্যেই বাজে গন্ধ হয়। কিংবা গন্ধ ছাড়া থাকে। আসল কুসুমের গন্ধ পাওয়া যায় না।
-নকল ডিমকে যদি আপনি সাবান বা অন্য কোন তীব্র গন্ধ যুক্ত বস্তুর সাথে রাখেন, ডিমের মাঝে সেই গন্ধ ঢুকে যায়। রান্নার পরেও ডিম থেকে সাবানের গন্ধই পেতে থাকবেন।
-নকল ডিমের আরেকটি উল্লেখ্য যোগ্য লক্ষণ হলো ডিম দিয়ে তৈরি খাবারে এটা ডিমের কাজ করে না। যেমন পুডিং বা কাবাবে ডিম দিলেন বাইনডার হিসাবে। কিন্তু রান্নার পর দেখবেন কাবাব ফেটে যাবে, পুডিং জমবে না।
-নকল ডিমের আকৃতি অন্য ডিমের তুলনায় তুলনামূলক লম্বাটে ধরণের হয়ে থাকে।
-নকল ডিমের কুসুমের চারপাশে রাসায়নিকের পর্দা থাকে বিধায় অক্ষত কুসুম পাওয়া গেলে সেই কুসুম কাঁচা কিংবা রান্না অবস্থাতে সহজে ভাঙতে চায় না।

ক্রিকেটারদের আকর্ষণীয় ১০ স্ত্রী ও বান্ধবী


আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মানেই ভ্রমণ। ক্রিকেট খেলতে এক দেশ থেকে আরেক দেশে ঘুরে বেড়াতে হয় ক্রিকেটারদের। চলার পথে অনেকের সাথেই হয় পরিচয়। সামলাতে হয় ভক্তদের। এর মাঝে অনেক ক্রিকেটার পেয়ে যান জীবনসঙ্গী।
বেশ কিছু ক্রিকেটার আছেন যাদের আছে অতি সুন্দরী স্ত্রী ও বান্ধবী। তাদের স্ত্রী ও বান্ধবীরা বিভিন্ন কারণে আলোচিতও। এর মধ্য থেকে ক্রিকেটারদের আকর্ষণীয় ১০ স্ত্রী ও বান্ধবীকে নিয়ে এই আয়োজন।
সুন্দরী স্ত্রী পাওয়ার দিক থেকে ভারতীয় ক্রিকেটাররাই এগিয়ে। স্টুয়ার্ট বিনির মতো আরেক অলরাউন্ডার যুবরাজ সিংয়ের ঘরেও আছে সুন্দরী স্ত্রী। যুবরাজের স্ত্রী হ্যাজেল কিচ পেশায় একজন অভিনেত্রী। ব্রিটিশ মডেল হিসেবেও তার পরিচয় আছে। ভালো ড্যান্সার ও গায়ক হিসেবেও খ্যাতি আছে হ্যাজেলের। ২০১৬ সালের নভেম্বরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন যুবরাজ ও বলিউডকন্যা হ্যাজেল।
আন্দ্রে রাসেলের স্ত্রী ছাড়াও আরেকটি পরিচয় আছে ক্যারিবিয়ান সুন্দরী জেসিম লরার। লরা পেশায় একজন মডেল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সে দারুণ জনপ্রিয়। ইনস্টাগ্রামে সব সময় নিজের মোহনীয় ছবি দিয়ে নিজেকে আপডেটেড রাখেন লরা।
উইন্ডিস পেসার আন্দ্রে রাসেলের স্ত্রী জেসিম লরা।
ক্যানডাইস ফ্যালজন ক্রিকেটারদের সুন্দরী স্ত্রীর তালিকার প্রথম দিকে আছেন। পেশায় সে একজন মডেল। একইসঙ্গে পেশাগতভাবে ফ্যালজন একজন লোহমানবী। অস্ট্রেলিয়া ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারের সাথে ২০১৫ সালের এপ্রিলে বিয়ে হয় তার।
অজি ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারের স্ত্রী ক্যানডাইস ফ্যালজন।
২০১১ সালে সু ইরাসমাসকে বিয়ে করেন দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডার ডেপি ডুমিনি। সু পেশায় একজন মডেল। ক্রিকেটারদের সুন্দরী স্ত্রীর তালিকায় সুও বেশ এগিয়ে।
প্রোটিয়া অলরাউন্ডার ডেপি ডুমিনির স্ত্রী সু ডুমিনি।
অনুমিতভাবেই এই তালিকায় আছেন বাংলাদেশের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশির। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা করলেও শিশির একজন গৃহিনী। ক্রিকেটারদের সুন্দরী স্ত্রীর তালিকায় প্রথমদিকে অবস্থান শিশিরের।
বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশির।
সুন্দরী স্ত্রী পাওয়ার দিক থেকে ভারতীয় ক্রিকেটাররাই এগিয়ে। স্টুয়ার্ট বিনির মতো আরেক অলরাউন্ডার যুবরাজ সিংয়ের ঘরেও আছে সুন্দরী স্ত্রী। যুবরাজের স্ত্রী হ্যাজেল কিচ পেশায় একজন অভিনেত্রী। ব্রিটিশ মডেল হিসেবেও তার পরিচয় আছে। ভালো ড্যান্সার ও গায়ক হিসেবেও খ্যাতি আছে হ্যাজেলের। ২০১৬ সালের নভেম্বরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন যুবরাজ ও বলিউডকন্যা হ্যাজেল।
যুবরাজ সিংয়ের স্ত্রী হ্যাজেল কিচ।
সুন্দরী ও গুনবতী স্ত্রী পেয়েছেন ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যান কেভিন পিটারসেন। তার স্ত্রী জেসিকা টেলর আকর্ষণীয় ফিগারের অধিকারী। টেইলর একইসঙ্গে মডেল, গায়ক, টিভি ব্যক্তিত্ব এবং অসাধারণ একজন ড্যান্সার।
কেভিন পিটারসেনের স্ত্রী জেসিকা টেলর।
ভারত ও পাকিস্তান চিরশত্রু। হোক সেটা বর্ডার কিংবা খেলার মাঠ। তবে এই দুই দেশের মধ্যেও যে বন্ধুত্ব হতে পারে তারকা হয়েও সেটার নজির স্থাপন করেন পাকিস্তান অলরাউন্ডার শোয়েব মালিক ও ভারতের টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা। ক্রিকেটারদের সুন্দরী স্ত্রীর তালিকায় সানিয়া মির্জা বেশ এগিয়ে।
পাকিস্তান অলরাউন্ডার শোয়েব মালিকের স্ত্রী ও ভারতের টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা।
বিরাট কোহলির বান্ধবী আনুশকা শর্মাকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছু নেই। ইতিমধ্যে বলিউডে শক্ত জায়গা করে নিয়েছেন এই গ্ল্যামার গার্ল। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর থেকে কোহলি-আনুশকা চুটিয়ে প্রেম করে আসছেন। শিগগিরই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার কথা রয়েছে তাদের।
ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলির বান্ধবী ও হলিউড কন্যা আনুশকা শর্মা।
বিলি মিশেল ইংল্যান্ড পেসার স্টুয়ার্ট ব্রডের বান্ধবী। মহিলাদের অন্তর্বাসের মডেল তিনি। আকর্ষণীয় ফিগার ও মিষ্টি হাসি দিয়ে খুব অল্প সময়ে অনেক খ্যাতি অর্জন করেছেন বিলি।
ইংলিশ পেসার স্টুয়ার্ট ব্রডের বান্ধবী বিলি মিশেল।

৭১ টি মৃতদেহ নিয়ে ৭৩ বছর ধরে সমুদ্রে রহস্যময় ডুবোজাহাজ, জানুন রহস্য


৭১ টি মৃতদেহ নিয়ে ৭৩ বছর ধরে সমুদ্রের গভীরে ঘুমিয়ে ছিল সে । ঘুম ভাঙল ডাইভারদের আনাগোনায় । ‘সে‘ হল একটি ব্রিটিশ ডুবোজাহাজ । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে তার ঠিকানা ছিল সাগরের গহিনে । ইতালির সারদিনিয়া উপকূলে তাভালারা দ্বীপের কাছে সমুদ্রের ১০০ মিটার গভীরে পাওয়া গেল ডুবোজাহাজটিকে ।
১৯৪২ সালের ২৮ ডিসেম্বর মাল্টা বন্দর ছেড়ে রওনা দেয় ডুবোজাহাজটি । প্রথম লক্ষ্য ছিল দুটি ইতালীয় যুদ্ধজাহাজ ধ্বংস করা । সেটি নোঙর ফেলে মাদালেনা বন্দরের কাছে । ৩১ ডিসেম্বর সিগন্যালও পাঠায় । কিন্তু ১৯৪৩-এর ২ জানুয়ারি থেকে ডুবোজাহাজটির কোনও খোঁজ পাওয়া যায় না । ১২৯০ টন ওজনের জলযানটি যেন হাওয়ায় মিলিয়ে যায় ।
৭৩ বছর পরে আবার তার খোঁজ পাওয়া গেল । জানা গেছে‚ জাহাজটির ক্ষতি নগণ্য । বিস্ফোরণে সামান্য ক্ষতি হয়েছে । মনে করা হচ্ছে‚ অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যু হয় এর ৭১ জন ক্রু-য়ের । তাঁদের শনাক্ত করে পরিবার পরিজনকে জানানোর চেষ্টা চলছে ।

ব্রেকিং নিউজ! গ্রামীণফোনে সবার জন্য ফ্রি ইন্টারনেট! জেনে নিন কিভাবে ?


প্রান্তিক মানুষকে তথ্য প্রযুক্তির আওতায় নিয়ে আসতে এবার বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে দেশের বৃহৎ মোবাইল কোম্পানি গ্রামীণফোন।
এখন যেসব গ্রাহক ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত হননি, তাদের জন্য ইজি নেট চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
গ্রামীণফোন বলছে, এর মাধ্যমে তারা গ্রামীণ ফোন ব্যবহারকারী গ্রাহকদের ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন করেব।
*৫০০০*৫৫# এই নম্বরে ডায়াল করে পাওয়া যাবে এই সেবা।
গত রোববার রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে ইজি নেটের উদ্বোধন করা হয়েছে। সাংবাদিকদের কাছে ইজি নেটের ধারণা
উপস্থাপন করেন গ্রামীণফোনের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান।
সংবাদ সম্মেলনে ইয়াসির আজমান বলেন, ইজি নেট ব্যবহার করে গ্রাহকরা বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল এর মাধ্যমে ইন্টারনেট
সম্পর্কে শিখতে পারবেন। একই সঙ্গে তারা নির্দিষ্ট কিছু ওয়েব সাইট বিনা খরচে ব্রাউজ করতে পারবেন। চাইলে কিনতে পারবেন যেকোন ধরনের প্যাকেজ।
সংবাদ সম্মেলরনে জানানো হয়, গ্রাহকরা তাদের ফোন থেকে নির্দিষ্ট নম্বরে ডায়াল করলে একটি ফিরতি এসএমএস এ একটি লিঙ্ক পাবেন।
সেই লিঙ্কে ক্লিক করলেই সহজে তিনি নির্ধারিত পেজ পেয়ে যাবেন।
আজমান বলেন, আমরা ২০১৭ সালের মধ্যে সবার কাছে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দিতে চাই। তারই অংশ হিসেবে যারা ইন্টারনেট
বুঝেন না, জানেন না, তাদেরকে ইন্টারনেট এর সুবিধা জানাতে চাই। এর মাধ্যমে গ্রামীণফোনের নতুন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীও তৈরি হবে।
আগামী তিন মাস নতুন এই সেবা নিয়ে বিশেষ প্রচারণা চালাবে গ্রামীণফোন।বর্তমানে গ্রামীণ ফোন ব্যবহারকারীরা মাসে ২০০ এমবি ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। ভবিষ্যতে এটি আরো বাড়বে।
এ সম্পর্কে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিব শেঠি এক বার্তায় বলেন, গ্রামীণফোন সবার জন্য ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দিতে কাজ করছে।
ইজি নেট তারই প্রমাণ। আমরা জেনেছি, সচেতনার অভাবে অনেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন না। আমরা বিশ্বাস করি,
এক্ষেত্রে ইজি নেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।