Subscribe:

যারা এডুকেশন বোর্ডে ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারছেন না তারা দেখুন কিভাবে বিকল্প পদ্ধতিতে এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট দেখবেন।

মুঠোফোনে ও শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল জানতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
বোর্ডের ফলাফল প্রকাশের পর মুঠোফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর, স্পেস দিয়ে রোল নম্বর, স্পেস দিয়ে ২০১৬ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।
মাদ্রাসা বোর্ডের আলিমের ক্ষেত্রে Alim লিখে স্পেস দিয়ে Mad স্পেস দিয়ে রোল নম্বর, স্পেস দিয়ে ২০১৬ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।
ভোকেশনালের ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৬ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।
ফিরতি এসএমএসে শিক্ষার্থীদের ফলাফল জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে বোর্ডের ফলাফল প্রকাশের পরই তা জানা যাবে।
এ ছাড়া শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট (www.educationboardresults.gov.bd) থেকেও ফলাফল জানতে পারবে শিক্ষার্থীরা। তবে অনলাইনে ফলাফল প্রকাশের সময় বেশি চাপের কারণে ওয়েবসাইটে ঢুকতে অনেক সময় সমস্যা দেখা দিতে পারে। একজন শিক্ষার্থী সৃজনশীল, বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে কত নম্বর পেল, তা-ও আলাদাভাবে অনলাইনে দেওয়া হবে।
সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেওয়া হবে। এরপর বেলা একটায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের তথ্য তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এর পরপরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
গত ৩ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় জুনে। এ বছর দেশের আটটি সাধারণ এবং মাদ্রাসা, কারিগরিসহ ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীন মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১২ লাখ ১৮ হাজার ৬২৮ জন। অবশ্য এর মধ্যে বেশ কিছু পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিল।

শরীরের কোথায় তিল থাকলে কি হয়?জেনে নিন বিস্তারিত।



১.মাথায় তিল থাকলে প্রভাব প্রতিপত্তি বৃদ্ধি হবে |
২.কপালে তিল থাকলে মহা ভাগ্যবান হবে |
৩.কপালের ডানপাশে তিল থাকলে সৌভাগ্যবান ও ধার্মিক হবে |
৪.একভ্রুতে তিল থাকলে বিদেশে চাকুরী হবে |
৫.দুই ভ্রুতে তিল থাকলে সুন্দরী স্ত্রী পাবে |
৬.ডান গালে তিল থাকলে ধনবান ও প্রসিদ্ধ হবে |
৭.বাম গালে তিল থাকলে দুঃখ,দুদর্শা,অভাবগ্রস্ত হবে |
৮.উপরের ওষ্ঠে তিল থাকলে সৌখিন ও বিলাসী হবে |
৯.যে কোন ওষ্ঠে তিল থাকলে লজ্জাশীল ও ধনী হবে |
১০.গ্রীবা দেশে তিল থাকলে অন্য লোকের হাতে মৃত্য হবে |
১১.স্কন্ধদেশে তিল থাকলে ধনী লোকের সাহায্যে সহযোগিতা পাবে |
১২.বক্ষস্হলের মাঝখানে তিল থাকলে অনেক সন্তান ও ধনের মালিক হবে |
১৩.বক্ষের ডানপাশে তিল থাকলে জীবনভর দুঃখ কষ্ট পাবে |
১৪.পিঠে তিল থাকলে ক্ষমতাশালী হবে |
১৫.হাতের তালুতে তিল থাকলে সক্ষম ও ভাগ্যবান হবে |
১৬.পায়ে তিল থাকলে পদোন্নতি হবে |

“নাম আমার ভুতু” কে এই ভুতু?

পারিবারিক ড্রামা, ত্রিভুজ প্রেমের বাইরে অন্য এক গল্প, যেখানে মূল চরিত্র পাঁচ বছরের একটি মেয়ে। প্রচার শুরুর পর থেকেই হিট জি বাংলার সিরিয়াল ‘ভুতু’। নাম ভূমিকায় অভিনয় করা আর্শিয়া মুখোপাধ্যায় ও সিরিয়াল নিয়ে লিখেছেন আনিকা জীনাত
একরত্তি মেয়ে, তা-ও আবার ভূত। সে-ই কিনা সবাইকে হারিয়ে দিচ্ছে! এ বছরের মার্চের মাঝামাঝি জি বাংলায় সিরিয়াল ‘ভুতু’ শুরু হয়েছিল বড় কোনো প্রত্যাশা ছাড়াই। পারিবারিক কলহের বাইরে দর্শকদের অন্য কিছুর স্বাদ দেবেন—এই ছিল লেখক-পরিচালকের উদ্দেশ্য। মাস দুয়েকের মধ্যে সেটাই কিনা হয়ে উঠল সবচেয়ে জনপ্রিয় টিভি সিরিয়ালগুলোর একটি।
১৪ জুন ‘ভুতু’র প্রচার শুরু হওয়ার পর থেকেই একই সময় প্রচার হওয়া স্টার জলসার সিরিয়াল ‘মিলনতিথি’র দর্শক কমতির দিকে। কিন্তু কী আছে এতে? কে-ই বা ভুতু? জানতে হলে একটু পেছনে যেতে হয়। কিছুদিন আগে ‘পটলকুমার গানওয়ালা’ সিরিয়ালে ছোট একটা চরিত্রে কাজ করেছিল আর্শিয়া। মাত্র কিছুক্ষণের উপস্থিতি।
কিন্তু নিজের দুষ্টুমি, সাবলীল অভিনয় দিয়ে সেটের সবার মন কাড়ে সে। চিত্রনাট্যকার সাহানা তখনই ঠিক করেন, আর্শিয়াকে মূল চরিত্রে রেখে একটি সিরিয়াল করবেন। ব্যস,হয়ে গেল ‘ভুতু’। গল্পে ‘ভুতু’ মরে গেছে, কিন্তু এটা সে জানে না। ভাবে, যখন ঘুমিয়ে ছিল, তখন বাড়ির সবাই ওকে ফেলে গেছে। এরই মধ্যে ফাঁকা বাড়িতে নজর পড়ে দালালদের। নতুন ভাড়াটে আসে। ঘটে নানা মজার ঘটনা। ‘ভুতু’ আর্শিয়া এর মধ্যেই ব্যাপক জনপ্রিয়। হয়ে উঠেছে সবার বাড়ির মেয়ে। তাঁর অবশ্য সেদিকে খেয়াল নেই। এই কয়েক দিন আগেই টেলিসিনে অ্যাওয়ার্ডে স্পেশাল পারফরম্যান্স পুরস্কার জিতেছে আর্শিয়া।
হাসতে হাসতে মঞ্চে গিয়ে পুরস্কার নিয়ে এসেছে। পর্দায় সাবলীল অভিনয় নিয়েই আর্শিয়া নজর কেড়েছে, যা দেখে অভিভূত সিরিয়ালের পরিচালক অনুপম হেরি, ‘এত কম বয়সে এত ভালো এক্সপ্রেশন আশাই করিনি। ওর চাহনি, হাসি এত স্বাভাবিক, ক্যামেরার সামনে আছে মনেই হয় না।’
আর্শিয়া পড়ছে আপার কেজিতে। স্কুলেও যথারীতি তারকাখ্যাতি পেয়েছে, “কেউ তো আর আমাকে নিজের নামে ডাকেই না। সবাই বলে এই যে ‘ভুতু’।” বাবা, মা, বোন আর দাদির সঙ্গে থাকে আর্শিয়া। স্কুল আর শুটিংয়ে দিন কাটছে তার। ফাঁক পেলে প্রিয় অভিনেতা শাহরুখ খানের ছবি দেখতে বসে যায়। সব মিলিয়ে ভালো আছে আর্শিয়া। মুশকিল শুধু একটাই, ওকে ‘ভুতু’ বলো ঠিক আছে, কিন্তু ভুলেও ‘ভূত’ বলা যাবে না!

যে কারনে স্বপ্নের কথা সবার কাছে বলা উচিত নয়, কারণ জানলে ভয়ে কেঁপে উঠবেন!

সে [ইয়াকুব (আ.)] বলল, হে আমার পুত্র! তোমার স্বপ্ন-বৃত্তান্ত তোমার ভাইদের সামনে বর্ণনা কোরো না, করলে তারা তোমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে। নিশ্চয়ই শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু। [সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ৫ (প্রথম পর্ব)]
তাফসির : আগের আয়াতে হজরত ইউসুফ (আ.)-এর স্বপ্নের বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছিল। তিনি তাঁর স্বপ্নের কথা তাঁর পিতা ইয়াকুব (আ.)-কে বলেছিলেন।
আলোচ্য আয়াতে হজরত ইয়াকুব (আ.)-এর বক্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে। ইয়াকুব (আ.) আল্লাহর নবী ছিলেন। তাই তিনি স্বপ্নের বর্ণনা শুনে বুঝতে পারলেন যে এটা সাধারণ কোনো স্বপ্ন নয়।
বরং ভবিষ্যতে ইউসুফ (আ.) একজন আদর্শ মানুষে পরিণত হবেন। কাজেই তিনি ভাইদের কাছে এই স্বপ্নের কথা না বলার জন্য ইউসুফ (আ.)-কে সাবধান করে দিলেন।
কারণ স্বপ্নের তাৎপর্য অনুধাবন করে ভাইয়েরা ইউসুফ (আ.)-এর প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁর ক্ষতি করতে পারে।
আলোচ্য আয়াত থেকে জানা যায়, সবার কাছে স্বপ্নের কথা বলে দেওয়া উচিত নয়।
ভালো স্বপ্ন দেখলে করণীয়
যদি কেউ ভালো স্বপ্ন দেখে, তাহলে তিনটি কাজ করবে—এক. আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করে ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলবে। দুই. এটা অন্যকে সুসংবাদ হিসেবে জানাবে।
তিন. স্বপ্ন এমন ব্যক্তিকে বলবে, যে তাকে ভালোবাসে। হজরত আবু কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ এমন স্বপ্ন দেখে, যা তার ভালো লাগে, তাহলে সে বুঝে নেবে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে।
সে এ স্বপ্নের জন্য আল্লাহর প্রশংসা করবে আর অন্যকে এ ব্যাপারে জানাবে। আর যদি এমন স্বপ্ন দেখে, যা সে পছন্দ করে না, তাহলে বুঝে নেবে, এটা শয়তানের পক্ষ থেকে।
তখন সে এ স্বপ্নের ক্ষতি থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করবে এবং বাঁ দিকে তিনবার থুতু নিক্ষেপ করবে।
কাউকে এ স্বপ্নের কথা বলবে না। মনে রাখবে, এ স্বপ্ন তার ক্ষতি করতে পারবে না।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৫৮৩)
খারাপ স্বপ্ন দেখলে করণীয়
যদি কেউ খারাপ স্বপ্ন দেখে, তাহলে ভয়ের কিছু নেই। ভয়ের স্বপ্নে বিচলিত হওয়ার কারণ নেই।
কেউ খারাপ স্বপ্ন দেখলে এ কাজগুলো করবে—এক. এই স্বপ্নের ক্ষতি ও অনিষ্ট থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করবে এবং তিনবার ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম’ পড়বে। (মুসলিম, হাদিস : ২২৬২)
এ ক্ষেত্রে এই দোয়াও পড়া যায় : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিন শাররি হাজিহির রু’ইয়া।’ অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে এই স্বপ্নের অনিষ্ট থেকে পরিত্রাণ চাই।
দুই. বাঁ দিকে তিনবার থুতু নিক্ষেপ করবে। (মুসলিম, হাদিস : ২২৬১)
তিন. যে কাতে ঘুমিয়ে খারাপ স্বপ্ন দেখেছে, তা পরিবর্তন করে অন্য কাতে ঘুমিয়ে পড়বে। (মুসলিম, হাদিস : ২২৬২)। অবস্থা বদলে দেওয়ার ইঙ্গিতস্বরূপ এটা করা হয়ে থাকে।
চার. খারাপ স্বপ্ন দেখলে কারো কাছে তা বলবে না। আর নিজেও এর ব্যাখ্যা করতে চেষ্টা করবে না। (বুখারি, হাদিস : ৬৫৮৩)
পাঁচ. সম্ভব হলে জাগ্রত হয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করবে। (মুসলিম, হাদিস : ২২৬৩)

কোটি টাকার সোনার জামার মালিকের কী পরিণতি হল জানেন?

বছর আগে কোটি টাকার জামা কিনে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন তিনি। এবারেও শিরোনামে কিন্তু অন্য কারণে। জেনে নিন কী পরিণতি হল পুনের এই ব্যবসায়ীর…
২০১২ সালে তিনি সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছিলেন ১.২ কোটি টাকার সোনার জামা কিনে। পুনের পিম্পড়ি-চিঞ্চওয়াড় শিল্পাঞ্চলের বাসিন্দা ফুগে নিহত হলেন তাঁর ২২ বছরের ছেলের সামনে। গতকাল টাউনশিপের দিঘি অঞ্চলের একটি খোলা মাঠে তাঁকে আক্রমণ করেন ১২ জন আততায়ী। তারা সমবেত ভাবে ফুগে-কে আক্রমণ করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে। পাশাপাশি তারা ফুগে-কে লক্ষ্য করে পাথরও ছোড়ে বলে জানা গিয়েছে।
ফুগে-কে একটি জন্মদিনের নিমন্ত্রণের কথা বলে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে একইভাবে নিমন্ত্রণ পেয়ে সেখানে পৌঁছন ফুগের ছেলে। এর পর তার চোখের সামনেই ফুগে-কে গুলি করে হত্যা করা হয় বলে জানা গিয়েছে।
মূলত মহাজনী এবং চিট ফান্ডের ব্যবসা করতেন ফুগে। তাঁর স্ত্রী পুনের মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের প্রাক্তন সদস্য। প্রাথমিক অনুসন্ধানের পরে পুলিশের ধারণা আর্থিক লেনদেনগত বিবাদের জেরেই এই খুন।

মিষ্টি নায়িকা কৌশানী সম্পর্কে ১০টি তথ্য

জন্ম ১৯৯২ সালে, বয়স ২৪। মডেলিং দিয়ে শুরু কেরিয়ার। ২০১৫ সালে পিসি চন্দ্র গোল্ডলাইট ডিভা খেতাব জেতেন।

মিষ্টি হাসি এবং অভিব্যক্তিপূর্ণ মুখের জন্যই ছবির জন্য পছন্দ করেন পরিচালক রাজ চক্রবর্তী।
পার্ক স্ট্রিটের অ্যাসেম্বলি অফ গড চার্চ স্কুল থেকে পাশ করেছেন। সাউথ সিটি কলেজ বি.কম পাশ করেছেন ২০১৩ সালে।
প্রথম ছবি ‘পারব না আমি ছাড়তে তোকে’ এবং প্রথম নায়ক বনি সেনগুপ্ত। ভরতনাট্যম ডান্সার কৌশানী কিন্তু খুব ভাল হিপ হপ নাচেন। বৃষ্টি ভালবাসেন কৌশানী এবং পছন্দ করেন ভুট্টা খেতে। শুধুমাত্র প্রথম ছবির নায়কই নয়, বনি সেনগুপ্ত কৌশানীর খুব ভাল বন্ধুও বটে। কৌশানীর পরবর্তী ছবি ‘কেলোর কীর্তি’। এই ছবিতে তাঁর বিপরীতে রয়েছেন অঙ্কুশ। এছাড়া এই ছবিতে রয়েছেন যীশু সেনগুপ্ত, মিমি চক্রবর্তী, নুসরত, দেব এবং রুদ্রনীল।

সবচেয়ে রহস্যময়ভাবে মারা গিয়েছেন যে ১০ বলিউড তারকা!!

বলিউড স্টারদের অনেকেরই শেষ জীবন কেটেছে বেশ যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে, এবং মৃত্যুও হয়েছে রহস্যজনকভাবে। এখানে রইল তেমনই ১০ জন বলিউড তারকার কথা। বলিউড তারকা মানেই খ্যাতি আর প্রতিপত্তির চূড়ান্ত। কিন্তু তার অর্থ সর্বদা নিরবচ্ছিন্ন স্বর্গসুখ নয়। বলিউড স্টারদের অনেকেরই শেষ জীবন কেটেছে বেশ যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে, এবং মৃত্যুও হয়েছে রহস্যজনকভাবে। এখানে রইল তেমনই ১০ জন বলিউড তারকার কথা।
মধুবালা: ‘মুগল এ আজম’, ‘হাওড়া ব্রিজ’ কিংবা ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস ফিফটি ফাইভ’-এর মতো অজস্র হিট সিনেমার নায়িকা এবং বহু হৃদয়ে রাজত্ব করা সুন্দরীর শেষ জীবন কেটেছিল অত্যন্ত নিঃসঙ্গ এবং অসহায় অবস্থায়।
শেষ অবস্থায় কেউ তাঁর দেখাশোনার জন্য ছিল না। রহস্যময়ভাবেই চলে যান তিনি। এমনকী মৃত্যুর পরে যে কবরে তিনি শায়িত ছিলেন সেখান থেকেও তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয় নতুন মৃতদেহ কবরস্থ করার জন্য।
মীনা কুমারী: ৪০ বছর বয়সে ট্র্যাজেডি কুইন মীনা যখন মারা যান তখন তাঁর ছবি ‘পাকিজা’ নিয়ে মাতামাতি তুঙ্গে। একাকীত্ব ও অবসাদে ভোগা মী‌না মৃত্যুর আগে প্রচুর মদ্যপানের কারণে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হন।
‘পাকিজা’ নিয়ে চতুর্দিকে যখন উন্মাদনা তখনই হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিলেন মীনা। শেষ পর্যন্ত সেই লড়াইয়ে পরাজিত হন নায়িকা। ‘ট্র্যাজিক কুইন’-এর মৃত্যুও হয় ট্র্যাজিক ভাবে।
গুরু দত্ত: ১৯৬৪ সালে উদ্ধার হয় গুরু দত্তের ম়ৃতদেহ। পোস্টমর্টেমের পরে জানা যায়, অতিমাত্রায় মদ্যপান ও ঘুমের ওষুধ সেবনের ফলে মৃত্যু হয়েছে গুরু দত্তের। বিষয়টি দুর্ঘটনা না আত্মহত্যা সেই বিষয়ে দ্বন্দ্ব এখনও মেটেনি।
অনেকের মতে, স্ত্রী গীতা দত্তের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতির কারণে অবসাদে ভোগা গুরু আত্মহত্যাই করেছিলেন। গুরুর দীর্ঘদিনের বন্ধু ভি কে মূর্তি দাবি করেন, এর আগেও দু’বার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন গুরু দত্ত।
সিল্ক স্মিতা: ভারতীয় সফ্ট পর্ন ছবির সবচেয়ে জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী প্রায় সাড়ে চারশো ছবিতে অভিনয়ের পরে ফিল্ম প্রোডাকশনে টাকা ঢালার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ফিল্ম প্রোডিউসার হিসেবে চূড়ান্ত ব্যর্থ হন তিনি।
এছাড়া অভিনেত্রী জীবন ও প্রেম জীবনেও হতাশার সম্মুখীন হয়েছিলেন তিনি। অত্যধিক বেড়ে গিয়েছিল মদ্যপানের মাত্রা। শেষ পর্যন্ত ১৯৯৬ সালে অবসাদে ডুবে থাকা সিল্ক আত্মহত্যা করেন।
মনমোহন দেশাই: ‘অমর আকবর অ্যান্টনি’, ‘কুলি’, ‘পরভরিশ’ কিংবা ‘আ গলে লগ যা’-র মতো ছবির নির্মাতা মনমোহন ১৯৯৪ সালে নিজের গ্রান্ট রোডের ফ্ল্যাটের বারান্দা থেকে নীচে পড়ে মারা যান।
এই মৃত্যুকে কেন্দ্র করে দানা বেঁধেছে ধোঁয়াশা। কেউ বলেন, বিষয়টি নিছকই দুর্ঘটনা। কেউ আবার দাবি করেন, নিজের শেষদিকের ফিল্মগুলো তেমনভাবে সফল না হওয়ায় হতাশাগ্রস্ত মনমোহন আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।
প্রিয়া রাজবংশী: ১৯৭০-এর দশকে ‘হির রাঞ্ঝা’ কিংবা ‘হাসতে জখম’-এর মতো ছবিতে অভিনয় করা প্রিয়া তাঁর প্রতিভার উপযুক্ত খ্যাতি পাননি। ২০০০ সালে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়।
প্রাথমিকভাবে মনে করা হয়েছিল, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু তদন্ত অগ্রসর হওয়ার পরে জানা যায়, প্রাক্তন স্বামী প্রয়াত চেতন আনন্দের ছেলে তার কয়েকজন সাঙ্গোপাঙ্গোকে নিয়ে সম্পত্তির লোভে খুন করেছে প্রিয়াকে।
পরভীন ভাবি: ২০০৫ সালের ২০ জানুয়ারি পরভীনের ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে পরভীনের মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন নাকি স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছিল তাঁর, সে নিয়ে দানা বেঁধেছিল ধোঁয়াশা। নিঃসঙ্গতাজনিত হতাশার কারণে পরভীন আত্মহত্যাই করেছিলেন বলে মনে করেন অনেকে।
দিব্যা ভারতী: ১৯৯২ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে পাঁচ তলার উপর থেকে নীচে পড়ে মারা যান।
তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন নাকি অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলে টাল সামলাতে না পেরে নীচে পড়ে যান, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। এমনকী কেউ কেউ বলেন, দিব্যাকে খুন করা হয়েছিল।
কুণাল সিংহ: ‘দিল হি দিল মে’ ছবিতে অভিনয় করা সুদর্শন কুণাল সিংহের কথা আজ অনেকেই ভুলে গিয়েছেন। কিন্তু ২০০৮ সালে এঁর অস্বাভাবিক মৃত্যু কাঁপিয়ে দিয়েছিল বলিউডকে।
গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলন্ত কুণালের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছিল। কিন্তু কোনও সুইসাইড নোট পাওয়া যায়নি। যে কারণে অনেকেই মনে করেন, কুণালকে আসলে খুন করা হয়েছিল।
নাফিসা জোসেফ: ভিডিও জকি হিসেবে নাম করেছিলেন নাফিসা। অভিনয় করেছিলেন দু’একটি বলিউড ফিল্মেও। কিন্তু ২৬ বছর বয়সে তাঁর আকস্মিক মৃত্যু পূর্ণচ্ছেদ টেনে দেয় তাঁর কেরিয়ারে।
তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন বলেই মনে করা হয়। যখন তাঁর মৃত্যু হয়, তার হপ্তাখানেক পরেই ব্যবসায়ী গৌতম খাঁদুজার সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু আচমকাই বিয়ে ভেঙে দেন গৌতম। অনুমান করা হয়, এই ধাক্কা সামলাতে পারেননি নাফিসা। সেই কারণেই আত্মহত্যার পথ বেছে নেন তিনি।

স্বামীর নাম ধরে ডাকা যাবে কিনা? এই সম্পর্কে কি বলেছে ইসলাম?


অনেক স্বামী- স্ত্রী নিজেদের মাঝে অনেক ফ্রি। তাই একে অপরকে নাম ধরে ডাকাডাকি করে থাকে।
তো আমার জানার বিষয় হচ্ছে এই ভাবে একে অপরকে নাম ধরে ডাকাডাকি করার বিষয়ে ইসলাম কী বলে?
স্বামী স্ত্রীকে নাম ধরে ডাকতে পারবে এতো কোন অসুবিধা নেই।
কিন্তু স্ত্রীর স্বামীর নাম ধরে ডাকা ইসলামের দৃষ্টিতে এক প্রকার অসৌজন্যতা, তাই এমনটা করা মাকরূহ বা অনুচিত।
সূত্র : রহীমিয়া ২-৪১৩

হঠাৎ স্বামীকে নিযে একি স্ট্যাটাস দিলেন হ্যাপী??

ক্রিকেটার রুবেল হোসেনের সঙ্গে প্রেম বিচ্ছেদের ঘটনায় মিডিয়ায় আলোচিত হোন মডেল তারকা নাজনিন আক্তার হ্যাপী।
বিচ্ছেদের পরে নিজেকে ইসলামের পথে নিয়ে যান তিনি। এর পর তাবলীগ জামাতে মনোনিবেশ করেন নিজেকে। সবকিছু আড়াল করে পরিবারের সম্মতিকে করেন বিয়ে।বিয়ের পর স্বামী নিয়ে যারপরনাই খুশি সাবেক এই মডেল তারকা। ঠিক সেটাই ফুটে উঠে তার ফেসবুকে স্ট্যাটাসে।গত পরশু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের আইডি থেকে একটি স্ট্যাস দেন তিনি। এমটিনিউজ পাঠকদের জন্য হ্যাপীর সেই স্ট্যাটাসটি হুবহু তুরে ধরা হলো।
আল্লাহর পথে এসে আমি ঠকিনি আলহামদুলিল্লাহ! ইনফ্যাক্ট কেউ-ই ঠকে না। অনেকের ধারণা, হয়তো শরীয়াতের সব নিয়ম-কানুন মেনে চলা জীবনটায় কেমন যেন বিস্বাদ! তারা যদি জানতো ইসলামের জীবনব্যবস্থা কত চমৎকার,তাহলে দুনিয়ার সব সম্পদ তাদের পায়ের নিচে এনে দিলেও, তা পা দিয়ে সরাতে দ্বিতীয় বার ভাবতো না।
আমাকে আল্লাহ কোথা থেকে কোথায় নিয়ে এসেছেন! আল্লাহু আকবার! আমার কখনোই মনে পড়ে না আমি আল্লাহকে বলেছি,আল্লাহ আমাকে হেদায়েত দিন, কখনো বলিনি আমাকে দুনিয়ার অন্ধকার থেকে ইসলামের আলোয় পথ দেখান।শুকরিয়া আদায় করে শেষ হবে না। আল্লাহ আমার মত গুনাহগার এক বান্দিকে সহীহ পথ দেখালেন। আলহামদুলিল্লাহি রব্বুল আলামীন!
এখন আমার করণীয় বোকাদের দলে না গিয়ে যত কষ্টই হোক এই পথ আকড়ে ধরে রাখা। আমার মত আমাতুল্লাহ এই পথ থেকে বিচ্যুত হলে আমার মহান আল্লাহর কিছুই আসবে যাবে না,যা হবার তা হবে আমার। আল্লাহ পথ দেখিয়েছেন বাকি কাজটা আমার, আল্লাহর উপর একিন রেখে এই পথ পাড়ি দিতে হবে, আল্লাহই সাহায্য করবেন ইনশাআল্লাহ!
বিয়ের আগে আল্লাহর কাছে শুধু চাইতাম, আল্লাহ যেন আমাকে দ্বীনদার একজন স্বামী দেন।যার উসিলায় আমি আরও বেশি দ্বীনের উপর উঠতে পারি। আল্লাহ কবুল করলেন আলহামদুলিল্লাহ! আগে যখন তালিমে যেতাম তখন যারা তালীম করেন তাদের দেখে আমার মনে খুব শখ জাগতো আমিও একদিন তালিম করব এভাবে।আমার মুখ দিয়ে আল্লাহ তার দ্বীনের কথা অন্যদের শুনাবেন। আল্লাহ কবুল করেছেন আলহামদুলিল্লাহ!এখন আমি আমার এলাকায় নিয়মিত মেহনত করি আলহামদুলিল্লাহ।মাস্তুরাত জামাতেও আল্লাহ নেন। মাস্তুরাত জামাত এবং এলাকার কাকরাইল মসজিদ অনুমদিত তালিম পয়েন্ট তো মেহনত করার অনেক বড় ময়দান আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহ সবার মেহনত কবুল করুন।
আমার স্বামী যখন বলে, “তুমি মাঝে মাঝে রান্না করে আমার প্রতি অনেক এহসান করো,না হলে অফিস করে আবার রান্না করে তোমাকে ঠিকমত খাওয়ানো আমার জন্য খুব কষ্ট হয়ে যেত।তোমাকে খাওয়ানোর দায়িত্ব তো আমার।রান্না করা বা কোনো কাজ করা তো তোমার দায়িত্ব না।অনেক অনেক জাযাকিল্লাহ।” বাসায় খাদেমা তো আছেনই তবুও আমার যা ব্যক্তিগত কাজ সবই আমার স্বামী করেন।মাইগ্রেনের মাথা ব্যথাটা শুরু হলে ঘন্টার পর ঘন্টা নন স্টপ মাথা টিপে দিতে থাকেন। আর তার চোখ দিয়ে পানি পড়তে থাকে আমার এই সামান্য ব্যথা দেখে।সুবাহানআল্লাহ!আর আল্লাহর কাছে শুধু আমার জন্য দোয়া করতে থাকেন।আলহামদুলিল্লাহ!
আমি বাসার নিচ পর্যন্ত গেলেও তিনি অসস্তিতে থাকেন, আমার কোনো অসুবিধা হবে নাকি, সেটা ভেবে। সবসময় তিনি আমার সাথেই থাকেন।একটুও আমাকে একা বের হতে দেন না আলহামদুলিল্লাহ!তার মুখে আমার অতীতের একটা কথাও আজ পর্যন্ত শুনলাম না।তিনি শুধু তার স্ত্রী আমাতুল্লাহকেই চেনেন আলহামদুলিল্লাহ!
এত এত নিয়ামত কি মানুষ টাকা দিয়ে কিনতে পারবে? কখনোই না। একটা বেদ্বীন ছেলে তার স্ত্রীর জন্য করবে এতকিছু? কখনোই না। এই নূরানি শান্তি দুনিয়ার প্রাসাদে থেকে কি কেউ পাবে? কখনোই না। এসব আসলে তাদের জন্য যারা দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করে। আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে তাকে চিনিয়েছেন, নূরানি জীবন দিয়েছেন।
বিঃদ্রঃ দ্বীনের পথে এসে আমার হারানোর খাতা শূন্য। দ্বীনের পথে এসে পাওয়ার খাতা পরিপূর্ণ।আলহামদুলিল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ! আলহামদুলিল্লাহ!
হ্যাপীর ফেসবুক আইডি থেকে।

জেনে নিন মিয়া খালিফার অজানা কিছু তথ্য!যা জানলে অবাক হবেন আপনিও!!


মিয়া খালিফা। একজন আলোচিত পর্ন তাকা। ২০১৪ সালে ইউটিউবে হঠাৎ ভাইরাল হয়ে এখন অনেক রাতের সঙ্গী হয়ে উঠেছে এই তারকা সুন্দরী৷ অনেকের তো ফ্যাশনে রয়েছে মিয়ার সব ভিডিও সংগ্রহে রাখার৷ তবে মিয়া সম্পর্কে অনেক তথ্য রয়ে গিয়েছে আপনার অজানা৷ যার তথ্যের জানান আপনাকে দেব আমরা৷
১৷ লেবাননের বেইরুটে জন্ম হলেও ২০০০ সালে, সাত বছর বয়সে তার পরিবারের সঙ্গে মার্কিন মুলুকে উড়ে গিয়েছিল মায়া৷ তার আসল নাম- মিয়া কালিস্তা৷
২৷ আমেরিকার এল পাসো’র টেক্সাস ইউনিভার্সিটি থেকে বিএ পাশ করেন এই ইউটিউব তারকা৷
৩৷ যখন তিনি একটি রেস্তোরায় কাজ করছিলেন, তখন এক কাস্টমার তাকে রেড লাইট ইন্ডাস্ট্রির খোঁজ দেন৷ রক্তের স্বাদ পাওয়া বাঘের মতো, এক চান্সে বিখ্যাত হওয়ার সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল মিয়া৷
৪৷ মিয়ার প্রথম ভিডিও-ই তাকে সমালোচনার শীর্ষে তুলে দেয়৷ প্রথম ভিডিও-তে হিজাব পরে দেখা যায় মিয়াকে৷ ফলে নিজের দেশ লেবানন ও অন্যান্য মুসলিম দেশে তাকে বিতর্কের মুখে ফেলে৷
৫৷ রেড লাইট ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখার পরে তার সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করেছিল পরিবার৷ এমনকি মুসলিম থেকে ধর্মান্তরিত হয়ে খ্রিস্টান হয়েছিল আপনার ইউটিউব সেনসেশেন মিয়া খালিফা৷
৬৷ বিতর্ক যার জীবনের অঙ্গ তার শরীরের কোনও অঙ্গে ট্যাটু করালে তাও যে বিতর্ক সৃষ্টি করবে এটাই স্বাভাবিক৷ এবার নিজের দেশের জাতীয় সঙ্গীতকেই নিজের শরীরে উল্কি করিয়ে নেন মিয়া৷ ক্ষোভে ফেটে পড়ে লেবানন৷ রেড লাইট স্টারের শরীরে জাতীয় সঙ্গীত মানতে পারে না তারা৷
৭৷ মাত্র ১৮ বছর বয়সে ২০১১-এ বিয়ে করেন মিয়া৷ বর্তমানে ফ্লোরিডার মিয়ামিতে থাকেন তিনি৷

জেনে নিন, যেসব ফলে ফরমালিন মেশানো যায় না…

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) মানব শরীরের জন্য ফরমালিনের গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণ করেছে শূন্য দশমিক ১৫ পিপিএম।
অথচ ডিএমপি, বিএসটিআই ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর সহনীয় মাত্রা বানিয়ে নিয়েছে ২ পিপিএম। যা আন্তর্জাতিক মানের চেয়ে প্রায় ১৪ গুণ বেশি!
খাদ্যে ফরমালিনবিরোধী অভিযানে নিরাপদ খাদ্য আইনের (২০১৩) ২৩ ধারাকে ব্যবহার করা হয়। এতে উল্লেখ আছে, স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য (যেমন— ক্যালসিয়াম কার্বাইড, ফরমালিন, সোডিয়াম সাইক্লামেট), কীটনাশক (ডিডিটি, পিসিবি তেল) বা অন্য কোনো বিষাক্ত দ্রব্য মিশ্রিত খাদ্যদ্রব্য মজুদ, বিপণন বা বিক্রি করা যাবে না।
সংশয় আর আতঙ্ক থেকে মুক্ত করতে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের (বিএসটিআই) পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করে বিভিন্ন ফলের নমুনায় ক্ষতিকর মাত্রায় ফরমালিন পাওয়া যায়নি। আর এই প্রতিষ্ঠানটি মৌসুমি ফলের ওপর পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ চালায়।
পরীক্ষায় তারা ধারণা করে যে, আম, জাম, লিচু, কাঁঠাল, তরমুজ, লেবু, পেঁপে, আনারস, পেয়ারা, জামরুল, বেল, কতবেল ও ডেউয়া ইত্যাদি মৌসুমি ফলের মধ্যে ফরমালিন মেশানো যায় না। তবে আমের মধ্যে মেশানো গেলেও তা খুব অল্প পরিমাণে মেশানো যায়। আর তা যদি খাওয়ার আগে পানিতে ভালভাবে ধুয়ে নেয়া যায় তাহলে আর কোনো ভয় থাকে না।
জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ফুড সেফটি ল্যাবরেটরিতে ২৭টি ফলের নমুনা পরীক্ষা করেছে। এর মধ্যে ১৬টি নমুনা আমের, ৬টি লিচুর ও কলা, খেজুর, আঙুর, আপেল ও মাল্টার একটি করে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এসব নমুনায় ফরমালডিহাইডের উপস্থিতি পাওয়া গেছে।
তবে ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটির (ইএফএসএ) নির্ধারিত সহনশীল মাত্রার চেয়ে কম। ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটি আমের ক্ষেত্রে ৬ থেকে ৩৫ পিপিএম (পার্টস পার মিলিগ্রাম) সহনশীল বলে মনে করে। ফুড সেফটি ল্যাবরেটরিতে ১৬টি আমের নমুনায় ০.৬৫ থেকে ৯.৪৬ পিপিএম পর্যন্ত ফরমালডিহাইড পাওয়া গেছে।
ফুড সেফটি ল্যাবরেটরির পরীক্ষক পান্না ওয়াহেদের ভাষ্য, ফরমালিনের ভয়ে মৌসুমি ফল খাওয়া বাদ দেওয়ার কোনো কারণ নেই। কারণ পরীক্ষায় মাত্রার চেয়ে বেশি ফরমালিন ধরা পড়ছে না। তবে যাঁরা আরো সতর্কতা অবলম্বন করতে চান তাঁরা ধুয়ে খেতে পারেন।
যেভাবে ঘরে বসে খাবার থেকে ফরমালিন দূর করতে পারবেন-
মাছের শরীর থেকে ফরমালিন দূর করতে মাছটি অন্তত ১ ঘণ্টা ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরিক্ষায় দেখা গিয়েছে এতে করে মাছের শরীরে যে ফরমালিন থাকে সেটি প্রায় ৬১% কমে গেছে।
আরও একটি কার্যকর উপায় হল মাছটি রান্না করার আগে কমপক্ষে ১ ঘণ্টা লবন পানিতে ডুবিয়ে রাখা, এতে করে মাছের ফরমালিনের পরিমাণ প্রায় ৯০% কমে যাবে।
আরও একটি কার্যকর পদ্ধতি হচ্ছে, আপনি যখন চাউল ধুবেন এবং প্রথম বার চাউল ধোবার সময় যে পানি বের হবে সেটি দিয়ে প্রথমে মাছটি ধুয়ে নিন এরপর আবার সাধারণ কলের পানি দিয়ে ধুবেন। দেখবেন এতে করে প্রায় ৭০% ফরমালিন দূর হয়ে যাবে।
কোন ফলমূল খাবার আগে সেটি হালকা গরম এবং লবন মিশ্রিত পানিতে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এতে করে ফরমালিনের পরিমাণ প্রায় ৯৮% ভাগ দূর হবে (পরিক্ষিত)।
আমাদের দেশে এখন শুঁটকি মাছেও প্রচুর পরিমানে ফরমালিন মেশানো হচ্ছে। শুঁটকি মাছ থেকে ফরমালিন দূর করতে ঠিক একই রকম পন্থা অবলম্বম করবেন। প্রথমে ১ ঘণ্টা লবন মিশ্রিত হালকা গরম পানিতে পরে ১০ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে ফরমালিন তো দূর হবেই পাশাপাশি মাছের স্বাদও বাড়বে।
অনেক সময় ফলমুলে বিশেষ করে আম, লিচুতে স্প্রে করার মাধ্যমে ফরমালিন দেয়া হয়। সেজন্য গাড় বা উজ্জল রঙের ফল কেনা থেকে বিরত থাকুন।

ফ্লোর ঘামা কি ভূমিকম্পের লক্ষণ ? জেনে নিন প্রকৃত তথ্য …।

হঠাৎ করেই ঘরের মেঝে ভিজে উঠছে। মেঝেতে জমছে বিন্দু বিন্দু পানি। প্রথমে দেখে মনে হবে যেন এইমাত্র পানি ফেলা হয়েছে ঘরের মেঝে পরিস্কারের উদ্দেশ্যে। কিন্তু বিষয়টি মোটেও এমন নয়। মূলত ভ্যাপসা গরমে স্যাঁতস্যাঁতে এমন অবস্থা হয় হবিগঞ্জের বিভিন্ন বাসা-বাড়িসহ মসজিদের মেঝ কার্ণিশের।
এ নিয়ে উৎকণ্ঠা চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে। কেউ বলছেন, এ অবস্থা বড় ধরনের ভূমিকম্পের পূর্বাভাস। আবার কারো কারো ভাষ্য, জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়ঙ্কর রূপ। আবার কেউ কেউ এটাকে অলৌকিক কাণ্ড বলে গুজব ছড়াচ্ছেন।
গত কদিন চৈত্রের আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা আর দিনভর বৃষ্টির পর এবার শুরু হয়েছে তীব্র তাপদাহ। অসহ্য গরমে সড়ক, মাঠ বা প্রান্তর যেমন খাঁ খাঁ করছে তেমনি ঘরের মেঝে ভিজে উঠছে, পানি জমছে ঘরের কার্ণিশে।
জানা যায়, গত শুক্রবার থেকে হবিগঞ্জে তাপদাহ শুরু হয়েছে। এতে ঘরে-বাইরে চলছে চরম অস্বস্তিকর পরিবেশ। তপ্ত আগুনের হল্কায় মাথার তালু যেমনি গরম হচ্ছে ঠিক তেমনি ঘরের মেঝেও ভিজে স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে পড়ছে।
শায়েস্তানগর এলাকার গৃহিনী শাহানা বেগম জানান, ভ্যাপসা গরমে ঘরে-বাইরে কান্ত-কাতর হয়ে পড়ছেন মানুষজন। সামান্য কাজ করেই মানুষজন হাঁপিয়ে উঠছেন।
পাশাপাশি ঘরের মেঝে ভিজে চুপচুপ অবস্থা। এতে বড় রকমের ভূমিকম্পের আশঙ্কায় চরম আতঙ্ক তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।
ঘরের মেঝে ভিজে যাওয়ায় উৎকন্ঠা প্রকাশ করে ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন অনেকে। কেউ কেউ লিখেছেন-আমাদের শহরের বিল্ডিংগুলোর ফ্লোর ঘামছে, অনেক পানি জমছে, কেন এমন হচ্ছে? পরামর্শ চাই..।
অন্য একজন মন্তব্য করেছেন-বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের আভাস মনে হচ্ছে। আরেকজন বলেছেন-মনে হচ্ছে ভূমিকম্প হতে পারে।
চৈত্র মাসে এরকম ভারী বৃষ্টি এর আগে কখনো হয়নি। আসলে বৈশ্বিক জলবায়ুর কারণে সব কিছুই পাল্টে যাচ্ছে। তবে বিজ্ঞান বলছে ভিন্ন কথা। কোনো জায়গায় তাপমাত্রা বেশি হলে সেখানকার বায়ু উত্তপ্ত হয়ে ওপরের দিকে উঠে যায়। যাকে বলে জলীয় বাষ্প।
সাধারণত বাংলাদেশে গ্রীষ্ম ও বর্ষাকালে ভ্যাপসা গরম পড়ে এবং বেশি বেশি ঘাম হয়। এ সময় বায়ুুচাপ কম থাকে। যদি বাংলাদেশের কোনো এলাকায় ভ্যাপসা গরম পড়ে এবং ঘাম হয় তাহলে বুঝতে হবে সে এলাকায় নিম্নচাপের সৃষ্টি হয়েছে।
এ নিম্নচাপ এলাকায় অন্য কোনো উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে জলীয় বাষ্প মিশ্রিত হয়ে বায়ূ প্রবাহিত হতে থাকে। এক সময় এই বায়ুর জলীয়বাষ্প ঠান্ডায় ঘনীভূত হয় এবং মেঘ বা পানিকণায় পরিণত হয়ে বৃষ্টিপাতের সৃষ্টি করে। এ জন্য যেদিন ভ্যাপসা গরম পড়ে সেদিন ঘাম হয়। এটি বাসা বাড়ির ফ্লোর ও মসজিদ মন্দিরের কার্ণিশেও হতে পারে। এতে উদ্বীগ্ন হওয়ার কিছু নেই।

বয়স্ক স্বামীর সাথে বাসর হওয়ার পর আমি অজ্ঞান হয়ে যাই, অতঃপর…

আমার যখন বিয়ে হয় তখন আমি ক্লাস ৭ এ ছিলাম। খুব ছোট বলতে গেলে। বিয়েটা কী বুঝতাম না। স্বাভাবিকভাবেই আমার বিয়ে হয়েছিলো। কিন্তু বিয়ের পর বুঝতে পারলাম একজন বয়স্ক লোকের সাথে আমার বিয়ে হয়েছে। তার বয়স ৩৬ বছর আর আমার ১৪।
সবাই খুব অত্যাচার করতো, মারতো, বকা দিত। আম্মুকে আর পরিবারকে অনেক মিস করতাম। এমনকি বিয়ের পর আমাকে বাড়িতেও আসতে দেয়নি। খুব ছোট ছিলাম তাই খুব একটা ঘরের কাজ পারতাম না। আমার স্বামী যিনি ছিলেন তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক হওয়ার পর আমি প্রায় ৫দিন কোমায় ছিলাম। কিন্তু যখন জ্ঞান ফিরে তখন শুনি আমার শ্বশুরবাড়ির কেউ আমাকে দেখতে আসেনি, এমনকি আমার স্বামীও না।
আমার সব বই পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিলো। আর ছোটবেলা থেকে আমার কবিতা, ছোট গল্প আর যা মনে আসতো তা কবিতার ভাষায় লেখার অভ্যাস ছিলো। আমার উপর যেসব অত্যাচার হত তা আমার মাথায় সবসময় ঘুরতো। তাই একদিন বিকেলে অবসর সময়ে আমি এসব লিখছিলাম আমার কবিতার খাতায়। আমার ননদ যিনি ছিলো, উনি দেখে ফেলেছিলো যে আমি কী সব লিখছি। উনি ভেবেছিলেন যে আমি উনাদের নিয়ে বিচার দিয়ে বাড়িতে চিঠি লিখছি। এই কথা আমার স্বামী জানার পর আমাকে অনেক মারধর করে। তখন আমি প্রেগন্যান্ট ছিলাম ৩ মাসের।
অত্যাচারের কারণে আমার প্রচুর ব্লিডিং হয়। পরে বুঝতে পারি যে বাচ্চা নষ্ট হয়ে গেছে। এর কিছুদিন পর আমার ডিভোর্স হয়ে যায়। আমার কাকা আর গ্রামের মেম্বার মিলে ডিভোর্সটা করায়। ডিভোর্সের পর আমি আমার পড়া শুরু করতে চাই কিন্তু কেউ আমাকে সাহস দিচ্ছিলো না। আমার খুব কষ্ট লাগতো এই ভেবে যে আমি তো পালাইনি, এমনকি খারাপ কোন কাজ করিনি, শুধু পরিবার যা চেয়েছে তাই করেছি। তাহলে কেন আমাকে এত বদনাম পেতে হচ্ছে। আমি অনেক কষ্ট করে সবাইকে অনুরোধ করে ক্লাস ৮-এ ভর্তি হই। আমি আমার শ্বশুরবাড়ি ৬ মাস ছিলাম তাই ক্লাস সেভেনের ফাইনাল পরীক্ষা দিতে হয়েছিলো। আমার মা বাবা, নানু, নানা সবাই প্রচুর উৎসাহ দিয়েছিলো। কিন্তু আমার ছোট কাকা কাকি প্রচন্ড মানসিক অত্যাচার করেছিলো।
এখন আমি মেডিকেলে পড়ছি। অনেক যুদ্ধ করেছি, এখনও করছি কিন্তু মনের ভেতর কোথাও যেন একটা কষ্ট থেকেই গেছে। মা সারাদিন বকে কারণ আমি দেখতে অতটা সুন্দর নই এবং কোন বিয়ের প্রপোজাল আসেনা, যার কারণে দিনরাত আমি কথা শুনতে হয়। আমার কোন অধিকার নেই এই পরিবারে এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করার। আমার ছোট যে বোন, ও খুব সুন্দর। ও এখন মাত্র ক্লাস ৭-এ পড়ে। ওর সাথেও আমার পরিবার ঠিক একই কাজ করতে চাইছে যেই জঘন্য কাজ ওরা আমার সাথেও করেছিলো। ঐ কাজটা আমি করতে দেইনি যার কারণে এখন মানসিক কষ্ট আমাকে প্রতিদিন পেতে হচ্ছে। আমি প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণা অনুভব করছি। আমি এটা থেকে বেরোতে চাই।
আমার কী করা উচিত? আমি স্বাভাবিক জীবন চাই। আমি চাইনা কেউ বলুন যে- দেখো একবার বিয়ে হয়েছে। ডিভোর্স প্রাপ্ত মেয়ে। একে কেউ বিয়ে করবেনা।”
পরামর্শ:
সত্যি কথা বলি আপু, তোমার আমার পরামর্শের কোন প্রয়োজন নেই। তুই এখন আর ভিকটিম নও, তুমি সারভাইভার! মেডিকেল সায়েন্সে পড়ছো, নিঃসন্দেহে
তুমি অত্যন্ত মেধাবী একটি মেয়ে। আমি কী বলছি বুঝতে তোমার একটুও অসুবিধা হবার কথা নয়।
তুমি যা করেছো নিজের জীবনের সাথে, একেবারে ঠিক কাজ করেছো। একটি বাচ্চা মেয়েকে কতটা অত্যাচার করা হলে যৌন সম্পর্কের পর সে কোমায় চলে যেতে পারে, এই ব্যাপারটি কল্পনা করেও আমি শিউড়ে উঠছি। তোমার ভাগ্য আসলেই ভালো যে সেই জানোয়ারের সাথে বেশিদিন সংসার করতে হয়নি তোমাকে। কত মেয়ে উপায় না পেয়ে দিনের পর দিন এমন জানোয়ারের সাথে সংসার করে যাচ্ছে, তাঁদের লালসার শিকার হচ্ছে। আল্লাহ তোমাকে বাঁচিয়েছেন, তুমি মুক্তি পেয়ে গিয়েছ।
লেখাপড়া শুরু করে যে তুমি এতদূর এসেছো, এটা বিশাল প্রশংসনীয় ব্যাপার। বিশেষ করে তোমার পরিবারের মানসিকতা যেখানে এত প্রাচীন, সেখানে তোমার এই চেষ্টা অবিস্মরণীয়। কিছু মনে করো না আপু, তোমার পরিবার আসলেই প্রাচীন মানসিকতার অধিকারী। পাশ করে বের হবার পর একজন ডাক্তার হবে তুমি, কজন হতে পারে এটা? সেই ডাক্তার মেয়ের পরিচয় কিনা তাঁরা নির্ধারণ করতে চায় কেবল বিয়ে দিয়ে!! ক্লাস সেভেনের ছোট্ট মেয়েগুলিকে জোর করে বিয়ে দিয়ে দেয়। ছি ছি!
শোন আপু, বিয়েটাই মানুষের জীবনের শেষ কথা নয়। একমাত্র সত্যও নয়। বিয়ে একটা চয়েস, চাপিয়ে দেয়া কোন সিদ্ধান্ত নয়। হওয়া উচিত না। আমি মনে করি না এখনই তোমার বিয়ে করা উচিত বা বিয়ে করাটাই তোমার জন্য ভালো হবে। সত্যি বলতে কি, হবে না। জীবনে অনেক বড় একটা সুযোগ পেয়েছ তুমি বড় হবার, সেটা কাজে লাগাও। মন দিয়ে লেখাপড়া শেষ করো, দাঁতে দাঁত চেপে। একজন সফল চিকিৎসক হয়ে যাবার পর আসলে তোমার জীবনের কোন সমস্যাই আর সমস্যা থাকবে না। পরিবার তখন তোমাকে সমীহ করে চলবে, বিয়ের জন্য খোঁটা দেবে না কেউ। যদি বিয়ে করতে চাও আবার, সুপাত্রের কোন অভাবও হবে না।
একটি জিনিস মনে রাখবে, ডিভোর্স কোন পাপ নয়। ডিভোর্স জীবনে হতেই পারে। কেউ তোমাকে ডিভোর্সি বললেই সেটা গালি হয়ে যায় না। বিয়ের মত ডিভোর্সও মানব সম্পর্কের খুবই পরিচত একটা অধ্যায়। তুমি লোকটাকে ডিভোর্স দিয়েছ, দিয়ে ভালো করেছ। এই কথাটা আগে নিজের মনে গ্রহন করে নাও। তুমি নিজে ডিভোর্সি মানুষকে অচ্ছুৎ ভাবা বন্ধ করো। দেখবে অন্য কারো কথা গায়ে লাগছে না।
ছোট বোনের জন্য তুমি যা করেছো, সেটা একদম পারফেক্ট একটি উদ্যোগ। নিজের বড় বোন হবার কর্তব্য আসলেই তুমি পালন করেছো। এখন তোমার সবচাইতে বড় কাজ নিজের বোনটিকে দেখেশুনে রাখা, যেন তাঁর সাথেও এই অন্যায় হতে না পারে। বোনটিকে উন্নত মানসিকতার একজন মেয়ে হিসাবে গড়ে তোলাও তোমারই কর্তব্য। বোনের দিকে তাকিয়ে হলেও দাঁতে দাঁত চেপে নিজের ক্যারিয়ার গোছাও। এই নরক যন্ত্রণা থেকে বের হবার জন্য তোমার পেশাই তোমার একমাত্র পথ। নিজের পেশায় সফল হলে এই সমাজ তোমাকে উঠতে বসতে সালাম ঠুকবে।
আরেকটি কথা আপু, নিন্দুকের কাজই নিন্দা করা। কেউ কিছু বললে আসলে তাঁর নিজের মুখটাই নষ্ট হয়, তোমার কিছু হয় না। তাই একটু কষ্ট করে হলেও কারো কথা পাত্তা না দেয়ার অভ্যাসটা করে ফেলো। কে কী বলল, তাতে কিছুই যায় আসে না। কারণ বিপদে তাঁরা কেউ তোমাকে বাঁচাতে আসবে না।

লেবু দিয়ে শরীরের যেকোন কালো দাগ দূর করুণ এক নিমিষে!! জেনে নিন কিভাবে??

সৌন্দর্য চর্চায় লেবুর কোন তুলনাই হয়না। শরীরের কালো দাগ দূর থেকে থেকে শুরু করে ব্রণ কমানো কিংবা বলিরেখা নিয়ন্ত্রণ করা, সব কিছুই সম্ভব।
তাই বিস্তারিত জানতে দেখে নিন বিডি রমণীর আজকের আয়োজন লেবু দিয়ে শরীরের যেকোন কালো দাগ দূর করুণ কৌশল। তাহলে আসুন জেনে নিই কীভাবে ব্যবহার করবেন?
১) লেবুর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রোদে পোড়া ত্বক ঠিক করতে লেবু কার্যকর।
২) লেবুতে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের ভাঁজ ও দাগ দূর করে। লেবুতে থাকা ভিটামিন-সি ব্রণ বা অ্যাকনে সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করে।
৩) অ্যারোমাথেরাপির ক্ষেত্রেও লেবু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। বয়সজনিত মুখের দাগ সারাতে লেবুর রস কার্যকর। লেবুর রস ব্যবহারে মুখের ব্রণও দ্রুত কমে।
৪) হাতের কনুই, হাঁটু, পায়ের গোড়ালির ময়লা দূর করতে লেবু কার্যকর। হাত ও পায়ের রুক্ষভাব দূর করতে লেবুর রসের সঙ্গে চালের গুড়ো মিশিয়ে হাত পায়ে লাগান।
৫) ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে সমপরিমাণ শসার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে তুলার সাহায্যে মুখে লাগান। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে ত্বক সতেজ হবে। মিশ্রণটি মুখে লাগানোর সঙ্গে সঙ্গে যদি জ্বলে, তবে দ্রুত ধুয়ে ফেলুন। সে ক্ষেত্রে লেবু ত্বককে অতিরিক্ত শুষ্ক করে ফেলতে পারে।
৬) ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করার ক্ষেত্রে লেবুর রস ও দুধের মিশ্রণও বেশ কার্যকর। একটি বড় লেবুর অর্ধেক অংশ কেটে তার রস বের করে নিন। এবার তার সঙ্গে ১০ টেবিল চামচ তরল দুধ ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
ধীরে ধীরে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন, ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। লেবু ত্বকের তেল দূর করে আর দুধ ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখে। এই মিশ্রণটি চোখের চারপাশে সাবধানে লাগাতে হবে।
৭) একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে অর্ধেকটা লেবুর রস ও এক টেবিল চামচ কমলা লেবুর রস কুসুম গরম পানি দিয়ে পেস্টের মতো করে মিশিয়ে ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার পাশাপাশি উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
৮) একটি বড় লেবুর অর্ধেক অংশ কেটে রস বের করে নিন। তাতে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। ত্বকে টান টান ভাব হলে ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। মধু ত্বক উজ্জ্বল করবে। লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং গুণ ত্বককে আরো ফর্সা করবে।

ইশ! এই কৌশলটা আগে জানা থাকলে স্ট্রোক কে এত ভয় পেতাম না।

অধ্যাপকরা বলছেন যে কারো স্ট্রোক হচ্ছে যদি এমন দেখেন তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়।মানুষের ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।
যদি দেখেন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে , আপনি
কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জীবাণুমুক্ত হয় এবং তারপর রোগীর হাতের 10 আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে এটি ব্যবহার করুন।এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন হবে না ।
কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না। এবার 10 আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।
যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে।
তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান।কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না।আরও অন্যান্য উপসর্গ দেখা যায়। যতক্ষণ না রোগী মোটামুটি স্বাভাবিক হচ্ছে অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেই যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।
জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এবং এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ,100% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে।
এই পোস্টটিকে লাইক করার চেয়ে শেয়ার করলে ব্যাপারটা সবাই জানতে পারবে।
দয়া করে এটিকে বেশি বেশি করে শেয়ার করুন।
যদি কেউ মনে করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর সাথে আলোচনা করতে পারেন।
মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য।

জেনে নিন মেয়েদের শরীরের কোথায় তিল থাকলে কি হয়??



শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকম তিল হতে পারে। কারও ক্ষেত্রে এটা নাকি শুভ, আবার কারও ক্ষেত্রে নাকি অশুভ। তিল নিয়ে যা চর্চা করেন তা হল, তিলের আয়তন, রং, কেশময়তা ও আকার। অর্থাৎ চারটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে তিলের ফলাফল। তিল খুব বেশী গাঢ় রংয়ের হলে ফল অশুভ। তিলের ওপর লোম বেশী হলে লক্ষণ অশুভ।

বুকে তিলঃ
বুকের ডানদিকে তিল থাকলে অর্থ ও সুখ্যাতি দুই-ই অর্জিত হয়। এরা উদার স্বভাবের হন। তবে সতর্ক না হলে অর্জিত সম্পদ বেহাত হতে পারে।…
বুকের বাঁ দিকে তিল থাকলে সাফল্য অর্জন কম হলেও তা দীর্ঘায়িত হয়। এরা জীবনে খুব বড় হতে না পারলেও জীবন সুখেই কাটে। বুকের মাঝখানে তিল দুর্ভাগ্যের পরিচায়ক। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সমস্যা হতে পারে। মাঝে-মধ্যে অর্থ-কষ্টও হতে পারে।
চিবুকে তিলঃ
চিবুকের যে কোনোদিকে তিল থাকা অতি সৌভাগ্যের লক্ষণ। চিবুকে তিলধারীরা খুব সহজে জনপ্রিয়তা পায়। রাজনীতিতে তাদের শক্ত অবস্থান হয়। পাশাপাশি তারা আর্থিক সৌভাগ্যবান হন। তারা প্রেমিক মনের হন। তবে অতিরঞ্জিত হওয়ার কারণে প্রেমিক-প্রেমিকার দূরত্ব বাড়ে।
নিতম্বে তিলঃ
পুরুষের নিতম্বে তিল কামুক ও আবেদনময় স্বভাবের পরিচায়ক। অন্যদিকে মহিলাদের ক্ষেত্রে তা বেশি সন্তান প্রজননের ইঙ্গিত দেয়। এরা পুরুষের চাইতেও বেশি কামুক হন। অনেক ক্ষেত্রে এ কারণটাই তাদের দাম্পত্য জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়।
গালে তিলঃ
ডান গালে তিল সৌভাগ্যের প্রতীক। বিবাহিত জীবনে এরা খুব সুখী হয়। অপরদিকে কোনো নারীর বাঁ গালে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন নিরানন্দে কাটে। এদের কারও কারও কাছে সাফল্য ধরা দেয় ঠিকই, কিন্তু তা বহু কাঠখড় পোড়ানোর পর। ততদিনে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য অনেক দূর চলে যায়।
পিঠে তিলঃ
পিঠে তিল থাকা উদারতার লক্ষণ। এরা দয়ালু ক্ষমতাবান সাহসী ও দৃঢ়চেতা হন। এরা যেমন পরামর্শ শোনেন, অন্যকে পরামর্শ দিতেও পছন্দ করেন। যুক্তিতর্কে তাদের সঙ্গে পেরে ওঠা কঠিন। আর পিঠের নিচের দিকে তিল থাকলে এরা কিছুটা আরামপ্রিয় হন; বিপরীত লিঙ্গের প্রতি দুর্ণিবার আকর্ষণ থাকে। পিঠের নিচ দিকে তিলধারী মেয়েরা হন যথেষ্ট আবেদনময়ী।
পেটে তিলঃ
পেটে তিল থাকা শুভ নয়। সাধারণত পেটে তিলধারীরা অলস ও কামুক স্বভাবের হন। তাদের আচার-আচরণে সুরুচির ছাপ থাকে না। কখনো কখনো তারা ভোজনরসিকও হন। তলপেটে তিল থাকলে গোপনাঙ্গে বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা থাকে। কখনও কখনও এর উল্টোও ঘটে।
কাঁধে তিলঃ
ডান-বাঁ, যে কাঁধেই তিল থাকুক তা কঠোর পরিশ্রমের নির্দেশনা দেয়। ডান কাঁধে তিল থাকলে পরিশ্রমে সাফল্যের দেখা মেলে। কিন্তু বাঁ কাঁধের তিল কিছুটা দুর্ভাগ্যেরও ইংগিত দেয়।
গলায় তিলঃ
গলায় তিল সৌভাগ্যের নির্দেশনা দেয়। ডান দিকে থাকলে এর পূর্ণ কার্যকারিতা দেখা যায়; গলার বাঁ দিকে থাকলেও কখনো কখনো সম্পদহানি ঘটে। বৈবাহিক জীবনে জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে। পুরুষের গলায় তিল থাকলে স্ত্রীর ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়।