Subscribe:

কে এই আজিজ মোহাম্মদ? সোনারগাঁও হোটেলে এত টাকা নিয়ে কি করছিল সামিরা? বেরিয়ে এসেছে অনেক রহস্যজনক তথ্য!!


সালমানকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করলেন সালমান শাহ’র ছোট ভাই শাহরান। তিনি বলেন, সালমান শাহ হত্যার পুরো ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে। আমরা যখন সালমানকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তখন তাদের সাথে চালাকির আশ্রয় নেওয়া হয়।
আমার বাবা-মাকে আলাদা ভাবে সরিয়ে দিয়ে দ্রুত পোস্ট মর্টেম করতে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি পোস্ট মর্টেম এর সময় থাকতে চেয়েছিলাম আমাকে থাকতে দেওয়া হয়নি।
আজ সকালে শাহরান মা নীলা চৌধুরীর সাথে ফেসবুক লাইভে এসে এসব কথা বলেন। শাহরান লাইভে দাবি করেন সালমান শাহ’র ওজনের কথা উল্লেখ করে বলেন, যদি সে ফ্যানে ঝুলে আত্মহত্যা করে
তাহলে ফ্যান একটুও বাঁকা হলো না কেন? ফ্যান তো ভেঙে পড়ার কথা।
তিনি বলেন, সালমান শাহ যদি আত্মহত্যাই করে থাকে তাহলে সকালে ঘুম থেকে উঠে কেন করলো? মানুষ তো ঘুম থেকে উঠে এরকম করতে পারে না, করলে রাতেই করতে পারতো।
সালমান শাহকে হত্যা করা হয়েছে উল্লেখ করে শাহরান বলেন, যদি সালমান শাহকে আত্মহত্যা করে থাকে তাহলে তার রুমের দরজায় কেন দায়ের কোপ থাকবে? দেওয়ালে কেন ধস্তাধস্তির চিহ্ন থাকবে? আমি নিজে দেখেছি সেসব। আমার ভাই মার্লবোরো গোল্ড ব্র্যান্ডের সিগারেট খেতো, সেখানে অন্য ব্র্যান্ডের সিগারেটের খোসা আসলো কোথা থেকে? কারা খেয়েছিল এই সিগারেট?
শাহরাণ বলেন, সামিরাকে ‘কিস’ করার জন্য আজিজ মোহাম্মদকে ভাইকে সালমান প্রকাশ্যে সোনারগাঁও হোটেলে চড় মেরেছিল। এই বিষয়টা সবাই জানে। ওইদিন টাকা সহ সামিরাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে সালমান ভাই , এ টাকা কিভাবে পেয়েছিল সামিরা তার কোন সদত্তর দিতে পারেনি … সম্ভবত এই টাকা দিয়ে কোন ষড়যন্ত্র করার কাজে নিয়েছিল সামিরা আজিজের কাছ থেকে ।
শাহরান বলেন, আমার ভাইকে আমি চিনি, আমার সাথে সে অনেক ঘনিষ্ঠ। যদি তার মনে কোনো এরকম চিন্তা থাকতো তাহলে অবশ্যই আমার সাথে শেয়ার করতো। আমরা একই বিছানায় ঘুমাতাম।
দাফনের আগে আমি তাকে গোসল করিয়েছিলাম। আমি তার ফাঁসির কোনো চিহ্ন ছিল না, একটা টেলিফোনের তার জড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছিল।
শাহরান বাংলাদেশ সরকারের কাছে শালমান শাহ হত্যার বিচার চেয়েছেন। তিনি বলেন, আমার ভাইয়ের হত্যাকারীদের শাস্তি হোক, একটা ফেয়ার বিচার হোক।

১২ আগস্টে আর রাত নামবে না পৃথিবীতে?


আকাশপ্রেমীরা এই আগস্ট মাসে বেশ ব্যস্ত। প্রথমে চন্দ্রগ্রহণ, এরপর আসছে সূর্যগ্রহণ। আর বাজারে নতুন খবর। ১২ই আগস্ট নাকি রাত নামবে না পৃথিবীতে। মানে গোটা ২৪ ঘণ্টা জুড়ে শুধুই নাকি দিনের আলো থাকবে। আর সেই গোটা দিনের সৌজন্যে থাকবে পার্সিড উল্কা।
ইন্টারনেটে এখন খবরের শিরোনামে এই পার্সিড উল্কা। একটি জাতীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী আপাতত ভাইরাল এই বিষয়। সমস্যা শুধু একটাই, ঘটনার থেকে রটনা বেশি হচ্ছে পার্সিড উল্কা নিয়ে। আর এই রটনাকেই অনেকে সত্যি বলে ধরে নিচ্ছেন।
পার্সিড উল্কা ঠিক কি? জানেন না অনেকেই।
ধূমকেতু সুইফ্ট টাটেলের গতিপথে ফেলে যাওয়া ধুলা ও ধ্বংসাবশেষের যে রেখা তৈরি হয়, সেখান থেকে প্রতিবছর আগস্ট মাসে পৃথিবীর আকাশে দেখা যায় পার্সিড উল্কাপাত। এই ধূমকেতুর অংশ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের সংস্পর্শে এলে ঘটে আলোর বিচ্ছুরণ। ১৭ই জুলাই থেকে এই উল্কাপাত শুরু হলেও, তা নজরে আসেনি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ১২ই আগস্ট সবচেয়ে বেশি উল্কাপাত হবে। ফলে রাতের অন্ধকারকে ছাপিয়ে আলোর বৃষ্টিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে পৃথিবী।
তবে রাত হবে না পৃথিবীতে। এই তত্ত্বকে পুরোপুরি উড়িয়ে দিচ্ছেন নাসার মেটিওরয়েড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের প্রধান বিল কুক। এটা মানবসভ্যতার উজ্জলতম উল্কাপাত নয় বলে তাঁর ব্লগে জানাচ্ছেন কুক। সাধারণত উল্কার গতি ঘন্টায় ৮০-১০০ কিলোমিটার হয়। তবে এবার সেই গতি বেড়ে দাঁড়াবে ১৫০। তাই শনিবার রাত নামবে না পৃথিবীতে, এই তত্ত্ব একেবারেই ভুল। সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন

কোন বয়সে আপনার জীবনে সাফল্য আসবে জন্ম তারিখই বলে দিবে,জানুন বিস্তারিত।


তারিখে জন্মগ্রহনকারী ব্যক্তিদের জন্য ভাগ্যবান জন্মের বছর ২২৷ যখন আপনার বয়স ২২ বছর হবে তখন আপনি আর্থিক ও ব্যক্তিগত দিক থেকে সাফল্য অর্জন করবেন
আপনার ভাগ্য কেমন হতে পারে তা আপনি জানেন না৷ ধরুণ আপনি আর আপনার সহকর্মী একই কাজ করছেন কর্মক্ষেত্রে, তবে সাফল্য যেন আপনার সহকর্মীকে ধাপে ধাপে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিচ্ছে খুবই সহজেই৷ আর এর ফলে আসতেই পারে আপনার জীবনে হতাশা৷
তবে হতাশ হওয়ার কোনও কারণ নেই, জ্যোতিষ বিজ্ঞানের মতে আপনার জন্ম তারিখই বলে দিবে আপনার সাফল্যের রহস্য৷ তাহলে আর দেরি কেন, চলুন দেখে নেওয়া যাক কোন তারিখে জন্মালে আপনার জীবনে কিভাবে আসবে সাফল্য৷
সংখ্যা ১:
১ তারিখে জন্মগ্রহনকারী ব্যক্তিদের জন্য ভাগ্যবান জন্মের বছর ২২৷ যখন আপনার বয়স ২২ বছর হবে তখন আপনি আর্থিক ও ব্যক্তিগত দিক থেকে সাফল্য অর্জন করবেন৷ জ্যোতিষ বিজ্ঞানের মতে এই বয়সের থেকেই আপনি অনেক টাকা অর্জন করতে পারবেন৷
সংখ্যা ২:
যাদের ২,১১ , ২০ এবং ২৯ তারিখে জন্ম তাদের সংখ্যা ২৷ এই তারিখে জন্ম হলে তাদের ভাগ্যবান বছর ২৪ বছর৷ এই সময় থেকেই আপনি আপনার শ্রমের ফল উপভোগ করবেন৷ ফলে হতাশ হওয়ার কোনও কারণ নেই , কর্মের মাধ্যমেই ফল লাভ হবে এই তারিখে জন্মগ্রহন করা ব্যক্তিদের৷
সংখ্যা ৩:
৩ বছর বয়সী ছেলেমেয়েদের জন্য তাদের ভাগ্যবান বছর ৩২৷ এই সময় থেকেই আপনি আপনার জীবনে সাফল্য লাভ করতে পারবেন খুব সহদেই৷
সংখ্যা ৪:
যে সকল ব্যক্তিরা ৪ সংখ্যার অন্তর্গত তাদের জন্য ভাগ্যবান জন্মের বছর ৩৬ থেকে ৪২ বছর৷ এই বছরের মধ্যেই তারা সাফল্য অর্জন করবে৷ প্রচার মূলক ভাবে এবং আর্থিক দিক থেকে সাফল্য আসবে আপনার জীবনে৷
সংখ্যা ৫:
৫ তারিখে জন্ম গ্রহন করলে ৩২ বছর বয়স আপনার জন্য খুবই লাকি৷ তবে জাদের জন্ম ১৪ ও ২৩ তারিখে তাদের জন্ম সংখ্যাও ৫৷ তাই তারাও একই ভাবে ঐ বছরেই ভাগ্যের সাফলতা লাভ করে থাকবে৷
সংখ্যা ৬:
সংখ্যা ৬ ব্যক্তিদের জন্য, বছরের ২৫ তম ভাগ্যবান বছর৷ এই বছরের মধ্যে,তারা তাদের স্বপ্নের কাজ অর্জন করে সকলের কাছে প্রশংসনীয় হয়ে থাকতে পারে৷
সংখ্যা ৭:
যাদের জন্মের সংখ্যা ৭, সে সকল ব্যক্তিদের কঠর পরিশ্রমের দ্বারাই ৩৮ থেকে ৪৪ বছর বয়সে ভাগ্যউন্নতি লাভ হয়ে থাকে৷
সংখ্যা ৮:
সংখ্যা ৮ একটি জটিল সংখ্যা৷ এই সংখ্যায় জন্মগ্রহন করলে সেই ব্যক্তিদের জীবনে অনেক চড়াই উৎড়াই এর মধ্য দিয়ে যায়৷ ৩৬ থেকে ৪২ বছর বয়সে এদের উন্নতি আসে জীবনে৷ এই বছরের মধ্যেই তারা ভাগ্যবান এবং আর্থিক লাভ করে থাকে৷
সংখ্যা ৯:
৯ সংখ্যার ব্যক্তিদের ভাগ্যবান বছর ২৪৷ এই বছরে তারা খ্যাতি এবং অর্থ উপার্জন করতে পারে৷

সালমান শাহ’র মৃত্যুর পরে সামিরার ভাইরাল সেই ছবিটি!




বাংলা চলচ্চিত্রের কালজয়ী নায়ক সালমান শাহ আজ থেকে ২১ বছর আগে পরপারে পাড়ি জমালেও তাকে নিয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। প্রয়াত এই জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু কীভাবে হলো সেটাই যেন বড় রহস্য হয়ে উঠেছে। মাত্র চার বছরের চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারে দর্শক হৃদয়ে স্থান করে নেওয়া সালমান শাহ কেন পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেলেন, নাকি ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন, সেই রহস্য উন্মোচনে সালমানের লাশ উদ্ধারের ঘটনার প্রতিটি বিষয় চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন ভক্তরা।
আর এমনই একটি ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়েছে। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ইস্কাটনের নিজ বাসা থেকে লাশ উদ্ধারের পরের একটি ছবিকে ঘিরেই আগ্রহের কমতি নেই সালমান ভক্তদের।
ফেসবুকে সালমান ভক্তদের দাবি, ছবিটিতে বাম পাশ থেকে সালমানের মামা আলমগীর কুমকুম, তার পাশে সালমানের মা নীলা চৌধুরী ও সব শেষে সালমান শাহ’র স্ত্রী সামিরা হক। ছবিটিকে ঘিরে সালমানের লাশ উদ্ধারের দিন কার-কেমন অনুভূতি ও প্রতিক্রিয়া ছিল, তা ধারণা করার চেষ্টা করছেন ফেসবুক জুড়ে সালমান ভক্তরা।
ভক্তদের কেউ কেউ এতে সামিরার কড়া সমালোচনা করছেন, আবার কেউ কেউ সে সময়ের ঘটনার শোকে কাতর হয়ে পড়ছেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার নিউ ইস্কাটনের নিজ বাসা থেকে সালমানের লাশ উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে এখন পর্যন্ত কম জল ঘোলা হয়নি। তবুও পরিষ্কার হচ্ছে না প্রয়াত এই অভিনেতার মৃত্যুর রহস্য।
সম্প্রতি ফেসবুকে সালমানের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলার সাত নম্বর আসামি রুবি সুলতানার দেওয়া ভিডিও ঘিরে দেশব্যাপী নতুন করে সালমান হত্যার বিচারের দাবিতে তোলপাড় হচ্ছে। তবে সালমানকে হত্যার পরিকল্পনা জানার বিষয়টি যে আগে থেকেই রুবি জানতেন তা বোঝা যায় রিজভির জবানবন্দীতে। এদিকে রুবি সুলতানার বক্তব্য প্রমাণ হিসেবে মামলার নথিতে সংযুক্ত করার আবেদন করা হবে জানিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার বলেন, প্রয়োজনে রুবিকে দেশে ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোল এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টারের সহযোগিতা চাওয়া হবে

ফেসবুক হ্যাক হয় যেভাবে!!


আপনার ফেসবুক প্রোফাইল কে দেখছে—এ ব্যাপারে জানতে চান? ফেসবুক সাধারণত এ ধরনের তথ্য দেয় না। কিন্তু কিছু স্ক্যাম বা প্রতারণার কৌশল ব্যবহার করে ফেসবুক ব্যবহারকারীকে বোকা বানায় সাইবার দুর্বৃত্তরা।
সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন এক কৌশলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করছে সাইবার দুর্বৃত্তরা। এ জন্য অবশ্য ফেসবুক ব্যবহারকারীর কৌতূহলকে কাজে লাগাচ্ছে তারা। অন্যের সম্পর্কে তথ্য জানার আগ্রহ দেখাতে গিয়ে অনেকেই নিজের পাসওয়ার্ড খোয়াচ্ছেন, হ্যাক হয়ে যাচ্ছে তাঁদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
ফেসবুকে পোস্ট হিসেবে নিশ্চয়ই চোখে পড়েছে প্রলোভন দেখানোর নানা স্ক্যাম? এ ধরনের পোস্ট বলা হয়—প্রোফাইল কে দেখছে, তা জেনে নিন বা আপনাকে কে আনফ্রেন্ড করে দিল, তা দেখার সুযোগ রয়েছে এ পোস্টে।
এ ধরনের পোস্ট আসলে একধরনের চাতুরী ও দুর্বৃত্তদের তথ্য সংগ্রহের কৌশল। এ ধরনের পোস্টে অনেক সময় এমন সফটওয়্যারের প্রলোভন দেখানো হয়, যাতে অন্যের ফেসবুক প্রোফাইলের পাসওয়ার্ড চুরি করার সুবিধার কথাও বলা হয়। অনৈতিক জেনেও অনেকে এ ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহারে প্রলুব্ধ হন।
সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এলএমএনট্রিক্স ল্যাবের গবেষকেরা সম্প্রতি ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চুরিতে ব্যবহৃত একধরনের সফটওয়্যারের খোঁজ পেয়েছেন। সফটওয়্যারটি রিমোট অ্যাকসেস ট্রোজান (র‍্যাট) ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে ফেসবুক ব্যবহারকারীর গ্যাজেটসে চলে আসতে পারে। এটাকে বলা হচ্ছে ‘ইনস্ট্যান্ট করমা’।
প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চকে ওই গবেষকেরা বলেছেন, সফটওয়্যারটির ব্যবহার দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এটাকে ক্ষতিকর সফটওয়্যার কর্মসূচি বা ফেসবুক পাসওয়ার্ড স্টিলার হিসেবে সক্রিয়ভাবে ছড়ানো হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে একে ফেসবুক পাসওয়ার্ড রিকভারি সফটওয়্যারও বলা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্ষতিকর সফটওয়্যারটি সম্পর্কে নানাভাবে প্রচার চালানো হয়। এ ধরনের সফটওয়্যারের চাহিদা থাকায় বিভিন্ন স্প্যাম মেইল, বিজ্ঞাপন, পপ-আপ, বান্ডল সফটওয়্যার, পর্নসাইট বা শুধু সফটওয়্যার হিসেবেও এর বিপণন কর্মসূচি চালানো হয়। এ সফটওয়্যার ডাউনলোড করে কেউ চালালে লগইন তথ্য চাওয়া হয়। এ ছাড়া যার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার জন্য এ সফটওয়্যার চালু করা হয়, তার লিংক দিতে বলা হয়। এরপর হ্যাক বাটনে ক্লিক করলেই ডিভাইসে র‍্যাট ইনস্টল হয়ে যায়। ফলে অন্যের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করতে গিয়ে নিজের সর্বনাশ ঘটতে পারে।
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখতে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে সন্দেহজনক কোনো লিংকে ক্লিক না করা। কোনো লিংকে সরাসরি ক্লিক না করে ব্রাউজারে পেস্ট করে তা দেখে নেওয়া যেতে পারে। সন্দেহজনক লিংক বা বিষয়টি সম্পর্কে অনলাইনে একটু সার্চ করে দেখে নিতে পারেন। ফেসবুকের সিকিউরিটি সেটিংস ঠিক আছে কি না পরীক্ষা করে দেখুন। তথ্যসূত্র: দ্য সান।

সালমান শাহ হত্যা নিয়ে ভিডিও: কেন বন্ধ হলো রাবেয়া রুবি’র সেই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট?


প্রয়াত চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার আসামি যুক্তরাষ্ট্রর পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে বসবাসরত রাবেয়া সুলতানা রুবির ফেসবুক আইডি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। গত ৭ আগস্ট সোমবার ফেসবুকে এক ভিডিও বার্তায় সালমান শাহর মৃত্যু নিয়ে কথা বলেছেন রুবি। তা নিয়ে দেশ ও বিদেশে শুরু হয় তোলপাড়। এর প্রেক্ষিতে গত শুক্রবার থেকে তার ফেসবুক আইডি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুকে ভিডিও বার্তা প্রকাশের কয়েকদিন পর রুবি আরেকটি ভিডিও বার্তায় সবকিছুই অস্বীকার করে বলেন, আমি আগের ভিডিও যা বলেছি, ‘সব মিথ্যা বলেছি’। কারণ আমি একজন মানসিক রোগী। আমার কাছে হাসপাতালের সব কাগজপত্র রয়েছে। আবার আমার ছেলে আমাকে হাসপাতালে পাঠাবে।
অপর দিকে গত এক সপ্তাহ আগে নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল কার্যালয়ে দেখা গেছে রুবিকে। সালমান শাহ হত্যা মামলার ঘটনা নিয়ে তার ফেসবুকে ভিডিও বার্তা প্রকাশের আগে ঘটনার বর্ণনা শোনাতে তিনি কনস্যুলেট অফিসে এসেছিলেন বলে জানা গেছে। কনস্যুলেট জেনারেল কার্যালয়ে এসে সালমান শাহ হত্যাকাণ্ডর বর্ণনা শোনাতে চিৎকার করছিল রাবেয়া সুলতানা রুবি।
নিউ ইয়র্ক প্রবাসী মোহাম্মদ শফিক উল্লাহ জানান, তিনি গত এক সপ্তাহ আগে পাসপোর্ট সংক্রান্ত এক কাজে নিউ ইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল কার্যালয়ে গিয়ে সেখানে সালমান শাহ খুনের ‘আসামি’ সেই রাবেয়া সুলতানা রুবিকে দেখতে পেয়েছেন। এর কয়েকদিন পর রুবি তার ভিডিও বার্তায় সালমান শাহ হত্যাকাণ্ডর রহস্য উৎঘাটনের জন্য সকলের সাহায্য চায়।
শফিক জানান, রুবি ওই দিন কনসুলেট অফিসে চিৎকার করে কথা বলছিলেন। কি প্রসঙ্গে কথা বলছিলেন তা তিনি সঠিকভাবে জানেন না। তবে শফিক রুবিকে ভেতরে গিয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছেন বলে জানান।
এ ব্যাপারে নিউ ইয়র্কের কনসাল জেনারেল শামীম আহসান এনডিসি’র সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, রুবি কয়েকদিন আগে আমাদের অফিসে এসেছিল সালমান শাহ হত্যাকাণ্ডর ঘটনা নিয়ে কথা বলার জন্য এসেছিলেন। ওই সময় আমি বাইরে থাকায় তার সঙ্গে কথা হয়নি। অফিসের অন্য একজন কর্মকর্তার সঙ্গে রুবির কথা হয়েছে। তবে আমরা সালমান শাহ হত্যাকাণ্ডর বিষয় নিয়ে তার কোনো বক্তব্য শুনতে রাজি নই। এসব আদালতের ব্যাপার। তাই তার কোনো বক্তব্যই শোনা হয়নি। যদি আদালত থেকে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হতো তখন আমরা তার বক্তব্য শুনতাম।

তারকা হবার আগে যা করতেন তারা


আপনার পরিশ্রমই আপনাকে আরো অনুপ্রেরণা দেবে এগিয়ে যাবার জন্য৷ কারণ বেশিরভাগ সাফল্যের পেছনেই দেখা যায় দারিদ্র বা কষ্টের এক ইতিহাস৷ সেই ইতিহাসের জানতে বেশিদূর যেতে হবে না৷
বলিউডে চোখ জানা যাবে তা৷ অমিতাভ বচ্চন থেকে রজনীকান্ত, অক্ষয় কুমার থেকে জনি লিভার কে নেই তালিকায়৷
অভিনেতা হবার আগে অমিতাভ বচ্চন কলকাতার শিপিং কোম্পানিতে কাজ করতেন৷ কিন্তু ইন্ডাস্ট্রিতে আসার আগে তাকেও অনেক কষ্ট করতে হয়েছে৷ এমনকি কসমেটিক আইটেম বিক্রি করতে গিয়ে সেলসম্যানের কাজও করতে হয়েছে এ অভিনেতাকে৷
শাহরুখ খান বলিউড বাদশাহ বলা হয় তাকে। বিভিন্ন পার্টিতে সহায়ক হিসেবেও কাজ করতে হয়েছিল তাকে৷ গুঞ্জন আছে, জনপ্রিয় গজলশিল্পী পঙ্কজ উদাসের গানের আসরেও তিনি সহায়কের কাজ করেছিলেন যেখানে তার বেতন ছিল ৫০টাকা!
দাপুটে অভিনেতা নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি৷ ২০ বছরের দীর্ঘ পরিশ্রম আজ তাকে এ স্থান এনে দিয়েছে৷ স্ট্রাগল পিরিয়ডে তিনি কেমিস্টের কাজ করতেন৷ দিল্লিতে ওয়াচম্যানের কাজও করেছেন তিনি৷
জনপ্রিয় কমেডিয়ান অভিনেতা জনি লিভার ছবির জগতে আসার আগে রাস্তায় পেন বিক্রি করে দিনযাপন করতে হয়েছে তাকে৷
অক্ষয় কুমার ব্যাংককে হোটেলে কাজ করা থেকে শুরু করে কুন্দনের গয়না বিক্রি করার মতো কাজও করেছেন রুপালি দুনিয়ায় পা রাখার আগে৷
এভারগ্রিন অ্যাকটর দেব আনন্দ একসময় কেরানির কাজ করতেন!
কমেডি কিং কপিল শর্মাও এ পেশাতে পা রাখার আগে পিসিওতে কাজ করতেন।
দক্ষিণী ছবির সুপারস্টার রজনীকান্ত দীর্ঘদিন বাসের কনডাক্টরের কাজ করেছেন বেঙ্গালুরুতে৷
তথ্যসূত্র- কলকাতা 24×7

মেয়েদের নাভি সম্পর্কে আশ্চর্যজনক কিছু তথ্য জেনে নিন, অবাক হবেন আপনিও!


পৃথিবী জুড়ে এমন অনেক কিছুই রয়েছে, যেগুলো সম্পর্কে ন্যূনতম কোনও ধারণাই আমাদের নেই। আজ মানবদেহের নাভি সম্পর্কে কিছু আশ্চর্যজনক তথ্য।
মানব শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ নাভি। জন্মের পর মাতৃজঠরের সঙ্গে ছেদের মুহূর্তেই যা তৈরি হয়ে যায়।
মা ও শিশুর যোগসূত্র। তাই নাভির সঙ্গে জড়িয়ে নানা অবাক করা বিষয়।
১. প্রতিবছর বিশ্বের প্রায় ২ লক্ষ মানুষ নাভি কুন্ডলীর প্লাস্টিক সার্জারি করান। প্রায় ১ লক্ষ ৮০ হাজার মানুষ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নাভি কুন্ডলী ভিতর দিকে করেন।
২. একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ৬০ জন মানুষের নাভিতে প্রায় আড়াই হাজার আলাদা আলাদা প্রজাতির ব্যাক্টেরিয়া বসবাস করে।
৩. নাভি কুন্ডলী সাধারণত বাইরের দিকেই বেরিয়ে থাকে। পৃথিবীর মাত্র ১০ শতাংশ ব্যক্তির নাভি কুন্ডলী ভিতরের দিকে।
৪. অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের অনেক সময় শিশুর চাপে নাভি কুন্ডলী ভিতর থেকে বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে।
৫. প্লাস্টিক অ্যান্ড রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে, যে সব মহিলার নাভি কুন্ডলী বাইরের দিকে, তারা খুব একটা আকর্ষণীয় হন না। পুরুষদের ক্ষেত্রেও তাই।

বিশ্বের সবচেয়ে মোটা সেই নারীর ইচ্ছা পূরণ করবেন সালমান খান


সালমান বরাবরই অন্য অভিনেতাদের থেকে অন্য রকম। ভক্তদের ইচ্ছে পূরণের ক্ষেত্রে তার যেন তুলনা হয় না।
২০১৫ সালে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করতে মু্ম্বাই গিয়েছিলেন আবদুল বাসিত নামের এক পাকিস্তানি নাগরিক।
তখন তার ইচ্ছে পূরণ করতে বাসিতের সঙ্গে দেখা করেছিলেন সালমান খান।
এবার তেমনই এক ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে যাচ্ছে। এবারও ভক্তের ইচ্ছা পূরণ করনে সালমান খান। চিকিৎসার
প্রয়োজনে বর্তমানে মুম্বাইয়ের সাইফী হাসপাতালে অবস্থান করছেন বিশ্বের সবচেয়ে মোটা (ওজন ৫০০ কেজি) নারী ইমান আহমেদ আবদুলাতি।
এই নারী আবার সালমানের ভক্ত।
ইমান যে চিকিৎসকের অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছেন তার নাম মোফাজ্জল লাখদাওয়ালা। এই চিকিৎসক আবার সালমানের পরিবারের ব্যক্তিগত চিকিৎসক।
তার মাধ্যমেই সালমানের সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন ইমান।
৩৬ বছর বয়সি ইমানের ইচ্ছা পূরণের বিষয়ে সালমানের বাবা সেলিম খান বলেন, ‘আমরা তার ইচ্ছের বিষয়টি শুনেছি।
সালমান অবশ্যই তার সঙ্গে দেখা করবে। এ ধরনের রোগীদের ইচ্ছে পূরণের জন্য অভিনেতারা প্রয়োজনে যে কোনো জায়গায় যাবে।
কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আমরা এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো চিঠি পায়নি। চিঠি পাওয়া মাত্রই সালমান তার সঙ্গে দেখা করবে।’

ফলকে ফরমালিনমুক্ত করার সঠিক উপায়… জেনে রাখুন কাজে লাগবে!


দোকানে সাজানো তরতাজা বাহারি সব ফলের দিকে তাকালেই মনে হয় হাতছানি দিয়ে ডাকছে। কিন্তু মনের ভেতর থাকা ফরমালিন আতঙ্ক মুখ ফিরিয়ে নিতে বাধ্য করে। কেউ কেউ সে ভয়কে উপেক্ষা করেন বটে, তবে নানা রোগে আক্রান্ত হওয়াকে নিশ্চিত করেন। সাদা পাউডারের মতো দেখতে ফর্মালডিহাইড পানিতে সহজেই দ্রবণীয়। শতকরা ৩০ থেকে ৪০ ভাগ ফর্মালিনের জলীয় দ্রবণকে ফর্মালিন হিসাবে ধরা হয়।
ফর্মালিন সাধারনত টেক্সটাইল, প্লাষ্টিক, পেপার, রঙ, কনস্ট্রাকশন ও মৃতদেহ সংরক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়। ফরমালিনে ফরমালডিহাইড ছাড়াও মিথানল থাকে। মানবদেহের জন্য এই মিথানল খুব ক্ষতিকর। লিভার বা যকৃতে মিথানল এনজাইমের উপস্থিতিতে প্রথমে ফরমালডিহাইড এবং পরে ফরমিক অ্যাসিডে রূপান্তরিত হয়। ফলে দুটি উপাদানই শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। অথচ ক্ষতিকারক এই উপাদান বর্তমানে দেদারসে ব্যবহার হচ্ছে মৌসুমী ফল সংরক্ষণে।
ফরমালডিহাইড চোখের রেটিনাকে আক্রান্ত করে কোষ ধ্বংস করে। দীর্ঘদিন ধরে ফরমালিনযুক্ত খাবার খাওয়ার অভ্যাস মানুষকে অন্ধ করে দিতে পারে। তাৎক্ষণিকভাবে ফরমালিন পেটের পীড়া, হাঁচি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, বদহজম, ডায়রিয়া, আলসার, চর্মরোগসহ নানা রোগে ভোগাতে পারে। শরীরে উপস্থিত এসব রাসায়নিক পদার্থ ধীরে ধীরে লিভার, কিডনি, হার্ট, ব্রেনকে ধ্বংস করে দেয়। লিভার ও কিডনি অকেজো হয়ে যায়। হার্টকে দুর্বল করে দেয়। স্মৃতিশক্তিও লোপ পায়। গর্ভবতী মা আর শিশুদের জন্য ফরমালিনযুক্ত খাবার বেশি ক্ষতিকারক। ফরমালিনযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করার ফলে পাকস্থলী, ফুসফুস ও শ্বাসনালিতে ক্যানসার হতে পারে। অস্থিমজ্জা আক্রান্ত হওয়ার ফলে রক্তশূন্যতাসহ ব্লাড ক্যানসারও হতে পারে। অর্থাৎ মৃত্যু অনিবার্য।
আসছে ফলের মাস জৈষ্ঠ্য। দেশীয় নানা ফলের রসে মন ডুবাতে উন্মুখ হয়ে থাকে মন। সুস্বাদু সেসব ফলের সঙ্গে আসে ফরমালিনের ত্রাশ। তাই বলে কি লোভনীয় এসব ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন? মোটেও না। কিছু সচেতনতা থাকলে এসব ফল খাওয়া যাবে নির্ভয়ে। আর তাই-
– বাজার থেকে আম বা লিচু যে ফলই আনুন না কেন, খাওয়ার আগে ধৈর্য্য ধরুন এক ঘণ্টা বা তার চেয়ে একটু বেশি সময়। এই সময় জুড়ে ফলগুলো পানিতে ডুবিয়ে রাখতে হবে। এতে করে ফরমালিনের মাত্রা কমবে ৬১শতাংশ। মনে রাখতে হবে লিচুর রঙ টকটকে লাল বা মেজেন্টা করতে গাছেই রাসায়নিক স্প্রে করা হয়। তাই গাঢ় রঙের এসব মনোমুগ্ধকর লিচু না কেনায় ভালো।
– লবণাক্ত পানিতে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে ফরমালিনের মাত্রা প্রায় ৯০শতাংশ কমে যায়।
– এক লিটার পানিতে ১০০ গ্রাম ভিনেগার মিশিয়ে যেকোনো ফল আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে প্রায় ১০০ ভাগ ফরমালিন দূর হয়।
– খাওয়ার আগে ১০ মিনিট হালকা গরম লবণ মিশ্রিত পানিতে ফল ও সবজি ভিজিয়ে রাখলে প্রায় ১০০ ভাগ ফরমালিন দূর হয়।

দাঁত দিয়ে নখ কাটেন! তা হলে এই বিরল গুণ রয়েছে আপনার মধ্যে


যাঁরা এই কাণ্ডটির মধ্যে থাকেন, তাঁদের খেয়ালই থাকে না বিষয়টা। তাঁরা আত্মমগ্ন হয়ে কেটেই চলেন নখ। কেবল এই কুট-কুট চালাতে চালাতে যখন নখের চামড়া উঠে যায়, তখন মালুম পান, ব্যাড হ্যাবিটের ঠেলা।
বদ অভ্যাসের তালিকার গোড়ার দিকেই রয়েছে দাঁত দিয় নখ কাটা। ইস্কুলে মাস্টারমশাই-দিদিমণিরা বকে বকে হেদিয়ে গিয়েছিলেন, মনে পড়ে?
বাড়িতে মা প্রয়াশই চড়টা-চাপড়টা লাগাতেন। কিন্তু এসবে কোনও কাজ হয়নি। আজও সময় পেলেই হাত নিজে নিজেই চলে যায় দাঁতে। আর তার পরে কুট-কুট-কুট।
এই স্বভাবের জন্য কারোর কারোর প্রেমিকা পালিয়েছে, কেউ বয়ফ্রেন্ড পর্যন্ত গড়াতেই পারেনি। আপিস-কাছারিতে ‘নখ খাওয়া’ পাবলিকরা মার্কড হয়ে থাকেন। কিন্তু যাঁরা এই কাণ্ডটির মধ্যে থাকেন, তাঁদের খেয়ালই
থাকে না বিষয়টা। তাঁরা আত্মমগ্ন হয়ে কেটেই চলেন নখ। কেবল এই কুট-কুট চালাতে চালাতে যখন নখের চামড়া উঠে যায়, তখন মালুম পান, ব্যাড হ্যাবিটের ঠেলা।
এত খারাপ দিক থাকা সত্ত্বেও, দাঁত দিয়ে নখ কাটার এক অতি সুলক্ষণকে ব্যক্ত করলেন মন্ট্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল মনোবিজ্ঞানী।
‘জার্নাল অফ বিহেভিয়র থেরাপি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল সাইকিয়াট্রি’-তে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে তাঁরা দেখিয়েছেন, এই বিশেষ স্বভাবটি যাঁরা বয়ে চলেছেন, তাঁরা এক বিরল গুণের অধিকারী।
এতদিন পর্যন্ত মনোবিজ্ঞান এটাই জানিয়েছে যে, মূলত উদ্বেগজনিত কারণেই মানুষ দাঁত দিয়ে নখ কাটে।
কিন্তু মনোবিজ্ঞানী কিয়েরোন ও’কনর উপরোক্ত নিবন্ধে জানিয়েছেন, দাঁত দিয়ে নখ কাটার পিছনে রয়েছে আরও গভীর এক কারণ।
তাঁর মতে, যেসব মানুষ অতিরিক্ত মাত্রায় খুঁতখুঁতে, তাঁরাই বেশি মাত্রায় এই কাণ্ডটি করে থাকেন।
আর একটু তলিয়ে ভাবলে এক প্রকার অতৃপ্তিই দাঁত দিয়ে নখ কাটার পিছনে কাজ করে। আসলে এটা পার্ফেকশনিস্ট মানুষের লক্ষণ।
সৃজনশীল মানুষের মধ্যে দাঁত দিয়ে নখ কাটা, চুলে বার বার আঙুল চালানো, ভুরু অথবা চোখের পাতা ছেঁড়া ইত্যাদি মুদ্রাদোষ প্রায়শই দেখা যায়। সত্যজিৎ রায় দাঁত দিয়ে রুমাল কাটতেন।
দিনে একটা নতুন রুমাল লাগত তাঁর। একথা স্বয়ং বিজয়া রায় তাঁর স্মৃতিকাথায় জানিয়েছিলেন।
পারফেকশনের জন্য খুঁতখুঁতেপনাই এক উদ্বেগের সৃষ্টি করে এবং তারই বহিঃপ্রকাশ দেখা যায় এই ধরনের মুদ্রাদোষের মধ্য দিয়ে, এমন কথাই জানিয়েছেন ও’কনর ও তাঁর সহগামী মনোবিজ্ঞানীরা।-এবেলা

বাসর রাতে বিড়াল মারা বলতে কি বুঝায়?আসল ঘটনা শুনলে অবাক হয়ে যাবেন।


চলুন, আগে বিড়াল মারার কাহিনীটা শুনা যাক। একদা বাগদাদের বাদশাহ এর ছিল দুইজন কন্যা। এই দুই রাজকন্যা ছাড়া তার ছিলনা কোন রাজপুত্র। রাজকন্যা দুজন ছিল বাদশা এর অনেক অনেক আদরের।
সবসময় দুই রাজ কন্যার জন্যে দশ পনেরো জন দাসী প্রস্তুত থাকতো। কখন কোনো রাজকন্যার কি দরকার হবে আর তারা হুকুম পালন করবে। দুই রাজকন্যারই একটা করে বিড়াল ছিলো।
বিড়াল দুটো ছিলো তাদের সবসময় এর সাথী। তারা খেতে বসলে এমনকি ঘুমাতে গেলেও ঐ বিড়াল দুটো সাথে সাথে থাকত। তো দেখতে দেখতে দুই রাজকন্যাই একসময় বড় হয়ে গেলো।
তারা বিবাহ উপযুগি হয়ে গেলো। তারপর বাদশাহ এর চিন্তা বাড়তে লাগল, কারন এই দুই রাজকন্যার জামাইদের উপরেই তার এই বিশাল রাজ্যের দায়িত্ত দিয়ে যেতে হবে।
সুতারাং এমন যোগ্য দুজন ছেলে খুজে বের করতে হবে। যারা এই গুরু দায়িত্ব ভালো ভাবে পালন করতে পারবে।
সারা রাজ্যে অনেক খোজাখুজি করে এমন দুইভাই পাওয়া গেলো যাদের কাছে রাজকন্যাদের বিয়ে দেয়া যায় বলে বাদশাহ এর মনে হল। তারপর অনেক ধুমধাম করে বিয়ে হল দুই রাজকন্যার একসাথে।
অতঃপর বাদশাহ দুই মেয়ে জামাইকে সমান ভাবে রাজ্যের দায়িত্য ভাগ করে দিলেন। এরপর দুই ভাই রাজ্য চালনা নিয়ে অনেক ব্যাস্ত হয়ে পরলো। দুইজনের অনেক দিন দেখা সাক্ষাত নেই।
হঠাত করেই রাজ্যের একটা বড় অনুষ্ঠানে দুই ভাই এর দেখা হয়ে গেলো। তারপর দুইজনই আবেগে আপ্লুত হয়ে পরলো এতদিন পরে ভাইএর সাথে দেখা এই জন্যে।
তারপর অনেক কথায় কথায় ছোট ভাই জিজ্ঞাসা করলো তাদের বৌ মানে রাজকন্যাদের কথা। তখন বড় ভাই বলল হুম, বড় রাজকন্যা তাকে অনেক সমীহ করে চলে।
তার কোন কাজই করা লাগে না। ইত্যাদি ইত্যাদি। এইসব শুনে ছোটভাই বলল ছোট রাজকন্যা তার কোন যত্নই করে না। সবসময় রাগা রাগি করে এমনকি মাঝে মাঝে গায়েও হাত তুলে।
তখন বড় ভাইকে জিজ্ঞাসা করল কিভাবে রাজকন্যাকে বশ করল? তখন বড় ভাই বলল, রাজকন্যার বিড়ালের কথা।ছোট ভাই বলল হ্যাঁ ওই বিড়ালকে তো আমার চাইতেও বেশি যত্নে রাখে।
বড়ভাই বলল, হ্যাঁ, প্রথম দিন বাসর রাতে ঘরে ঢুকেই আমি একটা তরবারি দিয়ে ওই বিড়ালের ওপরে দিলাম এক কোপ। ব্যাস একবারে দুইভাগ।
এই ঘটনায় বড় রাজকন্যা ভাবলো আমি মনেহয় অনেক বড় কোন বীর, এরপর থেকেই সে আমাকে অনেক সমীহ করে চলে। তো এই কথা শুনে ছোটভাই মনে মনে ভাবলো ঠিক আছে আজকে বাড়ী ফিরেই বিড়ালের জীবন নাশ করা লাগবে।
তারপরে আবার অনেকদিন পরে দুই ভাই এর দেখা। এবার ছোট ভাইএর শরীরে অনেক কাটা দাগ। বড়ভাই জিজ্ঞাসা করলো কি খবর কোন যুদ্ধে আহত হয়েছিলে নাকি?
ছোটভাই বলল, না ভাই তোমার ঘটনা শুনে আমি ওইদিন বাসায় গিয়ে তরবারি নিয়ে এক কোপে বিড়ালটাকে দুইভাগ করে দিলাম।
কিন্তু আমার বেলায় ঘটনা উলটো হল।আমাকে এর শাস্তি সরূপ একমাস কারাবন্দি আর অত্যাচার ভোগ করা লাগলো। তখন বড়ভাই বলল, বিড়াল বাসর রাতেই মারতে হয়, পরে মারলে কোন লাভ নাই।
প্রকৃতপক্ষে বাসর রাতে বিড়াল মেরে কিছু হয়না। এগুলো শুধুই গল্প কথা…. এর সাথে ইসলামের দূরতমও কোন সম্পর্ক নেই।
এ ধরনের অহেতুক কুসংস্কার থেকে আমাদের বেঁচে থাকা উচিৎ। আল্লাহ আমাদের তাওফিক দিন। আমীন!

কোন মেয়ে সহবাস করেছে কিনা চেহারা দেখেই বোঝার উপায় জেনে নিন ?


ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় নিয়ে আজকের আয়োজন। অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন কি করে ভার্জিন মেয়ে যাবে? কেউ জানতে চেয়েছেন বিয়ের প্রথম রাতে আমি কিভাবে বুঝবো আমার স্ত্রী সতী কিনা? কুমারীত্ব ঠিক আছে কিনা তা বুঝার কোনো পদ্ধতি থাকলে জানাবেন? তাই সবার প্রশ্নের উত্তর দিতে আজকের লেখা। চলুন জেনে নেয়া যাক।
ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
ভার্জিন মেয়ে দুই ভাবে চেনা যায়। প্রথমত ব্রেস্ট দেখে , দ্বিতীয়ত ভ্যাজিনা দেখে (ব্যাতিক্রম ছাড়া)। এজন্য আপনাকে ব্রেস্ট এবং ভ্যাজিনা ভালভাবে আলোর মধ্যে লক্ষ্য করতে হবে। তাই লাইট জ্বালিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করতে হবে। অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে যৌন মিলন করতে চাইবে না। তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন। একেবারে লাইট জ্বালিয়ে মিলন করতে না চাইলে কিন্তু আপনার আর এই পোস্ট কোন কাজে আসবেনা। দেখা গেছে, ভার্জিন মেয়ে রা লাইট জ্বালিয়ে হ্যাজবেন্ড এর সাথে প্রথম সেক্স করতে কোন আপত্তি করেনা। প্রথমে আপত্তি করলেও হ্যাজবেন্ডের অনুরোধে রাজি হয়ে যায়। তারাই বেশী আপত্তি করে যাদের ভার্জিনিটি প্রশ্নবিদ্ধ!
ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিস্ট জেনে নিন
১. শরীর সমান্তরালে রেখে বিছানায় শোয়া অবস্থায় ব্রেস্ট লক্ষ্য করুন। ভার্জিন হলে ব্রেস্ট ওভাল (ডিম্বাকৃতি) হবে। (মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
২. এবার ব্রেস্টের বোটা দুটো লক্ষ্য করুন। ভার্জিন মেয়ে দেরে বোটা দুটো সামান্য চোখা এবং ছোট হবে।(মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
৩. দু হাতে ব্রেস্ট দুটো স্পর্শ করুন। আস্তে আস্তে চাপ দিন। ছেড়ে দিন। আবার চাপুন। ভার্জিন মেয়ে দের ব্রেস্টগুলো চাপ দিয়ে ছেড়ে দিলে দ্রুত পুর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে। অর্থাৎ এলাস্টিসিটি অনেক বেশী হবে।বেশ কয়েকবার চেপেও আপনি এটা বুঝে নিতে পারেন।
ভ্যাজিনার বৈশিষ্ট যেমন থাকবে
মেয়েটিকে বিছানায় শুইয়ে দিন।তার দুপায়ের মাঝখানে হাটু গেড়ে বসুন। প্রয়োজন হলে শুয়ে পড়ুন।এবার মেয়েটির হাটুর উপর হাত রেখে দুপা দুদিকে ফাক করুন। এখন মনযোগ দিয়ে ভ্যাজিনা লক্ষ্য করুনঃ
১. ভ্যাজিনায় দুই ধরনের লিপ(ঠোট) থাকে- লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা। লিবিয়া মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া মাইনরা ভিতরের দিকে থাকে। এদের কাজ হল যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখা।দুপা ফাক করার পর ভার্জিন মেয়ে হলে লিবিয়া মেজরা একটার সাথে অন্যটা লেগে থেকে যোনী ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।এবং এটা টান টান ও মসৃন থাকবে।
২. যদি ভার্জিন মেয়ে না হয় তবে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার সাথে সাথে দুদিকে সরে যাবে।এটা অনেকটা বড় হবে, দুদিকে নেতিয়ে থাকবে, কুচকানো এবং অমসৃন থাকবে।
৩. অনেক সময় কোন কারনে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার পর দুদিকে সরে যেতে পারে। কিন্তু ভার্জিন মেয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লিবিয়া মাইনোরা যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।
৪. ভার্জিন মেয়েদের ক্ষেত্রে লিবিয়া মেজরা কিন্তু আকারে ছোট থাকবে অথবা দেখতে টান টান এবং মসৃন থাকবে। ভার্জিন না হলে এটা বড় দেখা যাবে অথবা বাইরের দিকে ঝুলে থাকতে দেখা যাবে এবং অমসৃন ও ভাজ যুক্ত হবে।
৫. এতক্ষন তো শুনলেন ভ্যাজিনাল লিপ দেখে ভার্জিনিটি বোঝার উপায়। এবার আসেন আরেকটু ভিতরে যাই। দুপা ফাক করে আপনার দুহাত দিয়ে ভ্যাজিনাল লিপ সরিয়ে দিন। যোনির চামড়া দুদিকে সরালে যোনি ছিদ্র দেখতে পাবেন। খেয়াল করে দেখার চেস্টা করুন পর্দা আছে কিনা। পর্দা থাকলে তো কোন কথাই নেই পর্দা না থাকলেও সমস্যা নাই। মন খারাপ করবেন না। সেক্ষেত্রে ছিদ্রের গঠন খেয়াল করুন। ছিদ্রের মুখ যদি গোলাকার হয় তবে মেয়েটি ভার্জিন। আর ছিদ্রের মুখ যদি তারার মত জিক- জ্যাক হয় তবে সমস্যা আছে। তবে সামান্য জিক- জ্যাক চলে কারন দৌড় ঝাপের জন্য ওটুকু ফাটতে পারে কিন্তু যদি বেশী হয় তবে কিন্তু সমস্যা আছে।

স্ত্রীর কারনে পুরুষদের হার্ট অ্যাটাক বেশি হয় ! কারন গুলো জানলে অবাক হবেন…


আজকের কম্পিটিশনের দুনিয়ায় স্ট্রেস একটি দৈনন্দিন সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যাও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বাড়ছে মৃত্যুর ঝুঁকিও। আর এই স্ট্রেসকে দূরে সরিয়ে রাখতে বিজ্ঞানীরা
এবার নতুন এক উপায় বের করেছেন। তবে, তা বেশিভাবে প্রজোয্য পুরুষদের ক্ষেত্রেই। তাঁদের এই নতুন পন্থা ইতিমধ্যেই নাকি সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে পুরুষদের উপর।
বৈজ্ঞানিকদের মতে শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটালে, কথা বললে নাকি ভালো থাকা যায়। প্রচণ্ডরকম ক্লান্তিতে বা বিষাদগ্রস্ততায় স্ত্রীর সঙ্গে মনের সব কথা শেয়ার করলে হৃৎপিণ্ডটি সুস্থ থাকবে।মার্কিন এই গবেষকরা তাঁদের গবেষণায় দেখেছেন, সঙ্গীর সঙ্গে ইতিবাচক কথা বললে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।
সম্প্রতি আমেরিকায় কয়েকজন গবেষক জানিয়েছেন, স্ত্রীর সঙ্গে নাকি অতিরিক্ত নেতিবাচক কথা বললে তা সরাসরি হার্টের সমস্যা তৈরি করে দেয়। বিভিন্ন পরীক্ষায় তা ইতিমধ্যেই নাকি প্রমাণিত।
তাঁরা আরও জানিয়েছেন, যারা স্ত্রীর সঙ্গে বেশি ঝগড়া করেন তাদের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। ফলে, ঝগড়া নয় ইতিবাচক কথাই বলুন স্ত্রীর সঙ্গে। ভালো থাকবেন। সুস্থ্য থাকবেন।

আযানের আওয়াজ শুনলে কুকুর চিত্‍কার চেঁচামেচি করে কেন? জেনে নিন এই অজানা তথ্যটি সম্পর্কে


আযানের সময় কেন কুকুর ডাকে এর কোনো নির্দিষ্ট কারন নেই, তবে কুকুর কেন ডাকে তা নিম্মে দেওয়া হলোঃ• অন্য কুকুর অথবা প্রানিকে সতর্ক করা –
স্বাভাবিকভাবেই একটি কুকুর চায় তার এলাকায় যাতে অন্য কোনও প্রাণী না চলে আসে। তাই ডাকের মাধ্যমে সে আগেই তার উপস্থিতি বুঝিয়ে দেয়।
→ নারীর গোপন যৌনাঙ্গে মুখ দেয়া যাবে কি না? জানতে এখানে ক্লিক করুন
• উত্তেজনার কোনও মুহূর্তে অংশগ্রহণ করতে চাওয়া –
মানুষ জোরে জোরে কথা বললে অথবা কারো ঝগড়া লাগলে কুকুর বুঝতে পারে। তখন কুকুরও চায় অংশগ্রহন করতে এবং জোরে জোরে ডাকতে থাকে।
• অপরিচিত মানুষ দেখে –
মালিক এবং পরিচিত মানুষ ছাড়া অন্য কারো উপস্থিতিতে কুকুর ডাকতে থাকে। এর ফলে চোর ডাকাত বাড়িতে ঢুকতে পারে না।
• কাউকে ভয় দেখানোর জন্য –
কুকুর যাকে পছন্দ করে না তাকে দেখলেই ভয় দেখাতে চায় এবং দূরে রাখার জন্য ডাকতে থাকে।
→ স্বামী-স্ত্রী সহবাস করার দোয়া, যেসব অবস্থায় সহবাস নিষিদ্ধ ও কিছু নিয়ম! জানতে এখানে ক্লিক করুন
• অস্বাভাবিক কিছু দেখলে –
কুকুরের শ্রবণ শক্তি খুবই ভালো। তাই মৃদু আওয়াজ হলেও কুকুর শুনতে পায়। অপরিচিত আওয়াজ কানে গেলেই তারা ডাকতে থাকে।
• মালিকের মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য –
মালিককে এরা বন্ধু ভাবে এবং সব সময় তার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ভালবাসে। তাই মাঝে মধ্যে মনোযোগ আকর্ষণের উদ্দেশে এরা ডাকে।
• খুশি হলে অথবা কোনও সমস্যায় পড়লে –
ডাকের মাধ্যমে এরা খুশি প্রকাশ করতে এবং দুঃখ প্রকাশ করতে চায়। কোনো অসুবিধায় পড়লেও জোরে জোরে এরা ডাকতে থাকে।

যে গ্রামের মানুষকে বিয়ে করতে চায় না কেউ! কারণ জানলে অবাক হবেন!!


আজব এক গ্রাম। গ্রামজুড়ে অনেক শিক্ষিত বিবাহযোগ্য নারী-পুরুষ। তবে বেশির ভাগেরই বিয়ের পিঁড়িতে বসার সৌভাগ্য হয়নি। বয়স বাড়লেও পাত্র কিংবা পাত্রী জোটে না অনেকের ভাগ্যে। কারণ একটাই, এখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে বিয়ে দিতে চান না বাইরের গ্রামের কেউই।
চরমেঘনা নামের গ্রামটির অবস্থান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে। নদিয়া জেলার করিমপুরের এক নম্বর ব্লকের হোগলবেড়িয়া পঞ্চায়েতের গ্রামটির তিনপাশ জুড়ে বাংলাদেশ। চরমেঘনার পূর্ব, পশ্চিম ও দক্ষিণে যথাক্রমে বাংলাদেশের তিন গ্রাম মায়ারামপুর, জামালপুর ও বিল গেরুয়া। গ্রামটির একদিকে শুধু ভারত। ফলে নিরাপত্তার স্বার্থেই চরমেঘনা গ্রামে বিনা প্রমাণপত্রে কাউকে ঢুকতে বা বের হতে দেয় না ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
চরমেঘনা গ্রামে যাওয়া-আসার জন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া আছে। বাইরের লোকদের বিএসএফের কাছে রীতিমতো কৈফিয়ত দিয়েই চরমেঘনা গ্রামে ঢোকার অনুমতি মেলে। প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চরমেঘনা গ্রামে ঢুকতে বা বের হতে গেলে বিএসএফের কাছে ভোটার কার্ড জমা রাখতে হয়।
নিরাপত্তার কড়াকড়ির কারণেই চরমেঘনা গ্রামে সচরাচর বাইরের কেউ ঢুকতে চান না। গ্রামের বাসিন্দাদের রোগ-সংক্রান্ত কিছু শিথিলতা থাকলেও বিয়ে-থার ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই। কোথায়, কী কারণে, কে, কেন গ্রামে ঢুকতে চান তার বিস্তারিত তথ্য বিএসএফের কাছে লিপিবদ্ধ করে তবেই ছাড়পত্র মেলে। যে কারণে বাইরের কাউকে এ গ্রামে মেয়ে দেখা বা ছেলে দেখার জন্য ঢুকতে বা বের হতে গেলে গুচ্ছের হ্যাপা পোহাতেই হয়। আর এ কারণেই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের এই চরমেঘনা গ্রামে বাইরের কেউই তাঁদের ছেলেমেয়ের বিয়ে দিতে চান না।
চরমেঘনা গ্রামে মোট জনসংখ্যা প্রায় ৮৫০, এর মধ্যে ভোটার ৫৪৫ জন। বাসিন্দাদের মধ্যে একটি বড় অংশই শিক্ষিত এবং বিবাহযোগ্য যুবক-যুবতী। কিন্তু নিরাপত্তার কড়াকড়ির কারণে অনেকে আজও অবিবাহিত হয়ে রয়ে গেছেন ।

পুলিশের হাতে মারাত্মক সিসিটিভি ফুটেজ। বিক্রমের বিপদ বাড়বে! মিথ্যা বলে নিজেকে বাঁচাতে চাইছেন বিক্রম?


ভোরের কলকাতায় গাড়ি দুর্ঘটনা আর জনপ্রিয় মডেল সনিকা চৌহানের মৃত্যু এক সপ্তাহ পার হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এখনও কিছু মিসিং লিঙ্কের জবাব পাচ্ছে না পুলিশ।

গত শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে প্রথমবার মুখ খুলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন অভিশপ্ত ভোররাতের গাড়ির চালক অভিনেতা বিক্রম চট্টোপাধ্যায়। একই সঙ্গে কান্না ভেজা গলায় জানিয়েছেন, তিনি মদও খাননি, জোরে গাড়িও চালাননি।
কিন্তু সত্যি বলেছেন কি অভিনেতা বিক্রম? এমন প্রশ্ন পুলিশের কাছে কারণ, একটি সিসিটিভি ফুটেজ অন্য কথা বলছে। সেই রাতের পার্টির একটি ফুটেজ পুলিশের হাতে এসেছে যেখানে পানীয়ের গ্লাস হাতে দেখা গিয়েছে বিক্রমকে। তবে সেই গ্লাসে কী পানীয় ছিল, কতটা পান করেছিলেন বিক্রম সে উত্তর মেলেনি।
প্রাথমিক তদন্তে মাত্রাতিরিক্ত গতিকেই বিক্রম-সনিকার গাড়ি দুর্ঘটনার জন্য দায়ী করা হচ্ছে। টেলিভিশন ও বড় পর্দার জনপ্রিয় মুখ বিক্রমই সেদিন গাড়ি চালাচ্ছিলেন। তিনি নিজেও সেটা স্বীকার করেছেন। যদিও বিক্রমের পরিবার এবং বন্ধু সূত্রে দাবি করা হচ্ছে, গতি নয়, গাড়ি দুর্ঘটনার কারণ অন্য। গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থাকেই দায়ী করা হয়েছে। কিন্তু গাড়িটি ধাক্কা যে মেরেছিল সেটা সত্যি। আর ধাক্কা মারার পিছনের কারণ কী? কেন নিয়ন্ত্রণ হারালেন চালক বিক্রম?
দুর্ঘটনার পরে বিক্রমের ঘনিষ্ঠ বন্ধু অভিনেতা অঙ্কুশ একটি সংবাদ চ্যানেলের কাছে দাবি করেন, ভোরবেলা ফাঁকা রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময়ে একটি গলি থেকে আচমকা অন্য একটি গাড়ি বেরিয়ে এলে সংঘর্ষ এড়াতে গিয়েই গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারান বিক্রম। ডিভাইডারে ধাক্কা মেরে উল্টে যায় গাড়ি। অঙ্কুশকে এমন কথা জানান বিক্রমের বাবা।
কলকাতার রাসবিহারী রোডের যেখানে দুর্ঘটনা হয় সেখানকার প্রত্যক্ষদর্শীরা দাবি করেন, ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি চালাতে গিয়েই বিপদ। পুলিশও প্রাথমিক তদন্তে তেমনটাই ইঙ্গিত পেয়েছে। কিন্তু এর বাইরেও কয়েকটি উত্তর খুঁজছে পুলিশ।
১। ২.১৫ মিনিট নাগাদ পার্টি থেকে বের হন বিক্রম ও সনিকা। দুর্ঘটনা হয় ৩.৩০ মিনিট নাগাদ। মাঝের সময়টা কোথায় ছিলেন তাঁরা?
২। দুর্ঘটনার পরে কারা দু’জনকে হাসপাতালে নিয়ে যায়?
৩। দুর্ঘটনার পরে পরেই কেন সনিকার বাড়ির লোকেদের খবর দেওয়া হয়নি?
৪। বিক্রম দুর্ঘটনার পরে প্রথম কাকে খবরটা জানান?
৫। সে দিনের পার্টিতে সনিকার বয়ফ্রেন্ড উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও কেন বাড়ি পৌঁছতে নিয়ে যান বিক্রম?


স্বামী চলে গেছে, ৫ বছরের ছোট ছেলের সাথে শারীরিক সম্পর্কে জরিয়ে গেছি…


অনেক কষ্ট নিয়ে লিখতে হচ্ছে। আমি একজন ডিভোর্সি মহিলা, একটি স্কুলে পড়াই। আমার এক মেয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে পরে। আমার হাজবেন্ড আমাকে সন্দেহ করার কারণে আমাদের ডিভোর্স হয়। যদিও আমাদের প্রেমের বিয়ে ছিল এবং পালিয়ে করে ছিলাম। কিন্তু আমার ডিভোর্স হওয়ার পর একটি ছেলের সাথে পরিচয় হয় ফেসবুকে। যদিও পরে জানি সে আমার রিলএটিভ। আমার চেয়ে পাঁচ বছরের ছোট।আমাদের খুব ভালো বন্ধুত্ব হয় এবং পরে আমরা নিজেরা আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বিয়েও করি।
যদিও আইনের কোনো প্রমাণ নাই। আমরা এও জানি যে আমাদের কখনো পারিবারিক ভাবে মানবে না। চেষ্টাও করিনি। সে আরেকজনকে বিয়ে করবে আমি জানি। গত কিছুদিন আগে সে বিয়ে করে। আমার সাথে তার যোগাযোগও হচ্ছে। সে বার বার বলছে যে কিছুদিন দেখতে, কারণ যদি একটি ভুল হয় সব শেষ। সে বার বার বলছে যে আমার সাথে সম্পর্ক রাখবে। কিন্তু কিছুদিন যেতে যাতে কেউ সন্দেহ না করে। কিন্তু আমি কেন জানি না সহ্য করতে পারছি না সবকিছু। আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। যার জন্য আমি আবার আমি অন্য কিছু চিন্তাও করছি না। ওর বিয়ের আগ পর্যন্ত সে সব করছে। সে আমাকে যথেষ্ট ভালোবাসে। কিন্তু আমি পারছি না। না পারছি ছাড়তে আবার না পারছি সব সহ্য করতে। ও ঢাকা থাকে আর আমি সিলেট। কী করব আপু? অনেক কষ্ট হচ্ছে। আমাদের শারীরিক সম্পর্কও হয়।
পরামর্শঃ-
আপু, আপনি কি এখনো বুঝতে পারছেন না যে ছেলেটি আপনাকে ঠকাচ্ছে? আপনি কি এখনো বুঝতে পারছেন না যে ছেলেটি কেবলই শারীরিক সম্পর্ক করার লোভে আপনার সাথে সম্পর্ক করেছিল? খুব কঠিন ভাবেই বলি আপু, আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বিয়ের কোন মূল্য আসলে সমাজে নেই। এইসব কেবলই গালভরা কথা, যেগুলো শারীরিক সম্পর্কের ফাঁদে ফেলার জন্য ছেলেটি ব্যবহার করেছে। এই ছেলে আপনাকে ভালবাসে না। সে কখনোই আপনাকে বিয়ে করে একটি সুখের জীবন দিবে না। আপনার একটি মেয়ে আছে আপু।
মেয়ের ভবিষ্যতের কথা ভেবে হলেও আপনার উচিত এই ছেলের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা।আরেকটি কথা আপু, আপনার উচিত ছেলেটির স্ত্রীকে সব জানানো। সেই মেয়েটির জানার অধিকার আছে যে ছেলেটি স্ত্রী চায় আবার রক্ষিতা রুপেও আপনাকে চায়। এই ছেলেটির সাথে এই মিথ্যা সম্পর্কের মায়া ছেড়ে যত দ্রুত সম্ভব বের হয়ে আসুন। আপনি কাকে ভালোবাসেন, কতটা ভালোবাসেন সেটার কোন মূল্য নেই। কেউ আপনাকে ভালবাসে কিনা, সেটাই হচ্ছে মুখ্য। যথেষ্ট ভুল করে ফেলেছেন, আর ভুল করাটা উচিত হবে না জীবনে।

মানুষ ঘুমালে কোথায় থাকে তার আত্মা? কি বলে ইসলাম আর বিজ্ঞান!


মানুষ যখন ঘুমায় তখন তার আত্মা কোথায় থাকে? কেউই জানেনা সে কখন ঘুমিয়ে যায়। আর ঘুমের মধ্যে যে আলাদা জগত সে সম্পর্কেও মানুষ অজ্ঞ। কখনো কি ভেবে দেখেছেন সে জগত সম্পর্কে? আজ আমরা জানবো কোথায় থাকে মানুষের আত্মা। বিভিন্ন ধর্ম আর বিজ্ঞান অনুসারে নিম্নে তার যুক্তি দাড় করানো হলো-
ইসলাম ধর্ম অনুসারে:
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘মানুষ ঘুমালে তার আত্মা আকাশে চলে যায় এবং তাকে আল্লাহর আরশের কাছে সিজদা করার নির্দেশ দেয়া হয়। যে ব্যক্তি পবিত্র অবস্থায় ঘুমায় তার আত্মা আল্লাহর আরশের কাছেই সিজদা দেয় এবং যে ব্যক্তি অপবিত্র ছিল তার আত্মা আরশ থেকে দূরে সিজদা দেয়।’
(বায়হাকী, ইমামবুখারী এ হাদীসটি তাঁরআত্-তারীখুল কাবীর’ গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন)। ‘
মহানবী (সাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি পবিত্র অবস্থায় ঘুমায় তার মাথার কাছে একজন ফেরেশতা রাতযাপন করে এবং ঐ ব্যক্তি জাগ্রত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত দোয়া করতে থাকে, “হে আল্লাহ! তুমি তোমার এই বান্দাকে ক্ষমা করে দাও
কেননা সে পবিত্র অবস্থায় রাতযাপন করছে। (তাবরানী ও বায়হাকী)
অর্থাৎ এ থেকে বুঝা যায় ইসলাম ধর্ম অনুসারে ঘুমালে মানুষের আত্মা চলে যায় আল্লাহর কাছে। ঘুম থেকে জেগে ওঠা মানে তার আত্মাকে আবার দুনিয়ার বুকে ফিরিয়ে দেন আল্লাহ। আর ফিরিয়ে না দিলে সেই মানুষটির ক্ষেত্রে ঘটে জাগতিক মৃত্যু।
খ্রিষ্টান ধর্ম অনুসারে:
খ্রিষ্টান ধর্মও প্রায় একই কথা বলে। বাইবেল মতে, ‘মানুষ ঘুমানোর পর তার আত্মা স্বর্গে চলে যায়। কিন্তু আত্মার সাথে তার দেহের সম্পর্ক থাকার কারণে এক সময় ফিরে আসে আত্মা আর ঘুম থেকে জেগে ওঠে সে।
বিজ্ঞান কি বলে!
আমাদের মস্তিষ্কের একটি অংশে ‘স্লিপ সেন্টার’ বা ‘ঘুমকেন্দ্র’ নামের একটি জায়গা রয়েছে। সারাদিনের ক্লান্তি শেষে যখন বিশ্রামের প্রয়োজন হয় তখন সেই ঘুমকেন্দ্রে প্রবেশ করে ক্যালসিয়াম আয়ন আর তখনই ঘুমের উদ্রেগ হয় আমাদের। ঘুমের সময় মস্তিষ্ক থাকে বিশ্রামে। ঘুমের বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা মুখোমুখি হই স্বপ্নের। আত্মা সাড়া দেয় সেই সকল স্বপ্নের ভেতর।

মেয়েদের মডেলিং এবং অভিনয় নিয়ে গোমর ফাঁস করে দিলেন আলোচিত হ্যাপি


শোবিজ জগৎ ছেড়ে আমূল বদলে গেছেন হ্যাপি। এ খবর এরই মধ্যে বাংলাদেশের সীমানা ছাড়িয়ে ঠাঁই পেয়েছে পাশ্চাত্যের মিডিয়াতেও। এখন তার নাম আমাতুল্লাহ। বদলে গেছে তার জীবনের চলার পথ।
হ্যাপির দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিয়ে ‘হ্যাপি থেকে আমাতুল্লাহ’ শিরোনামে একটি বই প্রকাশ করেছে মাকতাবাতুল আযহার।
চলচ্চিত্র জগতে নারীর অবস্থান সম্পর্কে কঠোর সমালোচনা করেছেন একসময়ের মডেল ও নায়িকা হ্যাপি। তিনি বলেছেন, ‘মডেল মানেই পণ্য। কারণ, একজন মডেল যখন কোনো বিজ্ঞাপন করে তখন সে তার চেহারা, অঙ্গ ও অভিনয় দিয়ে মানুষকে সেই বস্তুর দিকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করে।
এর বিনিময়ে সে টাকা পায়। আমি আমার জীবনে এটাই দেখেছি যে, একজন নায়িকা যখন সিনেমায় অভিনয় করে তখন সে কম হোক, বেশি হোক, অভিনয়ের পারিশ্রমিক পায়। তাকে যেই পারিশ্রমিক দেয়া হয় সেটা প্রযোজক তুলে নেন সিনেমার টিকিট বিক্রির মাধ্যমে।
সিনেমা হলে এসে দর্শকরা তার শরীর দেখার বিনিময়ে টাকা দিচ্ছে।… যে মেয়ে নিজেকে যত সুন্দর পণ্য হিসেবে প্রদর্শন করতে পারবে সে তত বেশি টাকা পাবে। আমি চলচ্চিত্রকে সবচেয়ে জঘন্য মনে করি এ কারণে যে তারা মেয়েকে শুধু পণ্য হিসেবেই দেখে।’

১ মাসে চিরবিদায় হবে এলার্জি!



এলার্জি শব্দটির সঙ্গে আমরা কম-বেশি সবাই পরিচিত। এলার্জির কারণে অস্বস্তিতে ভোগেন অনেকেই। এলার্জির সমস্যা যে কতোটা ভয়ংকর, তা শুধু ভুক্তভোগীরাই জানেন।
এর থেকে মুক্তি পেতে কত কিছুই না করা হয়। খাদ্যতালিকা থেকে বাদ রাখতে হয় অনেক প্রিয় খাবার।
চিকিৎসকের মতে, কিছু কিছু খাদ্য গ্রহণের পর কারও কারও শরীরে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। যেমন- গরুর দুধ, ডিম, বাদাম,
সয়াবিন, ইলিশ, চিংড়ি, পুঁটি, বোয়াল, শোল, বেগুন, কুমড়া, কচু থেকে অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন হতে পারে। এতে ত্বক চুলকাতে থাকে এবং সঙ্গে সঙ্গে চাকা হয়ে লাল হয়। চোখেও চুলকানি, পানি পড়া, লাল হয়ে ফুলে ওঠে।
রোগের লক্ষণ ও কতদিন থেকে হয়েছে এর সঙ্গে রোগীর জন্মগত ত্বকের রোগ, হাঁপানি ও নাক দিয়ে পানি পড়া বা হাঁচির সমস্যা রয়েছে কিনা তা জানা হয়।
ল্যাবরেটরি পরীক্ষা, যেমন- স্কিন প্রিক টেস্ট, স্পেসিফিক আইজিই-ও করা হয়।
শুধু তাই নয় এলার্জির কারণে বছরের পর বছর অনেক পুষ্টিকর খাবার থেকে বঞ্চিত থাকতে হয়। এতে অনেকেই ভোগেন পুষ্টিহীনতায়। তবুও এলার্জি থকে মুক্তি মেলে না।
তবে এলার্জি নিয়ে আর ভাবনা নয়। এলার্জি আক্রান্ত ব্যক্তিরা চিন্তা ভুলে নিম পাতার মিশ্রণে এক মাসের মধ্যে সহজ উপায়ে এলার্জিকে চিরবিদায় জানাতে পারবেন! আসুন জেনে নিই নিম পাতার মিশ্রণের প্রস্তুত প্রণালী-
* এক কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।
* শুকনো নিম পাতা পাটায় গুড়ো করে পরিষ্কার একটি কাচের পাত্রে ভরে রাখুন। ব্যবহারের পদ্ধতি
* এক চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া এবং এক চা চামচ ভুষি এক গ্লাস পানিতে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। আধা ঘণ্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে খেতে হবে।
* প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে এই মিশ্রণ খাবেন।
* এ মিশ্রণ কমপক্ষে ২১ দিন খেতে হবে। কার্যকারিতা শুরু হতে এক মাস সময় লাগতে পারে।
নিম পাতার মিশ্রণ এক মাস খাওয়ার পর আপনার এলার্জি কমে যাবে। তারপর আপনি স্বাভাবিকভাবেই পছন্দের খাবারগুলো যেমন হাঁসের ডিম, বেগুন, গরুর মাংস, চিংড়ি, কচু, দুধ, পুঁইশাক, মিষ্টি কুমড়া খেতে পারবেন।
তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, জানেন তো কোনো কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয়। তাই পছন্দের সব খাবার খাবেন তবে পরিমিত।

ছেলে বা মেয়ে সন্তান চাইলে যেটা করা প্রয়োজন


অনেকেরই শখ থাকে তার পরবর্তী সন্তানটি হবে ফুটফুটে একটি মেয়ে অথবা দুরন্ত একটি ছেলে। একেবারে নিশ্চিত হবার কোনো উপায় না থাকলেও, ছোট্ট একটি প্রাকৃতিক কৌশল অবলম্বন করে সফলতা অর্জন করা যেতে পারে।
মূলত শারীরিক মিলনের সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি। তা কি করে কাজ করে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই দুইটি বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। একটি হলো ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে, আরেকটি হলো স্পার্ম বা শুক্রাণু কিভাবে একে প্রভাবিত করে।
প্রথমে দেখা যাক ওভিউলেশনের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে। নারীর শরীরে প্রতি মাসে পাঁচ দিনের একটি সময়সীমা থাকে যখন ওভিউলেশন হয়। ডিম্বপাতের তিন দিন আগে থেকে শুরু করে এক দিন পর পর্যন্ত হল গর্ভধারণের জন্য সবচাইতে উপযুক্ত সময়। কারণ ডিম্ব কার্যকরী থাকে মাত্র ২৪ ঘণ্টা, কিন্তু শুক্রাণু নারীর শরীরে পাঁচ দিন পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে।
এই সময়ের মাঝে গর্ভধারণ করা যাবে তা জানা গেলো। এবার আসুন সন্তান ছেলে না মেয়ে হবে তা কিভাবে ঠিক করা যেতে পারে। জানতে হবে শুক্রাণুর প্রভাব। x ক্রোমোজোমধারি শুক্রাণু দ্বারা ডিম্ব নিষিক্ত হবার কারণে সন্তান মেয়ে হবে, আর Y ক্রোমোজোমের কারণে সে হবে ছেলে। Y শুক্রাণু তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট, কিন্তু তা আবার বেশ দ্রুতগামী। তারা খুব বেশিক্ষণ জীবিত থাকে না। X শুক্রাণু বেশ বড় এবং ধীরগতির, কিন্তু তারা আবার একটু বেশ সময় বাঁচে।
এই দুইটি বিষয় জেনে রাখার পর আসুন দেখি করনীয় কি। ছেলে সন্তান চাইলে Y শুক্রাণু যাতে খুব দ্রুত ডিম্বের কাছাকাছি যেতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। এর জন্য নারীর যে দিন ডিম্বপাত হচ্ছে সে দিনেই মিলিত হওয়াটা জরুরি। নয়তো শুক্রানুটি আর কার্যকরী থাকবে না।
আবার আপনি যদি মেয়ে সন্তান চান তবে ডিম্বপাতের দুই থেকে তিন দিন আগে মিলিত হতে হবে। ডিম্বপাত হবার আগেই সব Y শুক্রাণু মারা যাবে, ফলে সন্তান ছেলে হবার সম্ভাবনা কম থাকবে। বেঁচে থাকবে X শুক্রাণুগুলো। ফলে মেয়ে সন্তান হবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে।