Subscribe:

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ধনী আর গরিব দেশের তালিকা প্রকাশ। দেখুন বাংলাদেশের অবস্থান কততম!


বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ধনী আর গরিব দেশের তালিকা প্রকাশ – ক্রেডিট সুইস গ্লোবাল ওয়েলথ রিপোর্ট ২০১৬-এ এই চিত্র উঠে এসেছে। সম্প্রতি এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ক্রেডিট সুইস। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের মোট দরিদ্র মানুষের ২০ শতাংশই থাকে মোট ছয়টি দেশে। দেশগুলোর শীর্ষে আছে ভারত। অন্য দেশগুলো হলো চীন, নাইজেরিয়া, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বের ২৫ শতাংশের বেশি গরিব মানুষ ভারতীয়। আর বিশ্বের ৩ দশমিক ৪ শতাংশ গরিব মানুষ বাস করে বাংলাদেশে। এ তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। এ ছাড়া গরিবদের সাড়ে ৭ শতাংশ চীনে ও ৩ দশমিক ৬ শতাংশ নাইজেরিয়ায় বাস করে।
ক্রেডিট সুইসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ শতাংশ ধনী মানুষের কাছে বিশ্বের প্রায় ৫১ শতাংশ সম্পদ রয়েছে। এ ধরনের ধনী মানুষকে বনেদি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। যে ১ শতাংশ বনেদি ধনী বিশ্বের অর্ধেকের বেশি সম্পদের মালিক, তাঁদের অর্ধেকই তিনটি দেশের নাগরিক। দেশগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও জাপান। বনেদি ধনীদের প্রতি তিনজনের একজনই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। প্রায় ৩৮ শতাংশ বনেদি ধনী যুক্তরাষ্ট্রের। বনেদি ধনীদের মধ্যে জাপানি আছেন ৯ দশমিক ৭ শতাংশ। সবচেয়ে গরিবদের দেশ ভারতেও বনেদি ধনী আছেন। বিশ্বের প্রতি ২০০ জন বনেদি ধনীর মধ্যে ১ জন ভারতীয়।
বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ সম্পদের মালিক যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা। অথচ বিশ্বের ৫ দশমিক ১ শতাংশ কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী আছে যুক্তরাষ্ট্রে। অন্যদিকে বিশ্বের ১৬ দশমিক ৭ শতাংশ কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী ভারতে থাকার পরও দেশটি বিশ্বের মাত্র ১ দশমিক ২ শতাংশ সম্পদের মালিক।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিশ্ব মন্দার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদ বৃদ্ধির প্রবণতা অব্যাহত আছে। আবার জাপানের সম্পদ বেড়েই চলেছে। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে যাওয়ার পক্ষে ভোট দেওয়ার পর যুক্তরাজ্য দেড় ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ লোকসান করেছে।
২০১৬ সালে বিশ্বের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৫৫ লাখ ৭০ হাজার ৮০০ কোটি ডলার। অঞ্চলভিত্তিক হিসাবে সবচেয়ে সম্পদশালী হলো উত্তর আমেরিকা। সবচেয়ে দরিদ্র আফ্রিকা। বিশ্বের অন্যতম বড় অর্থনীতির দেশ চীনের সম্পদের পরিমাণ ২৩ লাখ ৩৯ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। বিশ্ব অর্থনীতিতে আরেক প্রভাবশীল দেশ ভারতের ৩ লাখ ৯ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের সম্পদ আছে। তবে ২০১৫ সালের তুলনায় চলতি বছরে এ দুটি দেশের সম্পদের পরিমাণ কমেছে। একজন ভারতীয় গড়ে ৩ হাজার ৮৩৫ ডলারের সম্পদের মালিক। আর চীনে এর পরিমাণ গড়ে ২২ হাজার ৮৬৪ ডলার।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ উত্তর আমেরিকার একজন নাগরিক গড়ে ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮ ডলারের সম্পদের মালিক। ইউরোপের একজন নাগরিক গড়ে সোয়া লাখ ডলারের সম্পদের মালিক। একমাত্র উত্তর আমেরিকার ছাড়া আগের বছরের তুলনায় এ বছর বিশ্বের সব অঞ্চলের নাগরিকের গড় সম্পদের পরিমাণ কমেছে।
অন্যদিকে নিচের দিকে থাকা ৫০ শতাংশ মানুষের সম্পদের পরিমাণ দিন দিন কমছে। এ বিশাল জনগোষ্ঠীর মোট সম্পদের পরিমাণ বিশ্ব সম্পদের মাত্র দশমিক ২ শতাংশ। ২০১০ সালেও এর পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ৬ শতাংশ।
গরিব মানুষের শীর্ষ পাঁচদেশ
অবস্থান – দেশ – বিশ্বের কত শতাংশ গরিবেরবাস
১- ভারত – ২৫.৪%
২ – চীন -৭.৫%
৩- নাইজেরিয়া -৩.৬%
৪ – বাংলাদেশ -৩.৪%
৫ – ইন্দোনেশিয়া -৩.১%

শরীরের যেখানে তিল থাকলে যৌন জীবন সুখের হয়!


তিল। একটা ছোট্ট কালো বা লাল রঙের স্পট। এক-একজনের শরীরে এক-এক জায়গায় থাকে। সেই তিলের সঙ্গেই নাকি যোগ রয়েছে বিবাহিত জীবনের? কীরকম? চলুন দেখে নেওয়া যাক,
১) নাকের পাশে- বিয়ের পর বিলাসবহুল জীবন। সব স্বপ্ন সফল হবে।
২) নাকের ডগায়- যৌনজীবনে সমস্যা দাম্পত্য সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে।
৩) ডান গালে- বিয়ের পর ভাগ্য পরিবর্তন একপ্রকার নিশ্চিত।
৪) জোড়া ভুরুর মাঝে- বিয়ের পর এরা জীবনে অনেক বেশি সফল হয়।
৫) হাতের ম্যারেজ লাইনে- ম্যারেজ লাইনে কালো বা লাল, দুরকম তিলই থাকতে পারে। লাল তিল বোঝায় গভীর দাম্পত্য সম্পর্ক। আর কালো তিল ঠিক উল্টোটা।
৬) পায়ের তলায়- বিয়ের পর দেশে-বিদেশে প্রচুর ঘুরবেন।
৭) বুকে- বুকের ডানদিকে থাকলে বিয়ের আগে অনেক লড়াই করতে হবে। কিন্তু বিয়ের পর জীবনে স্থিতাবস্থা আসবে।
৮) ভুরুর নীচে- সম্পর্ক মসৃণ হবে না। পরিবারে ঝগড়াঝাঁটি-অশান্তি লেগেই থাকবে।
৯) ঠোঁটের নীচে- আপনি রোম্যান্স ভালোবাসেন। আপনার জীবনে বহু সঙ্গী হবে। অনেকের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক হবে আপনার। এই কারণে জীবনে অনেক সমস্যাও তৈরি হবে।
১০) কলারবোন- স্বামী বা স্ত্রী-এর কাছ থেকে ভালোবাসা ও সমর্থন পাবেন সবকিছুতে।
১১) কোমরে- আপনার স্ত্রী বা স্বামীভাগ্য খুবই রূপবতী বা রূপবান।
১২) চোখের কোণায়- এই পুরুষ কথায় কথায় ছোটখাট ইস্যুতে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া করতে ওস্তাদ। আর কোনও মহিলার চোখের কোণায় তিল থাকলে? চোখের ইশারায় ফ্লার্টিং তাঁর বায়ে হাত কা খেল।
১৩) কানের পিছনে- ভীষণ পারিবারিক একজন মানুষ।
সূত্র: জিনিউজ বাংলা

কিছু লক্ষণ বলে দিবে মেয়েটি আপনার প্রেমে পড়েছে!


ছেলে বা মেয়ে যেই হোক প্রেমে সবাই পড়ে। কিন্তু ছেলেরা সেই প্রেমের কথা সহজে প্রকাশ করলেও মেয়েরা তা প্রকাশ করে না।
ছেলেদের আচরণ দেখলেই বোঝা যায় সে প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। অথচ মেয়েরা যদি ভালোবাসি কথাটা নিজের মুখ থেকে বলেও দেয় তারপরেও আপনি তার আচরণ দেখে মাঝে মাঝে দ্বিধায় ভুগবেন আপনার প্রতি তার ভালোবাসা নিয়ে। তবে ছোট ছোট কিছু লক্ষণ আছে, যা দেখে বুঝতে পারবেন মেয়েটিও আপনার প্রেমে পড়েছে।
জেনে নিন সেই লক্ষণগুলো কি কি-
১. আপনার শত্রু মানে তারও শত্রু। যখন কোনো কারণ ছাড়াই আপনার শত্রুকে মেয়েটিও অপছন্দ করতে শুরু করে, যখন দেখবেন, শুধু আপনি তাকে পছন্দ করেন না বলে সেও তাকে ঘৃণা করতে শুরু করেছে, তখন বুঝবেন ঠিক সে আপনার প্রেমে পড়েছে।
২. আপনি খুব সাধারণ কিছু একটা করলেও মেয়েটি আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়ে। এমনকি ইচ্ছে করেই সে তার আবেগ আপনার প্রতি প্রকাশ করে, যাতে আপনি বুঝতে পারেন আপনার প্রতি সে কতটা দুর্বল।
৩. প্রথম কবে দেখা হয়েছে, প্রথম দুজনে কী কথা বলেছেন সবগুলোই তার মনে আছে। আর এগুলো সে বারবারই আপনার সঙ্গে বলতে থাকে। এমনকি আপনার দেওয়া প্রথম কোনো উপহার সে এখনো যত্ন করে রেখেছে। এগুলো থেকেই বোঝা যায় মেয়েটি আপনাকে কতটা ভালোবাসে।
৪. আপনার সঙ্গে দেখা হওয়ার কোনো সুযোগই মেয়েটি হাতছাড়া করতে চায় না। যত ঝামেলাই থাকুক না কেন ঠিক সে কোনো না কোনো উপায় খুঁজে বের করে। আর মেয়েটিও চায় আপনি ঠিক এমনটাই করেন।
৫. যত সমস্যাই হোক না কেন সবার আগে মেয়েটি আপনাকে বলার চেষ্টা করে। হয়তো আপনি কোনো সমাধানই দিতে পারেন না, তবুও সে আপনাকে বলে শান্তি পায়।
৬. আপনি ফোন ধরতে দেরি করলে কিংবা ম্যাসেজ করতে দেরি করলে মেয়েটি যদি অস্থির হয়ে নিজেই ফোন করে বসে কিংবা একের পর এক ম্যাসেজ দিয়েই যায় তাহলে বুঝে নিবেন সে আপনার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে।
৭. মেয়েটি কেমন জীবনসঙ্গী চায় সেই বিষয়গুলো যদি বারবারই আপনাকে বলে এবং আপনার কাছ থেকে কোনো উত্তর সে আশা করে তাহলে বুঝবেন সে আপনাকে বোঝাতে চাচ্ছে যে, তার আপনার মতোই সঙ্গী প্রয়োজন।
৮. অন্য কোনো মেয়ের সঙ্গে কথা বললে কিংবা কোনো মেয়ের বিষয়ে তার সঙ্গে আলোচনা করলে মেয়েটি খুবই বিরক্ত হয়। আর সে চায় আপনি যেন বুঝতে পারেন সে এগুলো পছন্দ করে না।
৯. আপনি অনেক আনন্দে থাকলেও মেয়েটি বুঝতে পারে আবার খুব কষ্টে থাকলেও সে বুঝতে পারে। আপনার সব আচরণ মেয়েটি যখন আয়ত্ব করে ফেলছে, আর আপনিও তার কাছে কিছু লুকিয়ে রাখতে পারছেন না, বুঝবেন সে প্রেমে পড়েছে।
১০. মেয়েটি আপনার সম্বন্ধে সবই জানে। আপনার কী ভালো লাগে, কী অপছন্দ, কোন খাবার পছন্দ, কিসে বিরক্ত হন সবই সে জানে। এটাই তার প্রেমে পড়ার অনেক বড় একটা লক্ষণ।

মেয়েদের সবচেয়ে দুর্বল পয়েন্ট কি? জেনে নিন বিয়ের পর কাজে লাগবে


মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি ‘টার্ন অন’ হয়ে পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ছেলেরা সেইসব অংশের দিকে নজর দেয় না। ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই। তারপরেই ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় মেয়েদের।
ঘাড়ের পিছন দিকে:মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন এরিয়া। ছেলেরা কিন্তু অনেকসময় এই অংশটা এড়িয়ে যায়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মহিলাকে দ্রুত উত্তেজিত সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পিছন দিকের চুল সরিয়ে ঘাড়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী পাগল হয়ে যাবে।
সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন।
কান: কানে হালকা স্পর্শ, চুম্বন অনেক বেশি ‘সেক্সুয়ালি অ্যাট্রাক্টেড’ করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে পড়বে আপনার সঙ্গিনী। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের লতিতে। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।
উরু বা থাই: মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করত তিন নম্বরটির পয়েন্টটির জুড়ি মেলা ভার। সঙ্গিনীর উরুর সফট স্পটে স্পর্শ করুন। দেখবেন সে কি করে।
হাতের তালু ও পায়ের পাতা: হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। সঙ্গিনীর হাতের উপর নিজের আঙুলগুলি বোলাতে থাকুন, সুড়সুড়ি দিন। এটিই যেন তাঁকে পরবর্তী সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটিরই মেসেজ দেবে। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। টার্ন অন করবে আপনার সঙ্গিনীকে।
পা: মহিলাদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।
পিঠ: পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমরের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান। তাঁর সেক্স করার মুড আরও
কলার বোন: একটি মেয়েকে দ্রুত উত্তেজিত করতে তাঁর ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।

পর্ন সাইটে ঢুকে যে জিনিসটি বেশি দেখে মেয়েরা


অনেকেই ভাবেন মহিলারা পর্নোগ্রাফি দেখেন না। ঠোঁটে ঠোঁট, একটু ঘনিষ্ঠ দৃশ্য– খুব বেশি হলে অ্যাডাল্ট সিনেমা। দৌড় ওই পর্যন্তই। এই ধারণা যদি আপনারও থাকে, তাহলে আপনি ভুলের রাজ্যে আছেন। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষার রিপোর্ট যা বলছে, তা চমকানোর মতোই।
বিশ্বের সবচেয়ে নামী পর্ন সাইটের মধ্যে অন্যতম একটি সাইটের সমীক্ষা রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, রীতিমতো হার্ড কোর পর্ন সার্চ করেন সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মহিলা। মহিলাদের সার্চ টার্মে এক নম্বরে রয়েছে, ‘world’s biggest c**k’। ২০১৫ সালে মহিলাদের পর্ন সার্চে ৪৯৯ শতাংশই এই শব্দবন্ধগুলি। অন্যান্য সার্চ টার্মের মধ্যে রয়েছে ‘romantic sex’ মাত্র ১২৫ শতাংশ।
মহিলাদের পর্ন সার্চ টার্মের মধ্যে রয়েছে, পুরুষ নিম্নাঙ্গে সুখ দিচ্ছে বা সেক্সের আরামে চরম শীত্‍‌কার। শুধু তাই নয়, প্রেগেন্যান্সি পর্ন বা গর্ভবতী মহিলার মিলনের মতো সার্চ টার্মও রয়েছে তালিকায়। ৩৭ শতাংশ মহিলা সার্চ করেছেন গে সেক্স ভিডিও, যা তাত্‍‌পর্যপূর্ণ।

মেয়েরা ছেলেদের দেখলে প্রথমে কোথায় নজর দেয়! জানলে লজ্জা পাবেন !


প্রথম দর্শন হয়তো কয়েক মুহূর্তের ঘটনা, কিন্তু এতেই নির্ধারিত হয়ে যেতে পারে সম্পর্কের গতিপথ। তাই একজন পুরুষ যদি জানেন যে, নারীরা পুরুষের ঠিক কোন বিষয়গুলো প্রথম দর্শনেই লক্ষ করেন, তা হলে সে বিষয়ে সচেতন থাকতে পারেন তিনি।
অনেক নারীই প্রথম দেখার কয়েক মিনিটেই একজন পুরুষকে মেপে ফেলার চেষ্টা করেন। দর্শনদারির ভিত্তিতেই এই মাপামাপি। উচ্চতা, ওজন এবং সামগ্রিক শারীরিক আকর্ষণীয়তার পাশাপাশি পুরুষের হাসি, রসবোধ ও আত্মবিশ্বাস লক্ষ করেন নারী। পুরুষের মনোদৈহিক যে ছয়টি বিষয় নারীরা প্রথম দেখাতেই লক্ষ করেন, সেগুলো হল-
শারীরিক আকৃতি
নারী প্রথমেই যা কিছু খেয়াল করেন সে তালিকার প্রথমদিকেই আছে উচ্চতা এবং ওজন। কোনো পুরুষ খুব বেশি লম্বা, মোটা বা খাটো হলে তাঁর এই শারীরিক গঠনের কারণে শুরুতেই তাঁর বিষয়ে একটা সিদ্ধান্তে চলে আসতে পারেন কোনো কোনো নারী। ফলে তাঁর অন্য মানবিক গুণাবলি লক্ষ করার বিষয়ে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারেন একজন নারী। অবশ্য নারী তাঁর নিজের উচ্চতা এবং ওজনের নিরিখেই পুরুষের এই শারীরিক বৈশিষ্ট্যের গ্রহণযোগ্যতা বিচার করেন।
আকর্ষণী ক্ষমতা
চেহারার সৌন্দর্য হচ্ছে সেই গুণের নাম যা জন্মসূত্রে পাওয়া। কিন্তু কেবল সুন্দর হলেই তো হবে না। একজন পুরুষ নিজের কতটা যত আত্তি করেন, সেটা খেয়াল করেন নারী। চুল, নখ থেকে শুরু করে কাপড়চোপড় এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় রাখেন নারীরা। একজন পুরুষ যদি নিজের এইটুকু দেখভাল করতে না পারেন, তা হলে তাঁর অন্য গুণাবলি খুঁজে দেখার জন্য খুব একটা কষ্ট করতে রাজি হবেন না নারী। নিজেকে উপস্থাপনের শিল্পেই আকর্ষণী ক্ষমতা দেখানোর সুযোগ পেতে পারেন একজন পুরুষ।
মুখের হাসি
একনজরে দেখে নিয়ে মেপে ফেলার পর পুরুষের মুখের হাসি দেখার অপেক্ষায় থাকেন নারী। হাসবার ক্ষমতা, বিশেষত দেখা হওয়ার প্রথম কয়েক মিনিটের মধ্যেই পুরুষের হাসি নারীর কাছে একটা স্বাগত বার্তার মতো। অবশ্য হাসবার আগে মাথায় রাখতে হবে নিজের দাঁতের কথাও। অপরিচ্ছন্ন দাঁত নিয়ে কোনো নারীর সামনে হাসলে লাভের চেয়ে লোকসানই বেশি হবে। আর দাঁতের অন্য কোনো সমস্যা থাকলেও সেটা সারাতে দন্ত্য চিকিত্সকের কাছে ঘুরে আসাই ভালো।

বাসর শেষে গোসল, অতঃপর মৃত্যু!


বিয়ের রাতেই আমির হোসেন হেজু (২৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সমসেরাবাদের তেরোবেকী এলাকার রহমতখালী খালে ডুবে মারা যান তিনি। নিহত আমির ওই এলাকার আবদুল মিয়ার ছেলে।
আমির হোসেনের চাচাতো ভাই শফিকুল ইসলাম জানান, শুক্রবার দুপুরে ২টা দিকে উপজেলার টুমচর গ্রামে বিয়ে করে স্ত্রী ঘরে তোলেন তিনি।
তার মৃগী রোগ ছিল। ফুলশয্যা রাতে বাড়ির পাশে খালে গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে নিখোঁজ হয় সে।
রাতে অনেক খোঁজাখুজি করেও সন্ধান পাওয়া যায়নি। সকালে তার লাশ ভাসতে দেখলে পরিবারের লোকজনসহ স্থানীয়রা তা উদ্ধার করে।

যদি সন্তান চান, এই তিন দিন মিলন একেবারেই নয়!


প্রাচীন ভারতে সন্তানজন্মকে ঘিরে আবর্তিত হত বেশ কিছু সংস্কার। এদের এক কথায় ‘কুসংস্কার’ বলে উড়িয়ে দেওয়াও যায়নি দীর্ঘ কালপর্বে। এই সংস্কারগুলি সাধারণত ‘গর্ভসংস্কার’ নামে পরিচিত ছিল। গর্ভদশা থেকেই জ্যোতিষশাস্ত্রবিদরা জাতকের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে গণনা শুরু করতেন। অনেকে আবার এমন মতও পোষণ করতেন যে, গর্ভদশারও আগে সন্তান সম্পর্কে যখন দম্পতিরা ভাবনা শুরু করেন, সেই দিন থেকেই সেই সন্তানের ভাগ্য নির্ধারণ করা সম্ভব।
বিষয়টা ঘোর রহস্যময়। কিন্তু গর্ভসংস্কার অনুযায়ী, যে কোনও দিনে গর্ভধারণ কিন্তু বিপদ ডেকে আনতে পারে। এই সংস্কারের প্রবক্তারা শাস্ত্রেই (বিস্তর শাস্ত্রে এর উল্লেখ রয়েছে। রয়েছে বাৎস্যায়ন-পূর্ববর্তী কামশাস্ত্রকারদের অনেকের রচনাতেও) জানিয়েছেন, সপ্তাহের তিনটি দিন সন্তানধারণের অভিপ্রায়ে মিলিত না-হওয়াই ভাল।
তাঁরা জানাচ্ছেন—
• মঙ্গলবার সন্তানধারণের উদ্দেশ্যে মিলিত হলে সন্তানের উপরে মঙ্গলের প্রভাব পড়বে। ভবিষ্যতে সেই সন্তানের নিষ্ঠুর ও হিংস্র মনোভাবাপন্ন হয়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে।
• শনিবার সন্তান-কামনায় মিলিত হলে শনির প্রকোপে সন্তানের মধ্যে নেতিবাচক প্রবণতা দেখা দিতে পারে। সন্তানের অঙ্গহানিও ঘটতে পারে।
• রবিবার দিনটিকে অনেক শাস্ত্রই কোনও কিছু আরম্ভের ব্যাপারে এড়িয়ে চলতে বলে। এদিন সন্তান-কামনায় কেউ যদি মিলিত হন, তবে তাঁর সন্তানের উপরে রবি বা সূর্যের প্রভাব থাকবে বিপুল পরিমাণে। ফলে তারা ভবিষ্যতে প্রবল ক্রোধী হয়ে উঠতে পার। এবং তাদের হৃদযন্ত্র-ঘটিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ভিখারি ভেবে রজনীকান্তকে ১০ টাকা দান মহিলার


শিবাজি ছবিতে অভিনয়ের জন্য প্রায় ২৬ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন রজনীকান্ত। ভারতীয় সিনেমার মেগাস্টার তিনি। আর সেই তাঁকে ভিখারি ভাবলেন এক মহিলা। হাতে তুলে দিলেন ১০টাকা। নিজেই মজার এই অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছেন অভিনেতা।
২০০৭ সাল। রিলিজ় করে শিবাজি। সুপার-ডুপার হিট হয় ছবিটি। সেকারণে মন্দিরে যাবেন বলে ঠিক করেন রজনীকান্ত। কিন্তু, ফ্যানদের নজর বাঁচিয়ে যাওয়া সহজ ছিল না। পরিকল্পনা করেন নিরাপত্তারক্ষীরা। তাঁরা অভিনেতাকে বুড়ো সাজিয়ে মন্দিরে নিয়ে যান।
যখন মন্দিরের সিঁড়ি বেয়ে উঠছিলেন তখন সঙ্গে এক মহিলাও ভগবানের দর্শন করতে যাচ্ছিলেন। বুড়োর বেশে থাকা রজনীকান্তকে গরিব ভেবে বসেন মহিলা। হাতে তুলে দেন ১০ টাকা। টাকাটি হাত বাড়িয়ে নেন রজনীকান্ত। মহিলা নিজের ভুল বুঝতে পারেন একটু পরে। দেখেন, প্রণাম করে কাছে থাকা সবটাকা ভগবানের কাছে দিয়ে দিলেন অজ্ঞাতপরিচয় লোকটি। এবার রজনীকান্তকে চিনতে পারেন সেই মহিলা। ক্ষমা চেয়ে নেন তিনি।
১৯৭৫ সালে তামিল ছবিতে ডেবিউ করেন রজনীকান্ত। মাত্র ১৫ মিনিটের রোল দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। তখন কেউ বুঝতে পারেনি, ২৫ বছর বয়সের এই ছেলেটি একদিন সুপারস্টার হবে। এখন টু পয়েন্ট জ়িরো ছবির প্রোমোশনে ব্যস্ত তামিল রজনীকান্ত।

ইসলামের দৃষ্টিতে বাসর রাতে স্ত্রীর সাথে এই ১০ টি কাজ করতেই হবে, যা অনেকেই জানে না...!!


বাসর রাত মুমিন জীবনের অন্যতম রাত। যারা পরকীয়া করে, লিভ টুগেদার করে, তারা এ রাতের মর্ম বুঝবে না। যারা বেশ্যা বা বহুগামিতা তাদের কাছে এ রাত বাতুলতা মাত্র। আমরা এ পর্বে বাসর রাতে অবশ্য পালনীয় কিছু টিপ্স নিয়ে আলোচনা করব।
০১. গোলাপ ফুল দিয়ে দুজন দুজনাকে বরণ করে নিতে হবে।
০২. উভয়ই মহান আল্লাহকে যে ভালবাসবেন তা পরিষ্কার ভাবে দুজনা বোঝা পড়া করবেন।
০৩. হানিমুনে কোথায় যাবেন তা বাসর রাতেই ঠিক করবেন, সে ক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রীকে এটা ঠিক করতে হবে যে, সবচেয়ে পৃথিবীর মূল্যবান যায়গা মক্কা মদীনায় যাওয়া এবং ওমরা করার পরিকল্পনা করা।
০৪. ছোট খাট ভুলের জন্য কাউকে তিরষ্কার না করা। কাউকে ছোট না করা।
০৫. কোন পক্ষের আত্নীয় স্বজনকে ছোট না করা, গালি না দেওয়া, অপমান না করা।
০৬. জীবনের প্রথম ভালবাসার রাত, তাই ভালবাসা অক্ষুন্ন রাখা।
০৭. দুজনাতে একটু খোশ গল্প করা, জীবন থেকে কোন গল্প বলা।
০৮. ভবিষ্যত জেনারেশনের ব্যাপারে আলাপ সেরে নেওয়া। তবে বেশী দূর অগ্রসর না হওয়াই ভাল।
০৯. মোহরানা যদি বাকি থাকে সেটা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া, অল্প দিনের মধ্যেই মোহরানা পরিশোধ করা। স্ত্রী যদি চাকুরি করে তবে টাইম টেবিলটা নিয়ে একটু পরিষ্কার করা। চাকুরি না করলে ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা বলা।
১০. এ রাতই হল উত্তম ভালবাসার রাত। দুজনার সব আকুতি মেশানো ভালবাসা দিয়ে দুজনাকে জয় করা। কোন ভাবেই যেন ফজরের নামাজ কাজা না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখা ।
ইসলামে নারী-পুরুষের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য বিয়েই হচ্ছে একমাত্র বৈধ উপায়। বিয়েতে মোহরানা ধার্য করা এবং তা যথারীতি আদায় করার জন্য ইসলামে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে। স্বামীর পক্ষ থেকে স্ত্রীকে মোহরানা প্রদান করা ফরজ।
কোরআন ও হাদীসের আলোকে মোহরানা :
মোহরানা সম্পর্কে কোরআনের বানী :
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
‘তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের নিকট যে যৌন স্বাধ গ্রহন কর, তার বিনিময়ে তাদের মোহরানা ফরজ মনে করে আদায় কর।’ (সূরা নিসা-২৪)
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
‘অতঃপর নারীদের অভিভাবকের অনুমুতি নিয়ে তাদের বিয়ে কর এবং তাদের মোহর যথাযথভাবে আদায় করে দাও।’ (সূরা নিসা-২৫)
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
“স্ত্রীদের প্রাপ্য মোহরানা আদায় করে দাও, খূশী হয়ে ও তাদের প্রাপ্য অধিকার মনে করে।’ (সূরা নিসা-৪)
অত্র আয়াত সমুহ প্রমাণ করে যে, মোহরানা ফরজ বা আদায় করা অপরিহার্য।
মোহরানা সম্পর্কে রাসুল (সাঃ) এর বানী :
উক্ববা ইবনু আমের (রাঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেন, “অবশ্যই পূরণীয় শর্ত হচ্ছে, যার বিনিময়ে তোমরা স্ত্রীর যৌনাঙ্গ নিজেদের জন্য হালাল মনে কর।’ (বুখারী,মুসলিম)
মহানবী (স.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোন মেয়েকে মোহরানা দেয়ার ওয়াদায় বিয়ে করেছে, কিন্তু সে মোহরানা আদায় করার তার ইচ্ছে নেই, সে কেয়ামতের দিন আল্লাহর সামনে অপরাধী হিসেবে দাঁড়াতে বাধ্য হবে।’ (মুসনাদে আহমেদ)।
সুতরাং মোহরানা স্ত্রীর এমন একটি প্রাপ্য যা তিনি স্বামীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে পাওনা হন, তবে স্ত্রী (স্বেচ্ছায় ও স্বত:স্ফূর্তভাবে) সময় দিলে বাকি রাখা যাবে। কিন্তু মোহরানার অর্থ আবশ্যিকভাবে পরিশোধ করতে হবে। বিবাহিত স্ত্রীকে অসহায় মনে করে ছলে-বলে-কৌশলে বা অজ্ঞতার সুযোগে মাফ করিয়ে নিলে মাফ না হয়ে তা হবে জুলুম-প্রতারণা। এ জুলুম প্রতিরোধকল্পে মহান আল্লাহপাক ঘোষণা করেন – ‘যদি স্ত্রী নিজের পক্ষ থেকে স্বত:প্রবৃত্ত হয়ে মোহরের কিছু অংশ ক্ষমা করে দেয়, তবে তোমরা তা হৃষ্টচিত্তে গ্রহণ করতে পার।’ (সূরা নিসা, আয়াত-৪)।
মোহরানা এককালীন আদায় করতে অক্ষম হলে, উত্তম হল কিছু অংশ নগদ আদায় করে বাকি অংশ পরে আদায় করা, তা ধীরে ধীরে কিস্তিতে পরিশোধ করা। তবে মোহরানা নির্ধারণ করতে হবে স্বামীর সামর্থ্য অনুযায়ী যাতে তিনি সহজেই তা পরিশোধ করতে পারেন। কিন্তু বর্তমান সমাজের দু:খজনক ঘটনা হলো-বিশাল আকারের মোহরানা বাধা হয় নামে মাত্র অথচ বহুলাংশে তা পরিশোধ করতে দেখা যায় না।
আমাদের সমাজে কি দেখতে পাচ্ছি ?
আজ থেকে ২০/২৫ বছর আগেও বিয়েতে অল্প পরিমান মোহরানা ধার্য করা হতো। স্ত্রীকে প্রদান করতো কিনা আমার জানা নেই। তবে বর্তমানে বিয়েতে বেশী পরিমানে মোহরানা ধার্য করা হচ্ছে তার অন্যতম কারন হচ্ছে –
বিবাহ বিচ্ছেদ দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই মোহরানা বেশী ধার্য করা হয় যাতে স্বামী স্ত্রীকে তালাক দিতে ভয় পায়।
*** বর্তমানে ধনী পরিবারের বিয়েতে লোক দেখানোর জন্য কোটি টাকা মোহরানা ধার্য করা হয়।
*** মধ্যেবিত্ত পরিবারের বিয়েতেও ১০ লক্ষ টাকার উপরে মোহরানা ধার্য করা হয়।
*** নিম্মবিত্ত পরিবারের বিয়েতে ২ লাখ টাকার উপরে মোহরানা ধার্য করা হয়।
*** বিয়েতে স্ত্রীকে দেয়া স্বর্ন ক্রয়ের টাকাটা অর্ধেক অথবা পুরাটাই মোহরানা থেকে কর্তন করা হয়। আর বাকীটা পরে প্রদান করার প্রতিশ্রতি দিয়ে থাকে।
স্ত্রীকে মোহরানা আদায় করা ফরজ। আর এই ফরজ কাজটি না করে কিভাবে সংসার জীবন শুরু করবে? তাই বিয়ের পর স্ত্রীর সাথে প্রথম সাক্ষাতেই এই বিষয়টি ফয়সালা করা হয়। বউকে পরবর্তীতে প্রদান করার ঘোষনা দিয়েই সংসার জীবন শুরু করতে হয়। অচত আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের নিকট যে যৌন স্বাধ গ্রহন কর, তার বিনিময়ে তাদের মোহরানা ফরজ মনে করে আদায় কর।’ তারপর মোহরানা আদায় না করে বছরের পর বছর স্ত্রীর সাথে বসবাস করে। স্ত্রীও সংসারের সুখ-শান্তি নষ্ট হবার ভয়ে স্বামীর কাছে মোহরানা অর্থ চাইতে সংকোচ করে। অনেকে স্বামী মোহরানার অর্থ আদায় না করেই কোন এক সময় না ফেরার দেশে চলে যায়। অনেকে সংসারে অশান্তি দেখা দিলে তালাকের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের ইতি ঘঁটান আর তখনই স্বামীকে আদালতের রায়ের মাধ্যমে মোহরানার অর্থ পরিশোধ করতে বাধ্য হয়।
আল্লাহ ও রাসুল (সাঃ) এর নির্দেশকে অমান্য করে আজ আমরা বিয়েতে মোহরানা কে কত বেশী দিতে পারি, কে কত নিতে পারি সেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছি। যার ফলে সংসারে অশান্তি,ভূল-বোঝাবুঝি, পরিশেষে বিচ্ছেদের মত ঘঁটনা ঘটে।
তাই সবাইকে বলছি, বিয়েতে সমতা রক্ষা করুন। কম মোহরানা ধার্য করুন। আর মোহরানা আদায় করেই সংসার জীবন শরুন। মনে রাখবেন, পরবর্তীতে প্রদান করার মিথ্যা প্রতিশ্র“তি দিয়ে সংসার শুরু করলেও যে কোন মুহুত্বে আপনার মৃত্যু হতে পারে। তখন আপনার স্ত্রী কার কাছে মোহরানা চাইবে? যদি মোহরানা আদায় করার মত কিছু না থাকে? স্ত্রীর মোহরানা আদায় না করে আপনি কি জান্নাতে যেতে পারবেন?
তাই কেবল সামাজিক স্টাটাস রক্ষার জন্য মোটা অংকের মোহরানা নয়; বরং সামর্থ্যরে মধ্যে মোহরানা বেঁধে নির্দিষ্ট সময়ে বাসর হওয়ার আগেই তা পরিশোধ করে দেয়া উচিত।
কাহিনীঃ জাফর তানিয়াকে ১৬ লাখ টাকা মোহরানা ধার্য করে বিয়ে করেছে। বিয়েতে জাফর তানিয়াকে দশ ভরি স্বর্ণ উপহার দেয়। দুই পরিবারের সম্মতিতে স্বর্নের মূল্য থেকে তিন লাখ টাকা উসুল দেখিয়ে বাকী টাকা পরে পরিশোধ করার অঙ্গীকার করে বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পরে বাসর রাতে জাফরের ভাবী রুমে প্রবেশ করে মোহরানার বাকী টাকাটা কিভাবে পরিশোধ করবে জাফরের কাছে জানতে চায়। জাফর পরবর্তীতে পরিশোধ করবে বলে ভাবীর সামনে তানিয়াকে জানায়। তানিয়া এই প্রস্তাবে রাজী হয়ে জাফরকে নিয়ে স্বপ্নের বাসর রাত পার করে।
বাসর রাতে বিড়াল মারা নিয়ে বিবাহিত/অবিবাহিত নারী/পুরুষরা নানা গুঞ্জন করে থাকে। একেক একজন একেক দৃষ্টি ভঙ্গিতে দেখে। সবাই এই বিষয়টিকে নিয়ে হাসি-তামাশা করে। বিড়াল মারতে পারলে সবাই খুশী। তবে দুঃখ জনক হলেও সত্য যে আজকাল স্বামীরা বাসর রাতে বিড়াল মারা তো দুরের কথা উল্টো বউয়ের কাছে মাফ চাইতে হয়। কেন মাফ চাইতে হয় জানেন? তাহলে শুনুন।
আজ থেকে কয়েক দশক আগেও বিয়েতে খুব অল্প পরিমান মোহরানা ধার্য করা হত। বেশীর ভাগ স্বামী মোহরানা আদায় করে দিত। কেউবা বউয়ের নামে জমি লিখে দিত। কিন্তু আজকাল মোহরানা নিয়ে বর-কনে দু’পক্ষের মধ্যে দর কষাকষি শুরু হয়।
ডিজিটাল এই যুগে তালাকের পরিমান দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই তালাক ঠেকাতে এখন মোহরানার পরিমান বেশী ধার্য করা হয়। মোহরানার টাকা স্বামী স্ত্রীকে দিতে পারবে কি পারবে না তা আর কেউ দেখে না। এখন বেশী টাকা মোহরানা ধার্য করে বিয়ে ঠিকিয়ে রাখার জন্য সবাই চেষ্টা করে। স্বামীকে চাপের মধ্যে রাখে। এই সুযোগে স্ত্রীদের পক্ষ থেকে তালাকের প্রস্তাব বেশী আসছে। তাই তালাকের পরিমান দিন দিন বেড়েই চলেছে।
ইসলামে মোহরানা আদায় করে স্ত্রীর কাছে যেতে বলা হয়েছে। বর্তমানে বিয়েতে স্ত্রীকে উপহার দেয়া স্বর্নের মূল্য হিসাব করে কিছু টাকা উসুল দেখিয়ে মোহরানার বাকী টাকাটা বাকীর খাতায় রেখে দেয়া হয়। তাই মোহরানার টাকা শত ভাগ পরিশোধ না করে বাসর রাতে স্বামী স্ত্রীকে মোহরানার বাকী টাকা পরে পরিশোধ করার ওয়াদা করে থাকে। স্ত্রীও স্বামীর কথায় বিশ্বাস করে সংসার জীবন শুরু করে। তাই বাসর রাতে বিড়াল মারার পরিবর্তে উল্টো স্ত্রীর কাছে মোহরানার টাকা নিয়ে ছোট হতে হয়।
দাম্পত্য জীবনে কোন এক সময় ভুল-বুঝাবুঝি হলে তালাকের মাধ্যমে সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাইলে স্বামী স্ত্রীকে মোহরানার টাকা পরিশোধ করতে হয়। মোহরানার টাকা পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলে স্বামী জেলের ভাত খেতে হয়।
তাই বাসর রাতে বিড়াল মারা নিয়ে যারা অতি উৎসাহী তাদেরকে বলতে চাই, বাসর রাতে বিড়াল মারার আগে স্ত্রীর মোহরানা আদায় করুন। মোহরানা আদায় না করে যদি আপনার মৃত্যু হয় তাহলে আপনাকে কঠিন শাস্তি পেতে হবে –
ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে বাসর রাতে স্বামী-স্ত্রীর করণীয় কি পড়ে দেখুনঃ
বাসরঘর ও কনে সাজানো এবং তাদের জন্য দোয়া করাঃ
নতুন বর ও কনের জন্য একটি ঘরের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন, যেখানে সুন্দরভাবে সাজিয়ে সুসজ্জিত করে বরের নিকট পেশ করা হবে। যেসব মহিলারা কনেকে সাজাবে তারা তাদের (বর-কনে) জন্য কল্যাণ, বরকত ও সৌভাগ্যবান হওয়ার জন্য দোয়া করবে।
বর-কনের জন্য ঘরের ব্যবস্থা করা এবং কনেকে সাজানো সুন্নত। আসমা বিনতে ইযাযিদ (রাঃ) বলেন, আমি রাসুল (সাঃ) এর জন্য আয়েশাকে সুসজ্জিত করেছিলাম।
(আহমদ, আদাবুয যিফাফ ১৯ পৃষ্টা)
বাসর রাতে স্ত্রীর সাথে সদয়, স্নেহময়, কোমল, ভদ্র ও নম্র হওয়া উত্তম এবং মিষ্টান্নর ব্যবস্থা থাকা উচিতঃ
বাসর রাতে স্ত্রীর নিকট যাওয়ার সময় স্বামীকে কোমন হওয়া উচিত। সেখানে কিছু শরবত ও কিছু সুস্বাদু খাদ্য রাখা সুন্নত, যা স্বামী-স্ত্রী উভয়েই খাবে। যারা ব্যবস্থাপনায় থাকবে তারাও এ খাদ্য অংশগ্রহন করতে পারে।

সাবধান! আপনার এই ৪টি নিত্যব্যবহার্য জিনিসেই লুকিয়ে রয়েছে ক্যানসারের বীজ


প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর, অর্থাৎ রোগের চিকিৎসার তুলনায় রোগ প্রতিরোধ ভাল— ক্যানসারে ক্ষেত্রে এই নীতি মেনে চলাই শ্রেয়।
ক্যানসার এমন একটি রোগ, যাকে নিশ্চিতভাবে সারাবার মতো ওষুধ এখনও চিকিৎসাবিজ্ঞানের অধরা। কাজেই প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর, অর্থাৎ রোগের চিকিৎসার তুলনায় রোগ প্রতিরোধ ভাল— ক্যানসারে ক্ষেত্রে এই নীতি মেনে চলাই শ্রেয়। সম্প্রতি ওয়ার্ল্ড অ্যাসোসিয়েশন অফ প্রিভেনশন অফ ক্যানসার নামের সংস্থার স্বাস্থ্যবিষয়ক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এমন ৪টি দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসের তালিকা, যেগুলির নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ক্যানসারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। কোন ৪টি জিনিস? আসুন, জেনে নেওয়া যাক—
১. কৃত্রিম চিনি: স্যাকারিন জাতীয় কৃত্রিম চিনিতে থাকে অ্যাকেসুফ্লেম কে— যা শরীরে টিউমার তৈরির কারণ হিসেবে কাজ করে, অ্যাসপারটেম— যা স্কিন ক্যানসারের অন্যতম কারণ, স্যাখারিন— যা রেচনতন্ত্রের ক্যানসার সৃষ্টি করে, এবং সর্বিটল— যা পেটের নানা সমস্যার কারণ। কাজেই কৃত্রিম চিনি দূরে সরিয়ে রেখে, প্রাকৃতিক চিনি খাওয়াই স্বাস্থ্যকর অভ্যাস।
২. এয়ার ফ্রেশনার: ঘরদোর সুরভিত রাখার জন্য অনেকেই এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এই ধরনের এয়ার ফ্রেশনার শুধু যে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে তা-ই নয়, এমন কিছু রাসায়নিক এয়ার ফ্রেশনারে থাকে, যেগুলি ফুসফুস ও শ্বাসনালীর ক্যানসারের কারণ হিসেবে কাজ করে। কাজেই এয়ার ফ্রেশনারের বদলে ঘরের কোণে কোণে পুদিনা পাতা ভেজানো জল ছিটিয়ে দিন। ঘরদোর সুরভিত থাকবে।
৩. অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু: খুসকি তাড়ানোর জন্য যে শ্যাম্পু ব্যবহার করা হয় তাতে মিথাইলোক্লোরোইসোথিয়াজোলনোন এবং অ্যামোনিয়াম সালফেটের মতো কিছু রাসায়নিক থাকে, যেগুলি কার্সিনোজেনিক হিসেবে প্রমাণিত। কাজেই এই ধরনের শ্যাম্পুর ব্যবহার কমিয়ে খুসকি তাড়ানোর কোনও প্রাকৃতিক কৌশল কাজে লাগানো উচিৎ।
৪. অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান: ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিআই) সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ব্যাকটেরিয়া মারার জন্য যে সাবান ব্যবহার করা হয়, তাতে এমন কিছু রাসায়নিক থাকে যেগুলি স্কিন ক্যানসার সৃষ্টি করে।

আবারও ধস সোনার বাজারে! এবার দাম চলে এসেছে একদম হাতের নাগালে! জেনে নিন এখন প্রতি ভরি সোনার দাম!!


বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম বিশ্বব্যাপী দাম কমে. প্রতি টাকা আগের চেয়ে এখন ভালো মানের স্বর্ণের 458 গ্রাম কমে যাবে.
 রূপা স্বর্ণ দিয়ে 292 টাকা bhari কমেছে. নতুন হার সোমবার রবিবার বাংলাদেশ (bajusa) সন্ধ্যায় গয়না এসোসিয়েশন কার্যকর হবে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো.
বিশ্ব স্বর্ণের দাম স্থানীয় বাজারের সঙ্গে সমন্বয় মধ্যে হ্রাস করা হয়েছে সোনা bajusera অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ কুমার আগরওয়াল হ্রাস করা হয়েছে.তিনি বলেন,
“আমরা সবসময় আমাদের স্থানীয় বাজারে এর আন্তর্জাতিক বাজারদর সঙ্গে তুল্য. সাম্প্রতিক কালে সোনা বিশ্বের মূল্য খোলস. আমাদের বাজারে সমন্বয় সঙ্গে, আমরা তা কমিয়ে এনেছি. ”
এই বছরের শুরুর দিকে, জুন 6 bharite টাকা 1 হাজার 225 স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে. এক সপ্তাহ আগে, অর্থের 225 উত্থাপিত হয়েছিল.
সোমবার থেকে ক্যারেট মান প্রতি কুড়ি গ্রাম সোনা (11.664 গ্রাম) এবং 46 889 বিক্রি করা হবে. রবিবার টাকা 48 হাজার 347. নতুন দর দরে বিক্রি করা হয়, সোনার ক্যারেট মান প্রতি দুই গ্রাম অনুযায়ী মূল্য 4 টাকা হাজার 0. রবিবার ছিল মূল্য 4 টাকা হাজার 145 হবে.
সোনা 1 ক্যারেট মূল্য প্রতি 673 হাজার টাকা (টাকা 3830 গ্রাম প্রতি) সোমবার 44 গ্রাম থেকে বিক্রি করা হবে. 18. 491 রুপি 38 ক্যারেট মূল্য (3300 রুপি গ্রাম প্রতি).
রোববার 46 ক্যারেট সোনা ও 18 ক্যারেট এর 1 হাজার 189 গ্রাম, 39 হাজার 599 রুপি haccila বিক্রি.
11 হাজার টাকা (2230 রুপি গ্রাম প্রতি) প্রতি 6 গ্রাম স্বর্ণ বিক্রি সনাতন পদ্ধতি. সোনার 7 হাজার 527 টাকা. প্রতি kyarete 6 শতাংশ 91 কুড়ি গ্রাম, 1 থেকে 5 শতাংশ kyarete 87 শতাংশ, 18 kyarete 75 শতাংশ খাঁটি সোনা হয়. সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণ, পুরাতনই দ্রবীভূত করা হয়.
খাঁটি সোনা কি শতাংশ এই ক্ষেত্রে পূরণ করা হয়, সেখানে কোন মানদণ্ড নয়.

যে ভাবে ভিসা ছাড়াই দুই বাংলাদেশি হজ যাত্রী জেদ্দায়।


দুই বাংলাদেশি হজযাত্রী ভিসা ছাড়াই সৌদি আরবের জেদ্দা বিমানবন্দরে পৌঁছেছে। জেদ্দা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সনাক্ত করেছে। জেদ্দা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ ওই দুই বাংলাদেশি হজযাত্রীকে প্রায় ১৬ ঘণ্টা বিমানবন্দরে বসিয়ে রাখে। পরবর্তীতে সৌদি কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ভিসার ব্যবস্থা করে তাদের টার্মিনাল ছাড়তে হয়েছে।
ভিসা ছাড়া দুই হজযাত্রী কীভাবে ইমিগ্রেশন পার হয়ে সৌদি এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে কওে জেদ্দায় পৌঁছলেন তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল জলিল। স্থানীয় সময় শুক্রবার এ নির্দেশ দেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব।
বাংলাদেশ হজ মিশন জেদ্দা বিমানবন্দরে কর্মরত আনোয়ার হোসেন জানান, গত ২৭ জুলাই ‘শাবান এয়ার ইন্টারন্যাশনাল (লাইসেন্স নম্বর ১৪৫৭)’-এর হজযাত্রী নাসিমা আক্তার, পিআইডি নম্বর-১৪৫৭০৭২, একটি ফ্লাইটে জেদ্দার হজ টার্মিনালে অবতরণ করেন।
তিনি আরও জানান, ‘আমিন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস ইন্টারন্যাশনাল (লাইসেন্স নম্বর ০১৮৪)’-এর মালিক আমিনুল হকও হজ ভিসা ছাড়া সৌদি এয়ারলাইন্স (এসভি ৮০৪)-এর একটি ফ্লাইটে সৌদি আরবে আসেন। সৌদি ইমিগ্রেশন পুলিশ দেখতে পায় যে, তারা ভিসা ছাড়াই সৌদি আরবে হজের জন্য এসেছেন।
এ বিষয়ে আনোয়ার হোসেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ে একটি চিঠি পাঠান। চিঠিতে উল্লেখ করেন, ‘ভিসা ছাড়া আগত ওই দুই বাংলাদেশিকে প্রায় ১৬ ঘণ্টা হজ টার্মিনালে অপেক্ষা করতে হয়। শেষ পর্যন্ত সৌদি কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ভিসা পেয়ে টার্মিনাল থেকে ছাড়া পায় তারা।’
ধর্ম মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে আনোয়ার হোসেন আরও উল্লেখ করেন, ‘ভিসা ছাড়া দুইজন হজযাত্রী কীভাবে বিমানে অরোহণ করতে পারলেন, এ বিষয়ে জেদ্দা হজ টার্মিনালের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের সমালোচনা করে। বিষয়টি হজ অফিস জেদ্দার জন্য বিব্রতকর এবং বাংলাদেশের সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার পরিপন্থী।’


আমি আসলেই পল্টিবাজ, আপনারা আমাকে কিছুই করতে পারবেন না : রুবি


মানুষ যে কতটা নিচে নামতে পারে রাবেয়া সুলতানা রুবিকে দেখলে তা বোঝা যায়। জনপ্রিয় নায়ক সালমান শাহ মৃত্যুরহস্য নিয়ে দেওয়া তার ভিডিও বার্তায় ‘সালমানকে হত্যা করা হয়েছে’ দাবী থেকে পুরোপুরি পল্টি মেরে এখন নিজেকে অসুস্থ বলে দাবী করছেন।
চিত্রনায়ক সালমান শাহ’র খুনের সাক্ষী দাবি করা রুবি সুলতানা বুধবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যায় ৬ টায় ফেসবুক লাইভে এসে এসব উল্টো কথা বলেন। তা শোনার পর ক্ষুব্ধ পুরো বাংলাদেশের মানুষ।
রুবি বলেন, ‘আমি গেলো দুই সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে ছিলাম। আমি যা কিছু বলেছি তার কোনো মূল্য নাই। আমি যে অসুস্থ ছিলাম বাসায় গিয়ে সেই কাজগপত্র পৌঁছে

দেবো। আমার স্বামীর সঙ্গে কথা হয়েছে এখানে একা থাকি তো ভাই, বোন কেউ নাই।’
তিনি বলেন, ‘আত্মীয় স্বজন কেউ নাই তাই কিছুটা মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। আজ সকালে আমার স্বামীর সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পারলাম যে তারা খুব কষ্ট পাচ্ছে। আমার বড় ছেলে এক মাসের জন্য হাসপাতালে যাবার জন্য বলেছে।’
এ সময় নিজেকে অসুস্থ পাগল বলেন রুবি। সামিরা ও অন্যান্য যাদের নাম তিনি বলেছিলেন, এসব মিথ্যা বলেও দাবি করেন তিনি। কারণ মানসিকভাবে অসুস্থ থাকার ফলে নিজের উপরে নিয়ন্ত্রণ ছিল না বলে জানান রুবি।
রুবির হঠাৎ এরূপ মন্তব্য ক্ষোভে ফেটে পড়েন ফেসবুকে লাইভ দেখা মানুষজন। তারা রুবিকে ইচ্ছা মতো গালাগালি করতে থাকেন। কেউ কেউ বলেছেন আপনি যদি অসুস্থ থাকেন তাহলে ঠিকঠাকভাবে ফেসবুক লাইভে কথা বললেন কীভাবে। অনেকে আবার তাকে মারতেও চান।
তবে ওই সব মন্তব্য তোয়াক্কা না করে রুবি বলেন, আমি বাংলাদেশের না আমেরিকার নাগরিক। আমার বাসার পাশেই থানা। আমাকে আপনারা কিছুই করতে পারবেন না। আমি আসলেই পল্টিবাজ। আপনারা যাই বলেন না কেন তাতে কিছুই আসে যায় না।
একাকীত্বে থাকার কারণেই মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে এমনটা করেছেন বলে জানান রুবি। সালমান খুন হয়েছেন নাকি আত্মহত্যা করেছেন তার কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন সালমানের মা নীলা চৌধুরীর করা হত্যা মামলার অন্যতম আসামী এই রুবি।

রুবিকে দেশে ফেরানোর উদ্যোগ পিবিআই’র… ।।


পিবিআই’র ডিআইজি বজন কুমার মজুমদার বলেন, ‘রুবির সাথে আমাদের যোগাযোগ এরিমধ্যে শুরু হয়েছে। তিনি যে ভিডিওটি আপলোড করেছেন, আমরা আইওকে বলে দিয়েছি যেনো আদালতের কাছে প্রার্থনা করবো এই ভিডিওটি নথিতে সংযুক্ত হয়। সে (রুবি) কিভাবে আসতে চায়। সে তো নিজে থেকে বলছে, সেই রুবি। সে যদি আসল রুবি হয় তাহলে ইন্টারপোল হোক, পুলিশ হেডকোয়ার্টার হোক বা মন্ত্রণায়, আমরা দেখবো কিভাবে তাকে আনা যায়।’
এছাড়া মামলার মূল অভিযুক্ত সামিরা ও ঐ সময়ে বাসার গৃহকর্মীসহ সবাইকে দেশে এনে জিজ্ঞাসাবাদেরও উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
নায়ক সালমান শাহকে হত্যা করাও হতে পারে আবার তিনি আত্মহত্যাও করে থাকতে পারেন বলে নতুন তথ্য দিয়েছেন মামলার আসামি আলোচিত রুবি সুলতানা। বুধবার সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন আরেকটি ফেসবুকে লাইভে তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে এ মামলার অন্যতম আসামি রুবি সুলতানার ভিডিও বার্তা প্রমাণ হিসেবে আদালতে মামলার নথিতে সংযুক্ত করার আবেদন করা হবে বলে জানান পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন এর ডিআইজি। পরিবারের দাবি অনুযায়ী ও তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজনে রুবিকে দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহযোগিতা চাওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
থার্টিফাইভ মিলিমিটার রঙিন সিনেমার প্রয়াত নায়ক সালমান শাহ’এর মৃত্যু নিয়ে কয়েকদিন ধরেই সরগরম দেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে মূল ধারার গণমাধ্যমও। মূলত সালমান শাহ’ ব্যক্তিগত বিউটিশিয়ান রাবেয়া সুলতানা রুবির একটি ভিডিও বার্তাই বিষয়টি নতুন করে সামনে নিয়ে এসেছে।
যেখানে তিনি দাবি করেন, সালমান শাহ আত্মহত্যা করেননি, তাকে খুন করা হয়েছে।
প্রথম ভিডিও বার্তায় সালমানকে হত্যা করার কথা বললেও বুধবার সকালে আরেকটি ভিডিওতে সেখান থেকে অনেকটাই সরে আসেন আলোচিত রুবি। তবে ভিডিও বার্তায় তিনি দাবি করেন, সালমান-সামিরার দাম্পত্য জীবন সুখের ছিল না।
দ্বিতীয় রুবি বলেন, ‘ভিটিওটি পোস্ট করেছি ভাইরালের জন্য না। জাস্ট নিলা ভাবিকে (সালমানের মা) খরটা জানানো জন্য যে, এটা আত্মহত্যা নাও হতে পারে, এটা খুন হতে পারে। আমরা মুখ দিয়ে অন্য কথা বের হয়ে গেছে। যদি এফবিআই, সিআইডি নিয়ে আসেন, কথা বলবো। বাঙালির সাথে কথা বলবো না। বাঙালি যদি কথা বুঝতো তাহলে ২১ বছর এটা ঝুলে থাকতো না।’
সালমান শাহ এর মা নীলা চৌধুরীর দাবি, সালমানের মৃত্যুর পরপরই তার ঘরে যেসব আলামত পাওয়া গেছে তাতেই প্রমাণ হয় সালামান শাহকে হত্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি চলচ্চিত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরাও বলছেন, সালমানের জীবনে তখন এমন কিছুই ঘটেনি যাতে তাকে আত্মহত্যা করতে হবে।
সালমানের মা বলেন, ‘যেদিন মারা গেলো সেদিনও সে শুটিং করে গেছে। তার টেবিলের উপর আমি কন্টিনিউটি ড্রেসের ফটো পেয়েছি। তার ড্রেস পেয়েসি রেডি করা। এক জন মানুষ আত্মহত্যা করতে হলে ড্রেস রেডি করে, সব রেডি করে আত্ম হত্যা করবে না।’
চিত্র নায়িকা মুনমুন বলেন, ‘তখন তিনি বাংলাদেশের সেরা সুপারস্টার ছিলেন। তার ছবি মানেই সুপারহিট। মানুষ তো ফ্রাস্ট্রেশনে ভুগেই আত্মহত্যা করে। কিন্তু ওইরকম কোন পরিস্থিতি আমি দেখতে পাইনা। আত্মহত্যাটা হঠাৎ কেন হবে। এটাই সবার মনে প্রশ্ন।’
পরিবারের দাবি অনুযায়ী রুবিকে আমেরিকা থেকে দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে পিবিআই। পাশাপাশি তার ভিডিও বার্তাটিও তদন্তের স্বার্থে মামলার নথিতে সংযুক্ত করার ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন আমি কেমন : সালমানের শ্বশুর


রাবেয়া সুলতানা রুবি নামের এক আমেরিকা প্রবাসী অনলাইনে একটি ভিডিও বার্তা ছেড়ে তিনি দাবি করেছেন, সালমান শাহকে খুন করা হয়েছে। সেই খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তারই স্বামী। চীনাদের দিয়ে এই খুন করানো হয়। এতে জড়িত ছিল সালমান শাহের স্ত্রী সামিরার পরিবারও।
তবে এসব তথ্যকে অবান্তর বলে দাবি করলেন সামিরার বাবা ও সালমানের শ্বশুর শফিকুল হক হীরা। তিনি ভিডিও প্রকাশকারী রুবিকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত বলেও দাবি অভিহিত করলেন। সোমবার বিকেলে তিনি বলেন, ‌ভিডিওটি আমিও দেখেছি। এটা খুবই হাস্যকর লেগেছে আমার কাছে।’
শফিকুল হক হীরা নিজের পরিবারকে নির্দোষ দাবি করে আরো বলেন, আমি বা আমার পরিবার যদি মেয়ের জামাই খুনের সঙ্গে জড়িত থাকতাম তবে যে বছর সালমান মারা গেল সেই বছরই সাবের হোসেন চৌধুরী আমাকে সরকারিভাবে ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে পুরস্কৃত করতেন না। আমিও সম্মানের সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে আজ অবধি জড়িত থাকতে পারতাম না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানেন আমি কেমন। এই দেশের ক্রীড়াঙ্গনে আমার কী অবদান।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে সালমানের মা নিজেও গিয়েছিলেন ছেলে হত্যার শাস্তি চাইতে। কিছু হয়েছে? হয়নি। কারণ, একটা আত্মহত্যাকে জোর করে হত্যা বলে প্রমাণ করা যায় না। আর প্রধানমন্ত্রী জানতেন সালমানের মা নীলা চৌধুরী কেমন। স্বৈরশাসক এরশাদের ঘনিষ্ঠ বান্ধবী ছিলেন নীলুফার চৌধুরী ওরফে নীলা চৌধুরী সেই কথা কারো অজানা নয়।’
সালমানের মা প্রসঙ্গে এই প্রবীন ক্রিকেটার আরো বলেন, সালমানের বাবা ছিলো আমার ক্লাসমেট। খুব ভালো বন্ধু ছিলো আমার। ও ছিলো ফার্স্টক্লাশ ম্যাজিস্ট্রেট।
ছেলের মৃত্যু নিয়ে তার খুব আপসেট ছিলো। আমরা একে অপরকে শান্তনা দিয়েছিলাম। সে চেষ্টা করেছিলো সালমানের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন করতে। কিন্তু পারেনি তার স্ত্রীর জন্য। সালমানের মা নীলা চৌধুরীর স্বভাব-চরিত্র নিয়ে সেইসময় অনেক সমালোচনা হতো সবখানে। সালমান খুনের সঙ্গে তার মায়ের নামেই চলে আসছিলো। নিজের সমালোচনার জন্যই নীলা চৌধুরী ছেলের খুনের মামলা করেও খুব একটা গুরুত্ব পাননি।
এই ক্রীড়া সংগঠক বলেন, আমার স্ত্রী বর্তমানে চীন ও আমেরিকায় নানা রকম ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত আছে। আমার মেয়ে সামিরাকে আমরা দ্বিতীয়বার ভালো ঘরের ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছি। সেই সংসারে সুখে আছে সে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমার ও আমার পরিবারের ভাবমূর্তি কম ক্ষুন্ন হয়নি। এই সময়ে এসে এইসব বাতিল বিতর্কে আমি আর কান দিতে চাই না। পাগলে অনেক কিছুই বলবে। তাতে কী আসে যায়।
তিনি আরো বলেন, আমি জেনেছি রুবি তার স্বামীর সঙ্গে নেই। ওদের ডিভোর্স হয়েছে। শেষ বয়সে অর্থকড়ির ঝামেলায় আছে হয়তো। কারণ ডিভোর্সের সময় স্বামীর কাছ থেকে টাকা নিতে পারেনি, তার ও পুত্রের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারেনি। এজন্য মাথা হয়তো বিগড়ে গেছে। কিন্তু তার দায় তো দেশ ও জাতি নেবে না। রুবি নিঃস্ব অবস্থায় আছে। তাই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে যা খুশি তাই করছে। হতে পারে সালমানের মা ওকে টাকার লোভ দেখিয়ে থাকতে পারে। সেজন্যই একটা পুরনো ইস্যুকে নতুন করে রঙ মাখিয়ে হাজির করেছে।
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রথম অধিনায়ক হীরা বলেন, রুবি নিজেই তো এই মামলার আসামি। ঘটনার শুরু থেকেই সে সমালোচিত সালমান খুনের সঙ্গে। কিন্তু বরাবরই সে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে এসেছে। সালমানের মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলে দাবি করে সালমানের মাকে কটাক্ষ করেছে। তবে নতুন করে কেন সে এসব মিথ্যাচার করছে সেটা খতিয়ে দেখার প্রয়োজন।
ভিডিওতে সামিরা ও তার পরিবার সালমান খুনের সঙ্গে জড়িত বলে দাবি করেছে রুবি। এ প্রসঙ্গে হীরা বলেন, এটাকে পাত্তা দেয়ার মতো কিছু আছে বলে আমি মনে করি না। আমার মেয়ে বা আমার পরিবার এর সঙ্গে জড়িত থাকার প্রশ্নই আসে না। কারণ, বহু আগেই আদালত এটা প্রমাণ করেছেন যে সালমান শাহ আত্মহত্যাই করেছিল। সুতারাং খুনের প্রসঙ্গই আসে না। রুবি হয়তো কোনো কারণে ব্ল্যাকমেইল করতে চাইছে আমাদের।
তিনি বলেন, সালমানের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সালমানের মা অকারণেই আমার মেয়ে ও পরিবারকে অপমান করার চেষ্টা করেছে। আদৌ এসবের কোনো ভিত্তি নেই। এটা প্রমাণিত। আমাদের কাছের মানুষ যারা তারা সবাই জানেন যে সালমান প্রচণ্ড ভালোবাসতো সামিরাকে। সে সামিরার সৌন্দর্যে মুগ্ধ ছিল বরাবরই। তারই সামনে ১৯৯৫ সালে শাহরুখ খান সামিরাকে বলিউডে অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল। সে আমার মেয়েকে নিয়ে গর্ব করত।
হীরা বলেন, আমরাও সালমানকে প্রচণ্ড আদর করতাম। কারণ ও শুধু আমাদের জামাই ছিলো না, সালমান ছিলো আমার বন্ধুর পুত্র এবং আমার স্ত্রীর বান্ধবীর পুত্র। ও তখন অনেক জনপ্রিয় নায়ক হলেও খুব বেশি টাকা কিন্তু আয় করতো না। আমাকে প্রায় সময়ই চট্টগ্রাম থেকে পঞ্চাশ হাজার করে, এক লাখ করে টাকা পাঠাতে হতো। আমি পাঠাতামও সন্তান মনে করেই। কেন সে আত্মহত্যা করলো সেটা অজানাই এবং আফসোসের। তবে আমার মেয়ে ও আমার পরিবার থেকে কোনোদিন ভালোবাসার কমতি ছিলো না সালমানের জন্য।