Subscribe:

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খাবার, ব্যায়াম ও শরীর চর্চার বিকল্প নেই


শরীরের ইম্যিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খাবার ও ব্যায়াম বা শরীর চর্চার কোনো বিকল্প নেই। বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় দেখেছেন ওষুধ ছাড়াই আপনি বাড়াতে পারেন আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। আর যাতে শরীরের ইম্যিউন সিস্টেম শক্তিশালী হয় তার মধ্যে রয়েছে, মনখুলে হাসুন ও বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটান, গান শুনুন অথবা নিজেই দু’লাইন গাইতে চেষ্টা করুন, অধিক চর্বিযুক্ত খাবার ও অধিক চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করুন, বেশি করে মাছ খেতে চেষ্টা করুন, মাসরুম সমৃদ্ধ খাবার খেতে চেষ্টা করুন, অধিক পরিমাণ সাইট্রাস ফুড বা লেবু জাতীয় ফল আহার করুন, প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করুন, শরীরের যত্ন ও বিশ্রাম নিন, অ্যালমন্ড জাতীয় ফল বেশি খান, অতিরিক্ত ঠাণ্ডা পানি পান ও ব্যবহার পরিহার করুন, প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ ভেজ ডায়েট বা শাক-সবজি আহার করুন।
বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় দেখেছেন, আপনি যদি ছোট বাচ্চাদের সঙ্গে খানিকটা সময় কাটান, দুষ্টুমি করেন, হাসি-ঠাট্টা করেন তাহলে শরীরের রোগ প্রতিরোধের জন্য দরকারি এন্টিবডি ও শ্বেত কণিকা বৃদ্ধি পায় যা ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস প্রতিরোধ করে। অধিক চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার এবং ফ্রেন্ডলি ফ্যাট যেমন: ফিসফ্যাট, ওমেগা-৩ ইত্যাদি আহারে প্রস্ট্যাগ্লান্ডিন হরমোন বাড়ায়। ফলে শক্তিশালী হয় ইম্যিউন সিস্টেম। অধিক পরিমাণ সাইট্রাস ফুড আহারে রক্তের ফ্যাগোসাইট নামক উপাদানের বৃদ্ধি ঘটে যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। সাইট্রাস ফুডের মধ্যে রয়েছে, কমলা, লেবু, আঙ্গুর ইত্যাদি। মার্কিন গবেষণায় প্রতীয়মান হয়েছে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। বিশেষ করে মহিলাদের জন্য ঠাণ্ডা পানি কম ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। যাদের কমন কোল্ড বা ঠাণ্ডা সমস্যা বেশি থাকে তাদের শরীরের ইম্যিউন সিস্টেম দুর্বল থাকে। তাই যাতে সর্দি-কাশি, ঠাণ্ডা কম লাগে তার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
.
লেখক : ডা. মোড়ল নজরুল ইসলাম, চুলপড়া, এলার্জি, চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ

বুদ্ধিমান’ সন্তানের মা হতে গেলে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় যে পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা


সকলেই চান তাঁর সন্তান যেন সুস্থ ও বুদ্ধিমান হয়। কিন্ত, একটি শিশুর ‘ইনটেলিজেন্ট’ হওয়া বা না-হওয়া অনেকটাই নির্ভর করে তার জিন-এর উপর।
স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ রত্নাবলী ঘোষের কথা অনুসারে— একটি শিশু যে জিন নিয়ে জন্মায়, সেটাই তার বুদ্ধিমত্তা ও চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ্যের মূল কারণ হয়। কিন্তু, নতুন গবেষণা বলছে, একটি শিশুর ‘আইকিউ লেভেল’ মাত্র ৫০% নির্ভর করে তার জিনের উপর। বাকিটার জন্য দায়ি থাকে তার পারিপার্শ্বিক।
কোন কোন কারণে আপনার শিশুটি বুদ্ধিমান হয়ে জন্মাবে, গবেষণায় উঠে আসা সেই কারণগুলি জেনে নিন—
১। পুষ্টিকর খাবার— শিশুর ‘ব্রেন ডেভলপমেন্ট’-এর জন্য ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড খুবই জরুরি। তাই অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মাছ, সোয়াবিন, পালং শাক খাওয়া প্রয়োজনীয়। অন্যান্য শাক যাতে আয়রন রয়েছে, এমন শাকও শিশুর ব্রেনে অক্সিজেন সাপ্লাই করতে সাহায্য করে। আমন্ড ও ওয়ালনাটও খুবই প্রয়োজনীয়।
২। ফিট ও অ্যাক্টিভ— একসরসাইজ করলে শরীরে রক্তের প্রবাহ ভাল হয়, যা শিশুর বেড়ে ওঠায় সাহায্য করে। রিসার্চ বলছে, মা শারীরিক কসরত করলে, গর্ভের সন্তানের ব্রেনে নিউরনের মাত্রা বেড়ে যায় প্রায় ৪০%। এটি মানুষের মনে রাখার শক্তি বহন করে।
৩। কথা বলুন গর্ভস্থ সন্তানের সঙ্গে— অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় একই গান বা কবিতা যদি বারবার শোনা যায়, রিসার্চ বলছে, জন্মের পরে সেই গান বা কবিতা শুনলে শিশুটি চিনতে পারে। রত্নাবলী ঘোষ বলছেন গর্ভস্থ সন্তানের সঙ্গে কথাও বলতে।
৪। হাল্কা মাসাজ— রিসার্চ বলছে, অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ২০ সপ্তাহ থেকেই মায়ের পেটের উপর হাত রাখলে, শিশুটি তা বুঝতে পারে। রিসার্চে এমনও তথ্য বলা হয়েছে যে, শিশুটি বাবা বা মায়ের স্পর্শও বুঝতে পারে। তাই পেটের উপর আমন্ড ওয়েলের মাসাজ খুবই উপকারি।
৫। গল্প সেশন— অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার তিন মাস পর থেকেই গর্ভের সন্তানটির আওয়াজ বা শব্দ মনে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, জানাচ্ছেন প্যারেন্টিং এক্সপার্ট পলি সেনগুপ্ত। তাঁর মতে, মা বা বাবা যদি লাগাতার ছোটদের কোনও গল্প জোরে জোরে পড়ে, সে ক্ষেত্রে শিশুটির ব্রেন সেই শব্দগুলি মনে রাখে।

বাঁচতে চাইলে মেনু থেকে এখনই বাদ দিন তেলাপিয়া মাছ – দেখে নিন কেন ?


কাঁচা লঙ্কা, সর্ষে দিয়ে তেলাপিয়ার ঝাল, কিংবা স্রেফ ঝোল। মাসে অন্তত কয়েকবার পাতে পড়ে না, এমন বাঙালি মেলা ভার। ডায়েটিশিয়ানরাও বলেন, শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিন, ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিডের চাহিদা মেটাতে ছোট মাছের বিকল্প নেই। কিন্তু তেলাপিয়া মাছ থেকে সাবধান।
পারলে এখনই খাওয়া বন্ধ করুন। তা না হলে অ্যাস্থমা, করোনারি ডিজিজ, হাড় ক্ষয়ের মতো নানা রোগ এমনকি ক্যান্সারের মতো মারণ রোগও অচিরেই বাসা বাঁধতে পারে শরীরে। ত্যালাপিয়া রান্না করা সহজ, কাঁটা বেশি থাকে না, খেতে সুস্বাদু। আপাত সস্তাও। সবই ঠিক আছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি গবেষণায় তেলাপিয়া সম্পর্কে মারাত্মক তথ্য উদ্ঘাটন করেছেন। দেখা গিয়েছে, তেলাপিয়া মাছের থাকা উপাদান শরীরকে ধীরে ধীরে শেষ করে।
এক কথায়, স্লো পয়জন(Slow Poison)। কেন তেলাপিয়া বিপজ্জনক? তেলাপিয়া মাছ বড় হয় সাধারণ অবস্থাতেই। কিন্তু চাষ করা হয় ফার্মে। আমরা বাজার থেকে যে তেলাপিয়া কিনি, সেগুলি সবই নির্দিষ্ট কারখানায় চাষ করা হয়। আর এখানেই বিষ হয়ে যায় তেলাপিয়া। ফার্মে তেলাপিয়ার স্বাদ বাড়ানোর ও সংখ্যায় বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় নানা রকম রাসায়নিক সার। সঙ্গে বিষাক্ত কীটনাশক। দেখা গিয়েছে, ফার্মে তেলাপিয়া চাষে ব্যবহার করা হয় এমন কিছু রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, যা থেকে ক্যান্সার হয়। তাই চিকিৎ‌সকদের পরামর্শ, সুস্থ ভাবে বাঁচতে অবশ্যই মাছ খান।

নাপাক অবস্থায় খাবার গ্রহণ করা জায়েজ আছে কী?


প্রশ্ন:
নাপাক অবস্থায় খাবার গ্রহণ ও পড়াশোনা করা জায়েজ আছে কী? এই ব্যাপারে ইসলামী বিধি-বিধান কী?
উত্তর:
নাপাক অবস্থায় শুধু কোরআন পড়া, স্পর্শ করা, মসজিদে প্রবেশ ও নামাজ পড়া যাবে না। এ ছাড়া, খাওয়া দাওয়া, লেখাপড়া ও অন্যান্য কাজ করা যাবে।
তবে নাপাক অবস্থায় বেশিক্ষণ থাকা ঠিক নয়। মেয়েরা পিরিয়ডকালীন রোজাও রাখতে পারবেন না।
তবে স্বামী-স্ত্রী সহবাসের মাধ্যমে নাপাক হয়েছে এই অবস্থায় সেহেরি খেয়ে রোজা রাখতে পারবে।
এতে রোজার কোনো সমস্যা হবে না। এক্ষেত্রে ফজর নামাজের আগে তাদেরকে গোসলের মাধ্যমে পাক হতে হবে।
আবার রোজা অবস্থায় ঘুমের মধ্যে কারো স্বপ্নদোষের মাধ্যমে নাপাকি ঘটলে রোজা নষ্ট হবে না। ফরজ গোসল করে পবিত্র হয়ে নিতে হবে।

মোবাইল ফোন হারালে বা চুরি হলে কি করবেন? জেনে নিন সহকারী পুলিশ সুপার মাসরুফ হোসেনের পরামর্শ ।


বর্তমান সময়ে মোবাইল বা স্মার্টফোন চুরি হয়ে গেলে বা হারিয়ে গেলে বেশি দুশ্চিন্তা থাকে ফোনটির অপব্যবহার নিয়ে। যে কারণেই এ দুশ্চিন্তা। সাধের মোবাইল ফোন হারানোর দুঃখ কী, তা অনেকেই জানে৷ চুরি হলে মনে জাগে আশঙ্কা – চোর বুঝি সব তথ্য পড়ে ফেললো !
চোর ভাবে, চোরাই ফোন বিক্রি করে যদি দু-পয়সা কামানো যায়৷ তাহলে উপায়? মোবাইল ফোন চালু রাখা ও বন্ধ রাখার প্রযুক্তি রয়েছে। কিন্তু দূর থেকে মোবাইল ফোন অকেজো করে ফেলার কার্যকর কোনো পদ্ধতি নেই। প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন বসে নেই চুরি ঠেকাতে নিত্য নতুন প্রযুক্তি বা সফটওয়্যার তৈরিতে তেমন চোরেরাও বের করছে নানান ফন্দি ফিকির। এই আর্টিকেলটিতে মূলত প্রযুক্তি বিষয়ের চেয়ে আইনগত দিক এবং সচেতনতাকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। তাহলে জেনে নিন সহকারী পুলিশ সুপার জনাব মাসরুফ হোসেনের পরামর্শ।
প্রিয় সদস্যবৃন্দ,
সুদূর জাপান থেকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। শুরুতেই বলে নিই, আমার এই পোস্টটি কোন যাদুমন্ত্রমূলক পোস্ট নয়-কাজেই আশাহত হবার আগেই সতর্ক করে দিই।এখানে আমি শুধু পুলিশি পরামর্শ দিচ্ছি,যেটি হয়ত আপনার কাজে লাগতে পারে। হাতে ৫ মিনিট সময় থাকলে পড়ে দেখুন
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় “আইজেক” ক্লাবের উদ্যেগে বাংলালিংক-এর তৎকালীন সিইও আমাদের একটি সেমিনারে এসেছিলেন। সুইজারল্যান্ডে বাড়ী, তুখোড় স্মার্ট ওই ভদ্রলোক অনেক মজার মজার কথা বলেছিলেন, তার মধ্যে যেটি এখনো মনে আছে সেটি হচ্ছেঃ
“The closest thing to your body after your underwear is your mobile phone”
আমাদের শরীরের ( এবং মনের) এত কাছাকাছি থাকা সত্বেও মোবাইল ফোন চুরি যাওয়াটা আমাদের প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা। এই চুরি ঠেকাতে আদি এবং অকৃত্রিম একটাই পরামর্শঃ সতর্ক থাকুন।
আমি নিজে খুব “মেসি”(ফুটবলার Leo Messi না, অগোছালো Messy) টাইপের মানুষ, প্রায়ই এটা ওটা হারিয়ে ফেলি। এই সেদিনই মাথা ঢাকার ক্যাপটা সুন্দর করে মেট্রো রেলে ফেলে রেখে চলে এসেছি।খেয়াল করে লাভ হয়নি, আমার চোখের সামনে ট্রেন ছেড়ে দিলো, আমি শুধুই “চেয়ে চেয়ে দেখলাম”।আপনার অবস্থাও এরকম যদি হয়, সবচেয়ে ভালো বেল্ট টাইপ কিছু ব্যবহার করা। বাসে ওঠার সময় পকেটে এক-হাত দিয়ে উঠুন, মোবাইল-মানিব্যাগ যে পকেটে রেখেছেন ওটা ধরে রাখুন।
আজ একটা মেসেজ পেলাম, এক ভদ্রমহিলা লিখেছেন, গত ৫ মাসে উনার ৩ টা মোবাইল হারিয়েছে, সব কটাই আইফোন আর গ্যালাক্সী নোট।
৫ মাসে যদি ৩ টা আইফোন আর গ্যালাক্সী নোট হারানর “সামর্থ্য” আপনার থাকে, সেক্ষেত্রে পুলিশি পরামর্শ খুব একটা খুব একটা প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন সতর্ক হওয়া অথবা অতিরিক্ত টাকা এতিমখানায়(কিংবা দুঃস্থ পুলিশ কল্যান সংস্থায়) দান করে দেয়া।
এবার কাজের কথায় আসি। যদি সতর্ক থাকার পরেও আপনার মোবাইল ফোন চুরি যায়, সেক্ষেত্রে নিম্নোক্ত তিনটি স্টেপ অনুসরণ করুনঃ
১) আইএমইআই নম্বর উল্লেখ পূর্বক থানায় জিডি করুন
২) জিডির এক কপি সহ র‍্যাবে অভিযোগ করুন। অনেকেই জানেন না, র‍্যাব পুলিশেরই একটি বিশেষায়িত ইউনিট।
৩) জিডির কপিতে উল্লেখ করা অফিসারের সাথে যোগাযোগ রাখুন এবং তার মাধ্যমে ডিবি এর ট্র্যাকিং টিমের সহায়তা নিন।
অনেক সময় দেখা যায় আইটিতে দক্ষ ইউজার নিজেই ট্র্যাক করে বের করে ফেলেছেন মোবাইলের অবস্থান। এরকম হলে ডিবির জন্যে বসে থেকে লাভ নেই, লোকেশন সহ জিডিতে উল্লেখিত অফিসারের সহায়তা নিয়ে চোর মশাইকে “খপ” করে ধরে ফেলুন।
জিডি করে বেশিরভাগ সময়েই ফোন ফেরত পাওয়া যায়না। এর কারণ হচ্ছে, আমাদের ট্র্যাকিং টিম মূলতঃ প্রায়োরিটি দেয় অতি গুরুত্বপূর্ন কেইসগুলোর মোবাইল ট্র্যাকিং-কে।খুন, সন্ত্রাস-ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট মোবাইল ট্র্যাক করাই এদের মূল কাজ, তাই হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধারের সিরিয়াল বহু পরে আসে- ততদিনে আপনি নতুন মোবাইল কিনে ফেলেন!
তবুও জিডি করবেন কেনঃ
১) আপনার মোবাইল ব্যবহার করে কেউ অপকর্ম করলে ওটা যাতে আপনার ঘাড়ে না পড়ে সেজন্যে। আপনার হারিয়ে যাওয়া মোবাইলে সংরক্ষিত তথ্য ব্যবহার করে কেউ যদি অপকর্ম করে, জিডির কপি দেখিয়ে সেটার দায় থেকে রক্ষা পেতে পারবেন।
২) হঠাৎ হঠাৎ জিডির দ্বারা ট্র্যাকিং করে মোবাইল পাওয়া গেলেও যেতে পারে।
এবার মেয়েদের জন্যে একটা পরামর্শ, জেন্ডার বায়াসড শোনালেও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছিঃ
প্লিজ, মোবাইল ফোনে নিজেদের এমন কোন ছবি রাখবেন না যেটা প্রকাশ হওয়াটা আপনার জন্যে সামাজিক এবং অন্যান্য ক্ষতি বয়ে আনতে পারে।আরো ভালো হয়, যদি এধরণের ছবি না তোলেন। অন্তরংগ মুহূর্তে কেউ ওরকম ছবি তুলতে চাইলে ওই ভদ্রলোকের(ক্ষেত্রবিশেষে ভদ্রমহিলার) উদ্দেশ্য সম্পর্কে সন্দিহান হয়ে উঠুন, একবারের ভালবাসা সারাজীবনের ভালবাসা নয়! এটা পুলিশি অভিজ্ঞতা থেকে পাওয়া Strictly Professional একটা পরামর্শ দিলাম।

যে কারনে হোটেলে দেওয়া সাবান জীবনেও হাত দিবেননা! আর দিলে যা হবে জানলে আতকে উঠবেন


যে কারনে হোটেলে দেওয়া সাবান জীবনেও হাত দিবেননা – কোথাও ঘুরতে গেলে হোটেল থেকে কি সুগন্ধী সাবান কিংবা বাথরুমের অন্যান্য জিনিস নিয়ে আসার অভ্যেস আছে আপনার? তাহলে আজ থেকেই সেই অভ্যেসটা বদলে ফেলার চেষ্টা করুন৷
কারণ আপনি কি জানেন আপনার ব্যবহৃত সাবানই পৃথিবীর একাধিক মানুষের প্রাণ বাঁচাতে সাহায্য করছে! অবাক লাগছে? কিন্তু একটি বিশেষ সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই একটি তথ্য৷ ’ক্লিন দ্য ওয়ার্ল্ড’ নামক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এই বিষয়টি নিয়েই কাজ করে৷
WHO-র সমীক্ষায় উঠে এসেছে যে, সারা বিশ্বে ২.৫বিলিয়ন মানুষ পরিষ্কার শৌচালয় ব্যবহার করতে পারেনা৷ প্রতি বছর প্রায় ৫লাখ ২৫হাজার শিশু মারা যায় এই কারণে৷ যাদের প্রত্যেকের বয়সই পাঁচ বছরের নীচে৷ ’ক্লিন দ্য ওয়ার্ল্ড’ নামক এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাটি ব্যবহৃত সে সমস্ত সাবান গুলিকে পুনর্ব্যবহার যোগ্য করে আবার নতুন করে তৈরি করে৷
আর তা ১১৫টি দেশে সেই নতুন সাবান ছড়িয়ে দেওয়া হয়৷ আর সাবানের সেই সংখ্যাটি প্রায় ৪০মিলিয়ন৷ তবে শুধু সাবান নয়৷ কন্ডিশনার, শ্যাম্পু সমস্ত কিছুই রয়েছে এই তালিকায়৷
দ্য সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)-র তরফে জানানো হয়েছে, ডায়রিয়ার ফলে প্রতি বছর যে একাধিক মানুষের মৃত্যু হয়৷ সেই সংখ্যাটি অতি সহজেই ৫০শতাংশ কমিয়ে ফেলা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে সিডিসি৷
এরফলে মৃত্যুহারও কমবে অনেকাংশে৷হিলটন, ডিজনির মতন বিশ্বখ্যাত হোটেলগুলি এই বিশাল কর্মসূচিতে যোগদান করেছে৷ আজ থেকে আপনিও তৈরি হয়ে যান এই উদ্যোগে সামিল হওয়ার জন্য৷ আপনার ছোট প্রয়াস যদি লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণ বাঁচাতে পারে তাহলে মন্দ কি?

২০১৭ সালে আরও কী কী ঘটতে চলেছে? নস্ত্রাদামুসের এই ১০টি ভবিষ্যৎবাণী আপনার ‌বুক কাঁপিয়ে দেবে


নস্ত্রাদামুস ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে রয়েছেন‌ তাঁর আশ্চর্য ভবিষ্যৎবাণীর জন্য। ২০১৭ সালের আশপাশের সময়ে কী ঘটতে চলেছে, সে সম্পর্কে কী বলে গিয়েছিলেন তিনি? আসুন জেনে নিই—
পশুরূপী মানুষ— এই কি মানুষের ভবিষ্যৎ! ছবি: ইগোর মরস্কিন
১৬শ শতকের ফরাসি পদার্থবিদ ও জ্যোতির্বিদ মাইকেল দে নোতর দাম, ওরফে নস্ত্রাদামুস, ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে রয়েছেন‌ তাঁর আশ্চর্য ভবিষ্যৎবাণীর জন্য।
‘দি প্রফেসিস’— এই ইংরেজি নামে পরিচিত তাঁর বইটিতে লেখা রহস্যে ঘেরা ভবিষ্যৎবার্তাগুলির অনেকগুলিই কালক্রমে সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে।
১৯৩০-এর দশকে হিটলারের উত্থান, আমেরিকার কেনেডি-ভাইদের নিহত হওয়ার ঘটনা, নেপোলিয়নের পরাজয়, এমনকী ৯/১১-এ
আমেরিকায় সন্ত্রাসবাদী হামলা— সবটাই তিনি রহস্যময় ভাষায় বলে গিয়েছিলেন ৫০০ বছর আগেই। ২০১৭ সালের আশপাশের
সময়ে কী ঘটতে চলেছে, সে সম্পর্কে কী বলে গিয়েছিলেন তিনি? আসুন জেনে নিই—
১. তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ:
নস্ত্রাদামুসের গণনা অনুসারে, ২০১৭ সালেই পৃথিবীর বৃহৎ রাষ্ট্রশক্তিগুলির মধ্যে এক ব্যাপক যুদ্ধ শুরু হবে। যা দীর্ঘ ২৭ বছর স্থায়ী হবে, এবং বিপুল প্রাণহানির কারণ হবে।
অনেকেই মনে করেন, নস্ত্রাদামুস ইঙ্গিতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথাই বলে গিয়েছিলেন।
২. ভিস্যুভিয়াস থেকে অগ্ন্যুৎপাৎ:
আগ্নেয়গিরি ভিস্যুভিয়াস থেকে এক ব্যাপক অগ্নুৎপাৎ ঘটবে, এবং তার ঠিক পরে-পরেই প্রবল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠবে পৃথিবী, যে
ভূমিকম্পে ৬ হাজার থেকে ১৬ হাজার মানুষের মৃত্যু‌ হবে।
৩. ইতিহাসের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্প:
ইতিহাসের ভয়ঙ্করতম ভূমিকম্পটি দেখা দেবে ২০১৭ সালেই। এটির উৎপত্তিস্থল হবে আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল, কিন্তু এর ব্যাপকতা গোটা পৃথিবীকেই কাঁপিয়ে দেবে।
৪. সন্তান ধারণের অনুমতি:
নস্ত্রাদামুসের গণনা অনুযায়ী, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এই বছরেই এমন আইন চালু হবে, যে আইন অনুসারে সন্তানের পিতা-মাতা
হওয়ার আগে সরকারি অনুমতি নিতে হবে দম্পতিদের।
নস্ত্রাদামুস
৫. বিশ্ব-অর্থনীতির বিপর্যয়:
বিশ্ব-অর্থনীতি এই বছর নাগাদই ভেঙে পড়বে। নস্ত্রাদামুস রহস্যময় ভাষায় এই ইঙ্গিত দিয়ে লিখেছেন, ‘‘ধনীরা তাদের জীবদ্দশায় বহুবার মৃত্যুর সম্মুখীন হবে।’’
৬. মানুষের দৈহিক বয়স কমে যাবে:
নস্ত্রাদামুসের মতে, এই সময় চিকিৎসাবিদ্যার এমন উন্নতি হবে যে, ৮০ বছর বয়স্ক মানুষকে দেখতে লাগবে ৫০ বছর বয়সির মতো। সেইসঙ্গে মানুষের আয়ু ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাবে।
৭. প্রকৃতির সর্বনাশ:
নস্ত্রাদামুস লিখে গিয়েছেন, ২০১৭ সাল নাগাদ ‘‘রাজারা অরণ্যকে হরণ করবে, আকাশ ফেটে যাবে, উত্তাপে দগ্ধ হবে মাটি।’’ যার সহজ
অর্থ— বসতির প্রয়োজনে প্রাকৃতিক অরণ্যকে ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নেবেন রাষ্ট্রের মাথারা, বায়ুমণ্ডলের ওজন স্তরে ছিদ্র দেখা দেবে, এবং যার ফলে সূর্যের অতিবেগুণি রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে ক্ষয়ক্ষতি ঘটাবে জীবকুলের।
৮. করদান থেকে মুক্তি:
নস্ত্রাদামুস লিখেছেন, ‘‘মানুষ রাজাকে কর দান করতে অস্বীকার করবে।’’ অর্থাৎ কোনও এক ব্যাপক গণবিপ্লবের পরিণামে কর ব্যবস্থারই অবলোপন ঘটবে।
৯. পশুপাখির সঙ্গে মানুষের সখ্য:
নস্ত্রাদামুস লিখে গিয়েছেন, ‘‘শুয়োরেরা মানুষের ভাই হয়ে উঠবে।’’ এর অর্থ কী, মানুষ পশুসুলভ বর্বর হয়ে উঠবে, নাকি পশুকুলের
সঙ্গে অত্যন্ত সৌহার্দ্যের সম্পর্ক স্থাপিত হবে মানুষের? বর্তমান পৃথিবীতে প্রথম ঘটনাটিই যেন বেশি সম্ভব বলে মনে হয়।
১০. ভাষার ব্যবধান দূরীভূত হবে:
নস্ত্রাদামুস বলে গিয়েছেন, কোনও এক বিশেষ যন্ত্রের কল্যাণে ভাষায়-ভাষায় দূরত্ব ঘুচে যাবে। অনেকেই মনে করেন, এই বিশেষ যন্ত্রটি আসলে কম্পিউটার।

এক ফোন থেকে অন্য ফোনে এমবি পাঠাবেন যেভাবে!


আলাদাভাবে এমবি না কিনে আপনি এক সিম থেকেই বিভিন্ন সিমে সহজে এমবি শেয়ার করতে পারেন। কিভাবে করবেন?? নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন।
এক ফোন থেকে অন্য ফোনে MB পাঠেতে নিচের পধতি অনুসরণ করুনঃ
১০ এম.বি পার করতে হলে ডায়াল করুন
*১৪১&৭২১*১১* যার কাছে পাঠাবেন তার মোবাইল নাম্বার #
২৫ এম.বি পার করতে হলে ডায়াল করুন
*১৪১&৭২১*৯* যার কাছে পাঠাবেন তার মোবাইল নাম্বার #
৬০ এম.বি পার করতে হলে ডায়াল করুন
*১৪১&৭২১*৪* যার কাছে পাঠাবেন তার মোবাইল নাম্বার #
না জিপি থেকে জিপি মেগাবাইট ট্রান্সফার করা যায় না তবে বিভিন্ন এমবির প্যাকেজ উপহার দিতেন পারেন, জিপি সিমে ব্যলেন্স ট্রান্সফার এর মত এমবি ও ট্রান্সফার করতে পারবেন ।
জিপি টু জিপি নাম্বার এ যে ভাবে এমবি ট্রান্সফার করবেন তা নিচে দেওয়া হলঃ
৭৫ এমবি = igift 75mb
receiver’s no senders name
২৫০ এমবি= igift 250mb
receiver’s no senders name পাঠিয়ে দিবেন ৫০০০ এ।