শোবিজ জগৎ ছেড়ে আমূল বদলে গেছেন হ্যাপি। এ খবর এরই মধ্যে বাংলাদেশের সীমানা ছাড়িয়ে ঠাঁই পেয়েছে পাশ্চাত্যের মিডিয়াতেও। এখন তার নাম আমাতুল্লাহ। বদলে গেছে তার জীবনের চলার পথ।
হ্যাপির দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিয়ে ‘হ্যাপি থেকে আমাতুল্লাহ’ শিরোনামে একটি বই প্রকাশ করেছে মাকতাবাতুল আযহার।
চলচ্চিত্র জগতে নারীর অবস্থান সম্পর্কে কঠোর সমালোচনা করেছেন একসময়ের মডেল ও নায়িকা হ্যাপি। তিনি বলেছেন, ‘মডেল মানেই পণ্য। কারণ, একজন মডেল যখন কোনো বিজ্ঞাপন করে তখন সে তার চেহারা, অঙ্গ ও অভিনয় দিয়ে মানুষকে সেই বস্তুর দিকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করে।
এর বিনিময়ে সে টাকা পায়। আমি আমার জীবনে এটাই দেখেছি যে, একজন নায়িকা যখন সিনেমায় অভিনয় করে তখন সে কম হোক, বেশি হোক, অভিনয়ের পারিশ্রমিক পায়। তাকে যেই পারিশ্রমিক দেয়া হয় সেটা প্রযোজক তুলে নেন সিনেমার টিকিট বিক্রির মাধ্যমে।
সিনেমা হলে এসে দর্শকরা তার শরীর দেখার বিনিময়ে টাকা দিচ্ছে।… যে মেয়ে নিজেকে যত সুন্দর পণ্য হিসেবে প্রদর্শন করতে পারবে সে তত বেশি টাকা পাবে। আমি চলচ্চিত্রকে সবচেয়ে জঘন্য মনে করি এ কারণে যে তারা মেয়েকে শুধু পণ্য হিসেবেই দেখে।’
0 comments:
Post a Comment